নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কাঠগড়ায় মোবাইল ফোনে কথা বলে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার দাশ। কেউ বলছে তিনি পুলিশের কোন কর্মকর্তার ফোনে কথা বলেছেন আবার কেউ বলছেন তদন্ত ছাড়া কিছু বলা যাবে না। কিন্তু দায়িত্বরত কোন কর্মকর্তার সহযোগিতায় যে এই ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত।
শুধু প্রদীপই যে ফোনে কথা বলেছেন তেমন নয় এর আগে টাকা দিয়ে কারাগার থেকে পালিয়ে বাড়ি গিয়ে সময় কাটিয়েছেন এমন ঘটনাও শোনা গেছে।
আলোচিত মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় প্রথম দিনের (সোমবার) সাক্ষ্য নেওয়ার সময় কাঠগড়ায় লুকিয়ে মোবাইলে কথা বলেন প্রদীপ কুমার দাশ। কেউ একজন ছবিটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
অভিযোগ উঠে, কাঠগড়ায় নিচু হয়ে বসে কথা বলার সময় কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক সদস্য পাহারা দিচ্ছিলেন। তা ছাড়া কাঠগড়ার পাশে পুলিশ সদস্যদের জন্য দুটি চেয়ার বরাদ্দ থাকলেও সেখানে কাউকে বসতে দেওয়া হয়নি। এদিকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা ওঠার পর বুধবার আদালতে দায়িত্বরত পুলিশের এক উপপরিদর্শক ও দুজন কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে।
কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, বিষয়টি তদন্তের জন্য জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে তিন সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পংকজ বড়ুয়াকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে। দুজন সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন। তদন্তে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনে গাফিলতির প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হবে।
এখন প্রশ্ন উঠছে প্রদীপ যে মোবাইল ফোনটি দিয়ে কথা বলেছেন সেটা আসলে কার? এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কেউই বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে কিছু বলছেন না। তবে তদন্ত কমিটিতে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকা বলেন, সেখানে দায়িত্বরত এক পুলিশ কনস্টেবলই মোবাইলটি সরবরাহ করে থাকতে পারে। তবে তদন্ত শেষ না করে এ বিষয়ে কিছুই বলা উচিত হবে না।
আদালতে একজন আসামি কীভাবে এমন সুযোগ পায় জানতে চাইলে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ কারাগারেই বলেন আর কাঠগড়াতেই বলেন দুর্নীতি সব জায়গায়তেই আছে। টাকার বিনিময়ে যেকোনো কিছুই করা সম্ভব। বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপ তো শুধু মোবাইলে কথা বলেছেন, এমনও অভিযোগ রয়েছে টাকার দিয়ে কারাগার থেকে পালিয়ে বাড়িতে সময় কাটিয়ে এসেছেন। মূলকথা হলো টাকা আর ক্ষমতার কাছে দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিরাপত্তা আইন সবই জিম্মি।
এর আগে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) ফরিদুল আলম কাঠগড়ায় বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের মোবাইলে কথা বলার বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন এবং প্রদীপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানান। এমন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত প্রদীপ কুমার দাশকে তীব্র ভর্ৎসনা ও সতর্ক করেছেন। সেই সঙ্গে আদালত বলেছেন, পুলিশ সদস্যরাও দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। এ সময় আদালত পুলিশ সদস্যদেরও সতর্ক করেন।
কাঠগড়ায় মোবাইল ফোনে কথা বলে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার দাশ। কেউ বলছে তিনি পুলিশের কোন কর্মকর্তার ফোনে কথা বলেছেন আবার কেউ বলছেন তদন্ত ছাড়া কিছু বলা যাবে না। কিন্তু দায়িত্বরত কোন কর্মকর্তার সহযোগিতায় যে এই ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত।
শুধু প্রদীপই যে ফোনে কথা বলেছেন তেমন নয় এর আগে টাকা দিয়ে কারাগার থেকে পালিয়ে বাড়ি গিয়ে সময় কাটিয়েছেন এমন ঘটনাও শোনা গেছে।
আলোচিত মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় প্রথম দিনের (সোমবার) সাক্ষ্য নেওয়ার সময় কাঠগড়ায় লুকিয়ে মোবাইলে কথা বলেন প্রদীপ কুমার দাশ। কেউ একজন ছবিটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
অভিযোগ উঠে, কাঠগড়ায় নিচু হয়ে বসে কথা বলার সময় কক্সবাজার জেলা পুলিশের এক সদস্য পাহারা দিচ্ছিলেন। তা ছাড়া কাঠগড়ার পাশে পুলিশ সদস্যদের জন্য দুটি চেয়ার বরাদ্দ থাকলেও সেখানে কাউকে বসতে দেওয়া হয়নি। এদিকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা ওঠার পর বুধবার আদালতে দায়িত্বরত পুলিশের এক উপপরিদর্শক ও দুজন কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে।
কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, বিষয়টি তদন্তের জন্য জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে তিন সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পংকজ বড়ুয়াকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে। দুজন সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন। তদন্তে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনে গাফিলতির প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হবে।
এখন প্রশ্ন উঠছে প্রদীপ যে মোবাইল ফোনটি দিয়ে কথা বলেছেন সেটা আসলে কার? এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কেউই বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে কিছু বলছেন না। তবে তদন্ত কমিটিতে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকা বলেন, সেখানে দায়িত্বরত এক পুলিশ কনস্টেবলই মোবাইলটি সরবরাহ করে থাকতে পারে। তবে তদন্ত শেষ না করে এ বিষয়ে কিছুই বলা উচিত হবে না।
আদালতে একজন আসামি কীভাবে এমন সুযোগ পায় জানতে চাইলে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ কারাগারেই বলেন আর কাঠগড়াতেই বলেন দুর্নীতি সব জায়গায়তেই আছে। টাকার বিনিময়ে যেকোনো কিছুই করা সম্ভব। বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপ তো শুধু মোবাইলে কথা বলেছেন, এমনও অভিযোগ রয়েছে টাকার দিয়ে কারাগার থেকে পালিয়ে বাড়িতে সময় কাটিয়ে এসেছেন। মূলকথা হলো টাকা আর ক্ষমতার কাছে দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিরাপত্তা আইন সবই জিম্মি।
এর আগে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) ফরিদুল আলম কাঠগড়ায় বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের মোবাইলে কথা বলার বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন এবং প্রদীপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানান। এমন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত প্রদীপ কুমার দাশকে তীব্র ভর্ৎসনা ও সতর্ক করেছেন। সেই সঙ্গে আদালত বলেছেন, পুলিশ সদস্যরাও দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। এ সময় আদালত পুলিশ সদস্যদেরও সতর্ক করেন।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) থেকে কোনো মানসনদই নেয়নি রাজশাহীর পদ্মা বেকারি। তারপরও পদ্মা বেকারির বিস্কুট, পাউরুটি ও কেকের প্যাকেটে অবৈধভাবে ব্যবহার করা হচ্ছিল বিএসটিআইয়ের মানচিহ্ন। তাই প্রতিষ্ঠানটিকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে মাদকাসক্ত ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে বোন খুন হয়েছেন। নিহতের নাম রুমি আক্তার (৩৫)। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন তাদের আরেক ভাই মো. বাবুল (৫৫)। ঘটনার পর ঘাতক আব্দুস সালামকে (৪০) আটক করেছে পুলিশ।
২৬ মিনিট আগে২৯ বছর পর গাজীপুরে শ্রমিক নেতা বিল্লাল হোসেন বিলু (৩৫) হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ফালানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার তাকে কালীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেঘটনার ছয় বছর পর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দায়ের করা এক যুবদল নেতার মামলায় সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মামলার ১ মাস পর তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশ আজ বুধবার সকালে মৌলভীবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিছবাহর রহমানের আদালতে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদ
৩৮ মিনিট আগে