প্রতিবেদক
উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা): করোনার মহামারি রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নে রাতের আঁধারে রাজধানীর প্রবেশপথ উত্তরার আবদুল্লাহপুরে ছিল পুলিশের কঠোর অবস্থান। এ সময় রাজধানীতে কোন আন্তজেলা বাস প্রবেশ কিংবা বাহির হতে দেওয়া হয়নি। যদিও এতে প্রচণ্ড দুর্ভোগে পরেন দূর দুরান্ত থেকে আগত যাত্রীরা। অপরদিকে হঠাৎ করে লকডাউনের কারণে আবদুল্লাহপুরের কাউন্টার মাস্টাররা পড়েছেন বিপাকে।
আবদুল্লাহপুর সড়কে গতকাল মঙ্গলবার (২২ জুন) সন্ধ্যা থেকে আজ বুধবার (২৩ জুন) গভীর রাত পর্যন্ত সরেজমিনে দেখে এবং কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, গাজীপুর থেকে আন্তজেলা বাস রাজধানীর অন্যতম প্রবেশপথ আবদুল্লাহপুরে আসতে দেখা যায়নি। যেসব প্রাইভেটকারে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে তাঁদের সবাইকেই জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। শুধুমাত্র জরুরি প্রয়োজনীয় যাত্রীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বাকি গাড়িগুলো ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে রাজধানী থেকে বের হওয়ার পথ দিয়ে কোন আন্তজেলা যেতে দেখা যায়নি। যেসব আন্তজেলা বাস রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা থেকে যেসব বাস বিভিন্ন জেলায় যাওয়ার জন্য এসেছিল, তাঁদের ঘুরিয়ে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি বাস পুলিশের সিগন্যাল অমান্য করে যাওয়ার চেষ্টা করলেও তাঁদের পরবর্তী চেকপোস্টে আটকিয়ে দিয়ে সরকারি আদেশ অমান্যের অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
এদিকে মহাসড়কে আন্তজেলা বাস না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। তাঁদের গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া।
মো. আকবর হোসেন নামের একজন রাজমিস্ত্রি বলেন, 'লকডাউন ঘোষণার আগে বাসে টিকিট কেটে রাখছিলাম। এখন অর্ধেক আসার পর জানছি লকডাউন। যার কারণে এখন সাজা পাচ্ছি।'
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী জেলায়। সেখান থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত ভেঙে ভেঙে আসতে হয়েছে। গাড়ি ভাড়ার কথা নাই বলি, ৫০ টাকার ভাড়া নিয়েছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। আবার ৩০ টাকার ভাড়া দুই শত টাকা দিয়ে রিকশায় করে গাজীপুরের মৌচাকে যেতে হচ্ছে।
বিভিন্ন জায়গা থেকে আবদুল্লাহপুরে আগত যাত্রীরা নিজ নিজ গন্তব্যে যাওয়ার উদ্দেশ্যে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে সিএনজি, রিকশা, অটোরিকশায় করে রওনা হন। এ সময় ওই সব যাত্রীদের গুনতে হয়েছে দ্বিগুণ থেকে তিন গুণ পর্যন্ত ভাড়া।
অপরদিকে একই বাসের ড্রাইভার আলম বলেন, আগের লকডাউনে গাড়ি বন্ধ থাকায় চরম দুর্দশায় জীবন পার করতে হয়েছে। এখনো আমার বাড়ির তিন মাসের ভাড়া বাকি আছে। পকেটে টাকা পয়সা নাই। আমাদের প্রত্যেকের কাছে শ্রমিক কার্ড আছে। মহাখালী থেকে এই পর্যন্ত সব জায়গাতেই সার্চ করে ছেড়েছে। আমরা সবাই পরিবহন শ্রমিক। গাড়িতে কোন যাত্রী নেই।
অপরদিকে আবদুল্লাহপুরের বাস কাউন্টার মাস্টাররা বলেন, 'লকডাউন চাই না, ভাত চাই। আমাদের ভাত দেন, ভাত খাই। লকডাউনে বাস বন্ধ থাকলে কাউন্টার বন্ধ থাকবে। আর আমরা না খেয়ে মরব। তাই বাঁচার জন্য ভাত চাই।'
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হঠাৎ করেই লকডাউন ঘোষণা হওয়ার কারণে বিকেল থেকে সন্ধ্যার পর পর্যন্ত আবদুল্লাহপুরে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় ছিল। তাঁরা যে যেভাবে পেরেছেন, সেইভাবেই গন্তব্যস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। তবে রাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই যাত্রীদের ভিড় অনেক কমে যায়।
ঢাকা টু ময়মনসিংহ মহাসড়কের আবদুল্লাহপুর বাহির পথে কর্তব্যরত উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল বলেন, সিনিয়র অফিসাররা নির্দেশনা দিয়েছেন-বাইরের জেলার কোন গাড়ি ঢাকায় ঢুকবে না। সেই সঙ্গে দূর পাল্লার কোন যাত্রীবাহী গাড়ি ঢাকা থেকে বাইরে যাবে না। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী রাজধানীতে একটা গাড়ি ইনও করে নাই, আবার একটা গাড়ি রাজধানী থেকেও যেতেও পারে নাই। যদি কোন গাড়ি সিগন্যাল অমান্য করে চলেও যায়, তাহলে সামনের কামড়পাড়া ও ধউর চেকপোস্টে আটকিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে ঢাকার প্রবেশপথে কর্তব্যরত উত্তরা পূর্ব থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. বেলাল হোসেন বলেন, যেসব আন্তজেলা বাস বিভিন্ন জেলা থেকে ছেড়ে এসেছে, ওই সব বাসগুলো টঙ্গীর স্টেশন রোডেই আটকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাই আবদুল্লাহপুর দিকে কোন বাস প্রবেশ করতে পারেনি। যেসব প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও হাইস আসছে, সবগুলোকে জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। যাদের জরুরি প্রয়োজনে বা জরুরি কাজে নিয়োজিত তাঁদের গাড়ির নম্বর লিখে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। বাকিদের ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে আবদুল্লাহপুরে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্ট জহিরুল ইসলাম বলেন, এক চেকপোস্ট সিগন্যাল অমান্য করে কোন গাড়ি চলে যাওয়ার চেষ্টা করলে তা সামনের চেকপোস্টে আটকিয়ে দেওয়া হয়। যেসব গাড়ি সিগন্যাল অমান্য করে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে সেসব গাড়িগুলোকে রেকারিং করা হচ্ছে।
উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা): করোনার মহামারি রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নে রাতের আঁধারে রাজধানীর প্রবেশপথ উত্তরার আবদুল্লাহপুরে ছিল পুলিশের কঠোর অবস্থান। এ সময় রাজধানীতে কোন আন্তজেলা বাস প্রবেশ কিংবা বাহির হতে দেওয়া হয়নি। যদিও এতে প্রচণ্ড দুর্ভোগে পরেন দূর দুরান্ত থেকে আগত যাত্রীরা। অপরদিকে হঠাৎ করে লকডাউনের কারণে আবদুল্লাহপুরের কাউন্টার মাস্টাররা পড়েছেন বিপাকে।
আবদুল্লাহপুর সড়কে গতকাল মঙ্গলবার (২২ জুন) সন্ধ্যা থেকে আজ বুধবার (২৩ জুন) গভীর রাত পর্যন্ত সরেজমিনে দেখে এবং কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, গাজীপুর থেকে আন্তজেলা বাস রাজধানীর অন্যতম প্রবেশপথ আবদুল্লাহপুরে আসতে দেখা যায়নি। যেসব প্রাইভেটকারে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে তাঁদের সবাইকেই জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। শুধুমাত্র জরুরি প্রয়োজনীয় যাত্রীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বাকি গাড়িগুলো ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে রাজধানী থেকে বের হওয়ার পথ দিয়ে কোন আন্তজেলা যেতে দেখা যায়নি। যেসব আন্তজেলা বাস রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা থেকে যেসব বাস বিভিন্ন জেলায় যাওয়ার জন্য এসেছিল, তাঁদের ঘুরিয়ে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি বাস পুলিশের সিগন্যাল অমান্য করে যাওয়ার চেষ্টা করলেও তাঁদের পরবর্তী চেকপোস্টে আটকিয়ে দিয়ে সরকারি আদেশ অমান্যের অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
এদিকে মহাসড়কে আন্তজেলা বাস না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। তাঁদের গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া।
মো. আকবর হোসেন নামের একজন রাজমিস্ত্রি বলেন, 'লকডাউন ঘোষণার আগে বাসে টিকিট কেটে রাখছিলাম। এখন অর্ধেক আসার পর জানছি লকডাউন। যার কারণে এখন সাজা পাচ্ছি।'
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী জেলায়। সেখান থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত ভেঙে ভেঙে আসতে হয়েছে। গাড়ি ভাড়ার কথা নাই বলি, ৫০ টাকার ভাড়া নিয়েছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। আবার ৩০ টাকার ভাড়া দুই শত টাকা দিয়ে রিকশায় করে গাজীপুরের মৌচাকে যেতে হচ্ছে।
বিভিন্ন জায়গা থেকে আবদুল্লাহপুরে আগত যাত্রীরা নিজ নিজ গন্তব্যে যাওয়ার উদ্দেশ্যে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে সিএনজি, রিকশা, অটোরিকশায় করে রওনা হন। এ সময় ওই সব যাত্রীদের গুনতে হয়েছে দ্বিগুণ থেকে তিন গুণ পর্যন্ত ভাড়া।
অপরদিকে একই বাসের ড্রাইভার আলম বলেন, আগের লকডাউনে গাড়ি বন্ধ থাকায় চরম দুর্দশায় জীবন পার করতে হয়েছে। এখনো আমার বাড়ির তিন মাসের ভাড়া বাকি আছে। পকেটে টাকা পয়সা নাই। আমাদের প্রত্যেকের কাছে শ্রমিক কার্ড আছে। মহাখালী থেকে এই পর্যন্ত সব জায়গাতেই সার্চ করে ছেড়েছে। আমরা সবাই পরিবহন শ্রমিক। গাড়িতে কোন যাত্রী নেই।
অপরদিকে আবদুল্লাহপুরের বাস কাউন্টার মাস্টাররা বলেন, 'লকডাউন চাই না, ভাত চাই। আমাদের ভাত দেন, ভাত খাই। লকডাউনে বাস বন্ধ থাকলে কাউন্টার বন্ধ থাকবে। আর আমরা না খেয়ে মরব। তাই বাঁচার জন্য ভাত চাই।'
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হঠাৎ করেই লকডাউন ঘোষণা হওয়ার কারণে বিকেল থেকে সন্ধ্যার পর পর্যন্ত আবদুল্লাহপুরে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় ছিল। তাঁরা যে যেভাবে পেরেছেন, সেইভাবেই গন্তব্যস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। তবে রাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই যাত্রীদের ভিড় অনেক কমে যায়।
ঢাকা টু ময়মনসিংহ মহাসড়কের আবদুল্লাহপুর বাহির পথে কর্তব্যরত উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল বলেন, সিনিয়র অফিসাররা নির্দেশনা দিয়েছেন-বাইরের জেলার কোন গাড়ি ঢাকায় ঢুকবে না। সেই সঙ্গে দূর পাল্লার কোন যাত্রীবাহী গাড়ি ঢাকা থেকে বাইরে যাবে না। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী রাজধানীতে একটা গাড়ি ইনও করে নাই, আবার একটা গাড়ি রাজধানী থেকেও যেতেও পারে নাই। যদি কোন গাড়ি সিগন্যাল অমান্য করে চলেও যায়, তাহলে সামনের কামড়পাড়া ও ধউর চেকপোস্টে আটকিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে ঢাকার প্রবেশপথে কর্তব্যরত উত্তরা পূর্ব থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. বেলাল হোসেন বলেন, যেসব আন্তজেলা বাস বিভিন্ন জেলা থেকে ছেড়ে এসেছে, ওই সব বাসগুলো টঙ্গীর স্টেশন রোডেই আটকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাই আবদুল্লাহপুর দিকে কোন বাস প্রবেশ করতে পারেনি। যেসব প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও হাইস আসছে, সবগুলোকে জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। যাদের জরুরি প্রয়োজনে বা জরুরি কাজে নিয়োজিত তাঁদের গাড়ির নম্বর লিখে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। বাকিদের ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে আবদুল্লাহপুরে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্ট জহিরুল ইসলাম বলেন, এক চেকপোস্ট সিগন্যাল অমান্য করে কোন গাড়ি চলে যাওয়ার চেষ্টা করলে তা সামনের চেকপোস্টে আটকিয়ে দেওয়া হয়। যেসব গাড়ি সিগন্যাল অমান্য করে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে সেসব গাড়িগুলোকে রেকারিং করা হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৭ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৮ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৯ ঘণ্টা আগে