রেজা করিম
ঢাকা: একের পর এক শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তারে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে হেফাজতে ইসলাম। গ্রেপ্তার আতঙ্কে আত্মগোপনে অনেক নেতাকর্মী। এ পরিস্থিতিতে সরকারের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন হেফাজতের নেতারা। এ নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তাদের বৈঠকের খবর সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে সংগঠনটি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে হেফাজতের দায়িত্বশীল এক নেতা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
হেফাজত আমিরের অত্যন্ত আস্থাভাজন এ নেতা বলেন, গতকাল সরকারের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি প্রকাশ্যে এলেও আলোচনা শুরু হয়েছে বেশ আগে থেকেই। দুদিন আগে থেকেই আমরা আন্ডারগ্রাউন্ডে আলোচনা শুরু করেছি।
আলোচনা অনেকটা এগিয়েছে জানিয়ে এ হেফাজত নেতা বলেন, এখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসার জন্য কথা চলছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই আমরা তাঁর সঙ্গে বসতে পারব। সেখানেই হেফাজতের সমস্যাগুলোর সমাধান হবে বলে আশা করছি।
গতকাল রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে আলোচনায় বসেন হেফাজতের নেতারা। আলোচনায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। একই দিন একটি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গেও বসেন হেফাজতের পাঁচ শীর্ষ নেতা।
এদিকে ঢাকা মহানগর হেফাজতের শীর্ষ এক নেতা জানান, আজও আলোচনায় বসবে হেফাজত। তবে কার বা কাদের সঙ্গে সেই আলোচনা হবে, তা জানাতে চাননি এই নেতা।
হেফাজতের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমে বলেছেন, হেফাজত নেতারা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। তাঁদের তিনি বলেছেন, পুলিশ নিরীহ কাউকে হয়রানি করছে না। যারা ভাঙচুর–সহিংসতায় জড়িত, শুধু তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। যা করা হচ্ছে, সব আইন অনুযায়ীই হচ্ছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ, রয়েল রিসোর্টে মামুনুলকাণ্ডের পর একের পর এক মামলা হতে থাকে হেফাজত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এরপর শুরু হয় গ্রেপ্তার। এরই ধারাবাহিকতায় গত রোববার দুপুরে গ্রেপ্তার হন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক। গত ৩ এপ্রিল রিসোর্টকাণ্ডের পর থেকে মোহাম্মদপুরের একটি মাদরাসায় অবস্থান করছিলেন তিনি। সেখান থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামুনুল ছাড়াও এক সপ্তাহে হেফাজতের কেন্দ্রীয় অন্তত আট নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমাদ, মাওলানা মুঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মুফতি শরীফ উল্লাহ, মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন রাজি ও মুফতি ইলিয়াস। এছাড়া সারাদেশ থেকে দেড়শতাধিক নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য মুফতি আমিনীর জামাতা জুবায়ের।
ঢাকা: একের পর এক শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তারে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে হেফাজতে ইসলাম। গ্রেপ্তার আতঙ্কে আত্মগোপনে অনেক নেতাকর্মী। এ পরিস্থিতিতে সরকারের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন হেফাজতের নেতারা। এ নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তাদের বৈঠকের খবর সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে সংগঠনটি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে হেফাজতের দায়িত্বশীল এক নেতা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
হেফাজত আমিরের অত্যন্ত আস্থাভাজন এ নেতা বলেন, গতকাল সরকারের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি প্রকাশ্যে এলেও আলোচনা শুরু হয়েছে বেশ আগে থেকেই। দুদিন আগে থেকেই আমরা আন্ডারগ্রাউন্ডে আলোচনা শুরু করেছি।
আলোচনা অনেকটা এগিয়েছে জানিয়ে এ হেফাজত নেতা বলেন, এখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসার জন্য কথা চলছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই আমরা তাঁর সঙ্গে বসতে পারব। সেখানেই হেফাজতের সমস্যাগুলোর সমাধান হবে বলে আশা করছি।
গতকাল রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে আলোচনায় বসেন হেফাজতের নেতারা। আলোচনায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। একই দিন একটি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গেও বসেন হেফাজতের পাঁচ শীর্ষ নেতা।
এদিকে ঢাকা মহানগর হেফাজতের শীর্ষ এক নেতা জানান, আজও আলোচনায় বসবে হেফাজত। তবে কার বা কাদের সঙ্গে সেই আলোচনা হবে, তা জানাতে চাননি এই নেতা।
হেফাজতের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমে বলেছেন, হেফাজত নেতারা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। তাঁদের তিনি বলেছেন, পুলিশ নিরীহ কাউকে হয়রানি করছে না। যারা ভাঙচুর–সহিংসতায় জড়িত, শুধু তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। যা করা হচ্ছে, সব আইন অনুযায়ীই হচ্ছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ, রয়েল রিসোর্টে মামুনুলকাণ্ডের পর একের পর এক মামলা হতে থাকে হেফাজত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এরপর শুরু হয় গ্রেপ্তার। এরই ধারাবাহিকতায় গত রোববার দুপুরে গ্রেপ্তার হন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক। গত ৩ এপ্রিল রিসোর্টকাণ্ডের পর থেকে মোহাম্মদপুরের একটি মাদরাসায় অবস্থান করছিলেন তিনি। সেখান থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামুনুল ছাড়াও এক সপ্তাহে হেফাজতের কেন্দ্রীয় অন্তত আট নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমাদ, মাওলানা মুঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মুফতি শরীফ উল্লাহ, মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন রাজি ও মুফতি ইলিয়াস। এছাড়া সারাদেশ থেকে দেড়শতাধিক নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য মুফতি আমিনীর জামাতা জুবায়ের।
কারখানার ভেতরে আবর্জনায় ভরা। দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে চারপাশে। ছিটিয়ে রাখা হয়েছে তৈরি করা বিভিন্ন খাদ্যপণ্য। এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যখন খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতের কাজ চলছিল তখন পুলিশ নিয়ে উপস্থিত হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আকবরশাহতে সন্ত্রাস দমন ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্থাপন করা পুলিশ ফাঁড়ি সন্ত্রাসীদের দখল থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অতি শিগগিরই সেখানে ফাঁড়ির কার্যক্রম শুরু করা হবে।
৩০ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে গুলির ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগে