নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৪০তম বিসিএসে ননক্যাডার পদে সর্বোচ্চসংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ননক্যাডার তালিকায় অপেক্ষমাণ প্রার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সরকারি কর্ম কমিশনের সামনে এই মানববন্ধন শুরু হয়। মানববন্ধনকারীরা ৪০-৪৪তম বিসিএস ননক্যাডারে বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি পদ বিভাজন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানান।
৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ননক্যাডার তালিকায় অপেক্ষমাণ প্রার্থীদের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন বিসিএস থেকে ননক্যাডার সুপারিশের নিয়মে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন থেকে ননক্যাডার সুপারিশ করা হবে বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি। অর্থাৎ কোনো বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরাসরি বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য ননক্যাডার শূন্য পদ সংরক্ষণ করে সংখ্যা উল্লেখপূর্বক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পিএসসিতে পাঠাতে হবে এবং পিএসসি ওই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে সেই ননক্যাডার পদগুলো উল্লেখ করে পরবর্তী সময়ে উত্তীর্ণ ননক্যাডারদের সুপারিশ করবে। এর ফলে বর্তমানে সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই।
ননক্যাডার পদপ্রত্যাশী সামসুল রনি বলেন, করোনার কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৪০তম বিসিএস প্রার্থীরা। কয়েক দফায় ভাইভা স্থগিত এবং ৪০তম বিসিএসের মাঝে ৪২তম (বিশেষ) বিসিএসের নিয়োগ কার্যক্রম চলমান থাকায় সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ৪০তম বিসিএস। আমাদের অধিকাংশ প্রার্থীর সরকারি চাকরির বয়স শেষ। তা ছাড়া বর্তমানে বয়স ৩৯ মাস ছাড় দেওয়া হলেও তা বিসিএসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে। তাই ননক্যাডার নিয়োগের ক্ষেত্রে তারিখওয়ারি বিভাজন করলে আমরা সুপারিশবঞ্চিত হব। করোনার ক্ষতি বিবেচনায় আমরা ৪০তম বিসিএস থেকেই সর্বোচ্চসংখ্যক ননক্যাডার প্রার্থীকে সুপারিশের দাবি জানাচ্ছি ৷
মানববন্ধনকারীরা জানান, ৪০তম বিসিএস ননক্যাডার নিয়োগের জন্য যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি বিভাজন করা হয়, তাহলে উত্তীর্ণ ৮ হাজার ১৬৬ জন চাকরিপ্রার্থীর অধিকাংশ প্রার্থী সুপারিশবঞ্চিত হবেন। কারণ ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর। ওই তারিখ পর্যন্ত যত শূন্য পদ ছিল, তার প্রায় সব পদেই ৩৭তম বিসিএস ও ৩৮তম বিসিএস ননক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। এমনকি ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত রেজাল্ট প্রকাশের আগের দিন, অর্থাৎ ২০২২ সালের ২৯ মার্চও ৩৮তম বিসিএসের প্রার্থীদের ৩৩৭টি পদে সুপারিশ করা হয়েছে। এরপর ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ননক্যাডার অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা প্রার্থীদের তেমন কোনো পদ ফাঁকা নেই।
৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয় গত ৩০ মার্চ। প্রায় তিন মাস পর পিএসসি ৪০তম বিসিএস ননক্যাডার পদের জন্য অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করে। পিএসসি ২৬ জুন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ৪০তম বিসিএস ননক্যাডার থেকে সুপারিশ করার লক্ষ্যে শূন্য পদের অধিযাচন/রিকুইজিশন চেয়ে চিঠি ইস্যু করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ৪০তম বিসিএস ফরমেটে পিএসসিতে ননক্যাডার শূন্য পদের অধিযাচন পাঠানো হয়। এরপর গত ২৩ আগস্ট পিএসসি থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী ৪০তম বিসিএসের জন্য আসা সব ননক্যাডার শূন্য পদ বিভাজন করে সেই অনুযায়ী পদগুলো পিএসসিতে পাঠানোর জন্য চিঠি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনকারীরা জানান, এত দিন ধরে আমরা সুপারিশের অপেক্ষায় আছি। চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের ছয় মাস পরে পিএসসি ননক্যাডার নিয়োগসংক্রান্ত নতুন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। চার বছর ধরে অপেক্ষা করে ১ হাজার ৫০০ নম্বরের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চাকরি না পেলে আমরা এবং আমাদের পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ব।
মানববন্ধনে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো:
১. কমিশন কর্তৃক ৪০তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি সুপারিশের এই বেকার বিরুদ্ধ, একই সঙ্গে সরকারের নীতিবিরুদ্ধ অযাচিত সিদ্ধান্ত বাতিল করা।
২. ৪০তম বিসিএস ননক্যাডারের অনুকূলে পিএসসি কর্তৃক প্রদত্ত অধিযাচনপত্রের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাপ্ত সব পদে ৪০তম বিসিএস ননক্যাডারে উত্তীর্ণদের থেকে সুপারিশকরণ।
৩. পূর্বতন বিসিএস গুলো (৩৫,৩৬, ৩৭,৩৮) থেকে ননক্যাডারে সুপারিশকরণের অনুসৃত প্রক্রিয়া ৪০তম বিসিএসেের ক্ষেত্রেও অনুসরণ করা।
৪. ৪০তম ননক্যাডারে সুপারিশকরণ প্রক্রিয়া পরবর্তী বিসিএসের (৪১তম বিসিএস) চূড়ান্ত ফলাফল প্রদানের পূর্ব তারিখ পর্যন্ত অব্যাহত রেখে ৪০তম বিসিএস ননক্যাডারে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের থেকে সুপারিশকরণ।
৪০তম বিসিএসে ননক্যাডার পদে সর্বোচ্চসংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ননক্যাডার তালিকায় অপেক্ষমাণ প্রার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সরকারি কর্ম কমিশনের সামনে এই মানববন্ধন শুরু হয়। মানববন্ধনকারীরা ৪০-৪৪তম বিসিএস ননক্যাডারে বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি পদ বিভাজন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানান।
৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ননক্যাডার তালিকায় অপেক্ষমাণ প্রার্থীদের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন বিসিএস থেকে ননক্যাডার সুপারিশের নিয়মে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন থেকে ননক্যাডার সুপারিশ করা হবে বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি। অর্থাৎ কোনো বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরাসরি বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য ননক্যাডার শূন্য পদ সংরক্ষণ করে সংখ্যা উল্লেখপূর্বক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পিএসসিতে পাঠাতে হবে এবং পিএসসি ওই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে সেই ননক্যাডার পদগুলো উল্লেখ করে পরবর্তী সময়ে উত্তীর্ণ ননক্যাডারদের সুপারিশ করবে। এর ফলে বর্তমানে সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই।
ননক্যাডার পদপ্রত্যাশী সামসুল রনি বলেন, করোনার কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৪০তম বিসিএস প্রার্থীরা। কয়েক দফায় ভাইভা স্থগিত এবং ৪০তম বিসিএসের মাঝে ৪২তম (বিশেষ) বিসিএসের নিয়োগ কার্যক্রম চলমান থাকায় সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ৪০তম বিসিএস। আমাদের অধিকাংশ প্রার্থীর সরকারি চাকরির বয়স শেষ। তা ছাড়া বর্তমানে বয়স ৩৯ মাস ছাড় দেওয়া হলেও তা বিসিএসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে। তাই ননক্যাডার নিয়োগের ক্ষেত্রে তারিখওয়ারি বিভাজন করলে আমরা সুপারিশবঞ্চিত হব। করোনার ক্ষতি বিবেচনায় আমরা ৪০তম বিসিএস থেকেই সর্বোচ্চসংখ্যক ননক্যাডার প্রার্থীকে সুপারিশের দাবি জানাচ্ছি ৷
মানববন্ধনকারীরা জানান, ৪০তম বিসিএস ননক্যাডার নিয়োগের জন্য যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি বিভাজন করা হয়, তাহলে উত্তীর্ণ ৮ হাজার ১৬৬ জন চাকরিপ্রার্থীর অধিকাংশ প্রার্থী সুপারিশবঞ্চিত হবেন। কারণ ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর। ওই তারিখ পর্যন্ত যত শূন্য পদ ছিল, তার প্রায় সব পদেই ৩৭তম বিসিএস ও ৩৮তম বিসিএস ননক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। এমনকি ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত রেজাল্ট প্রকাশের আগের দিন, অর্থাৎ ২০২২ সালের ২৯ মার্চও ৩৮তম বিসিএসের প্রার্থীদের ৩৩৭টি পদে সুপারিশ করা হয়েছে। এরপর ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ননক্যাডার অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা প্রার্থীদের তেমন কোনো পদ ফাঁকা নেই।
৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয় গত ৩০ মার্চ। প্রায় তিন মাস পর পিএসসি ৪০তম বিসিএস ননক্যাডার পদের জন্য অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করে। পিএসসি ২৬ জুন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ৪০তম বিসিএস ননক্যাডার থেকে সুপারিশ করার লক্ষ্যে শূন্য পদের অধিযাচন/রিকুইজিশন চেয়ে চিঠি ইস্যু করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ৪০তম বিসিএস ফরমেটে পিএসসিতে ননক্যাডার শূন্য পদের অধিযাচন পাঠানো হয়। এরপর গত ২৩ আগস্ট পিএসসি থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী ৪০তম বিসিএসের জন্য আসা সব ননক্যাডার শূন্য পদ বিভাজন করে সেই অনুযায়ী পদগুলো পিএসসিতে পাঠানোর জন্য চিঠি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনকারীরা জানান, এত দিন ধরে আমরা সুপারিশের অপেক্ষায় আছি। চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের ছয় মাস পরে পিএসসি ননক্যাডার নিয়োগসংক্রান্ত নতুন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। চার বছর ধরে অপেক্ষা করে ১ হাজার ৫০০ নম্বরের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চাকরি না পেলে আমরা এবং আমাদের পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ব।
মানববন্ধনে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো:
১. কমিশন কর্তৃক ৪০তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারি সুপারিশের এই বেকার বিরুদ্ধ, একই সঙ্গে সরকারের নীতিবিরুদ্ধ অযাচিত সিদ্ধান্ত বাতিল করা।
২. ৪০তম বিসিএস ননক্যাডারের অনুকূলে পিএসসি কর্তৃক প্রদত্ত অধিযাচনপত্রের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাপ্ত সব পদে ৪০তম বিসিএস ননক্যাডারে উত্তীর্ণদের থেকে সুপারিশকরণ।
৩. পূর্বতন বিসিএস গুলো (৩৫,৩৬, ৩৭,৩৮) থেকে ননক্যাডারে সুপারিশকরণের অনুসৃত প্রক্রিয়া ৪০তম বিসিএসেের ক্ষেত্রেও অনুসরণ করা।
৪. ৪০তম ননক্যাডারে সুপারিশকরণ প্রক্রিয়া পরবর্তী বিসিএসের (৪১তম বিসিএস) চূড়ান্ত ফলাফল প্রদানের পূর্ব তারিখ পর্যন্ত অব্যাহত রেখে ৪০তম বিসিএস ননক্যাডারে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের থেকে সুপারিশকরণ।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে