সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের আশুলিয়ায় ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে চাচা-ভাতিজার মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পাঁচটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পেয়েছেন এলাকাবাসী। উভয় পক্ষের অন্তত চারজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন পূর্ব নরসিংহপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ইয়ারপুর ইউনিয়নের পূর্ব নরসিংহপুর গ্রামের মো. কমর উদ্দিনের ছেলে আবু সামা মৃধা, সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ থানা আলমপুর গ্রামের সানোয়ার হোসেনের ছেলে সোহেল (২৫)। বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি। আহতদের সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই এলাকার আঞ্জুমান গার্মেন্টস লিমিটেড কারখানার ঝুট নিয়ে আবু সামা মৃধা ও তাঁর আপন ভাতিজা বাহাদুর মৃধার লোকজনের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে আবু সামা মৃধার অফিস ভাঙচুর করে বাহাদুর মৃধার লোকজন। বাহাদুর মৃধার লোকজন পাঁচ রাউন্ড গুলি ছোড়ে বলে শোনা যায়।
ঘটনাস্থলে ভারতীয় চকলেট বোমার (পটকা) খোসা পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই পটকা ফুটিয়েছে হামলাকারীরা।
আহত আবু সামা মৃধার মেয়ে স্বর্ণালি বলেন, ‘আমার বাবা সকালে সাভার উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানের অফিসে যান। সেখান থেকে বিকেলে ফিরে অফিসে এলে বাহাদুর ও তাঁর সহযোগীরা বাবার ওপর হামলা চালায়। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করেন তাঁরা। বাবা আহত হন। তাঁকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাহাদুর মৃধা বলেন, ‘আমি ওই কারখানায় চুক্তিপত্র করে ঝুটের ব্যবসা করি। কারখানার মালিক আমাকে চুক্তি অনুযায়ী আগামী পাঁচ বছর ঝুট দেওয়ার কথা। কিন্তু আবু সামা মৃধা তাঁর লোকজন নিয়ে আমাকে ঝুট নিতে বাধা দিয়ে আসছিলেন। আজ আমরা কারখানায় যেতেই আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমরা ভয়ে কারখানার ভেতরে প্রবেশ করি। আমাদের দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে তারা।’
এ ব্যাপারে উভয়পক্ষই থানায় মামলা করবেন বলে জানা গেছে।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাভারের আশুলিয়ায় ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে চাচা-ভাতিজার মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পাঁচটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পেয়েছেন এলাকাবাসী। উভয় পক্ষের অন্তত চারজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন পূর্ব নরসিংহপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ইয়ারপুর ইউনিয়নের পূর্ব নরসিংহপুর গ্রামের মো. কমর উদ্দিনের ছেলে আবু সামা মৃধা, সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ থানা আলমপুর গ্রামের সানোয়ার হোসেনের ছেলে সোহেল (২৫)। বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি। আহতদের সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই এলাকার আঞ্জুমান গার্মেন্টস লিমিটেড কারখানার ঝুট নিয়ে আবু সামা মৃধা ও তাঁর আপন ভাতিজা বাহাদুর মৃধার লোকজনের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে আবু সামা মৃধার অফিস ভাঙচুর করে বাহাদুর মৃধার লোকজন। বাহাদুর মৃধার লোকজন পাঁচ রাউন্ড গুলি ছোড়ে বলে শোনা যায়।
ঘটনাস্থলে ভারতীয় চকলেট বোমার (পটকা) খোসা পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই পটকা ফুটিয়েছে হামলাকারীরা।
আহত আবু সামা মৃধার মেয়ে স্বর্ণালি বলেন, ‘আমার বাবা সকালে সাভার উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানের অফিসে যান। সেখান থেকে বিকেলে ফিরে অফিসে এলে বাহাদুর ও তাঁর সহযোগীরা বাবার ওপর হামলা চালায়। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করেন তাঁরা। বাবা আহত হন। তাঁকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাহাদুর মৃধা বলেন, ‘আমি ওই কারখানায় চুক্তিপত্র করে ঝুটের ব্যবসা করি। কারখানার মালিক আমাকে চুক্তি অনুযায়ী আগামী পাঁচ বছর ঝুট দেওয়ার কথা। কিন্তু আবু সামা মৃধা তাঁর লোকজন নিয়ে আমাকে ঝুট নিতে বাধা দিয়ে আসছিলেন। আজ আমরা কারখানায় যেতেই আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমরা ভয়ে কারখানার ভেতরে প্রবেশ করি। আমাদের দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে তারা।’
এ ব্যাপারে উভয়পক্ষই থানায় মামলা করবেন বলে জানা গেছে।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২০ মিনিট আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২৭ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
৩৯ মিনিট আগে