গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে হারিয়ে যেতে বসা গ্রামীণ বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে এই খেলা। উপজেলার কাজীপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙ্গা গ্রামে স্থানীয় যুবসমাজকে নিয়ে এই আয়োজন করা হয়।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম রেজা নবির বলেন, ‘একসময় গ্রামীণ খেলাধুলা আমাদের সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করত। বর্তমানে গ্রামীণ খেলা বিলুপ্তি হতে হতে আজ অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই কঠিন। দেশের বিভিন্ন এলাকার গ্রামাঞ্চলে একসময় গ্রামীণ খেলাধুলার প্রচলন ছিল। এর মধ্যে ছেলেরা খেলত হা-ডু-ডু, ডাংগুলি, কাবাডি, লাটিম ঘোরানো, ঘুড়ি উড়ানো, নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা, ষাঁড়ের লড়াই, মোরগ লড়াই, হাঁড়িভাঙাসহ আরও অনেক খেলা।’
সেলিম রেজা নবির আরও বলেন, ‘গ্রামবাংলার প্রায় হারিয়ে যাওয়া খেলাগুলোর আয়োজন করতে দেখে খুবই ভালো লাগছে। হাঁড়িভাঙ্গা গ্রামের যুবসমাজকে অসংখ্য ধন্যবাদ এসব ঐতিহ্যবাহী খেলার আয়োজন করার জন্য।’
স্থানীয় বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মোহাম্মদ জৌলুশ হোসেন বলেন, ‘হারিয়ে যেতে বসা ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলাগুলো আমাদের আবার ফিরিয়ে আনা উচিত। যুবসমাজকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর আয়োজন করার জন্য। আশা করি, যুবসমাজ প্রতিবছরই এ আয়োজন করবে। আমরা গ্রামবাসী তাদের সার্বিক সহযোগিতা করব।’
অবসরপ্রাপ্ত এই শিক্ষক আরও বলেন, ‘আজ সবচেয়ে বেশি আনন্দ লেগেছে চল্লিশোর্ধ্ব বয়সীদের খেলা দেখে। তারা অসাধারণ খেলা উপহার দিয়েছে দর্শকদের। এর সঙ্গে নবীনদের ছোঁয়ায় আরও দশকপ্রিয় হয়ে ওঠে খেলাটি।’
কাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. মহিবুল ইসলাম বলেন, যুবসমাজ গ্রামীণ প্রাচীন খেলাধুলার আয়োজন করায় তাদের ধন্যবাদ। আমি তাদের সঙ্গে আছি। মাদক থেকে যুবসমাজকে ফিরিয়ে রাখার অন্যতম মাধ্যম খেলাধুলা। খেলাধুলার বিষয়ে তারা আমাকে যখনই ডাকবে, আমি সার্বিক সহযোগিতা সাড়া দেব।’
খেলা আয়োজক কমিটির সদস্য মো. আবুল বাশার বলেন, ‘একসময় গ্রামের শিশুরা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলার মাধ্যমে অবসর সময় কাটাত। বিকেল হলেই খেলার মাঠে দল বেঁধে খেলতে যেত। কিন্তু এখন আর সেই অবস্থা নেই। দিনে দিনে সেসব খেলাও হারিয়ে যেতে বসেছে। ঘরে বসে কম্পিউটার, মোবাইল ফোনে গেমস খেলতেই তারা বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তবে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এই গ্রামীণ খেলাগুলো ফিরিয়ে আনার। প্রতিবছরই এ খেলাধুলার আয়োজন করব ইনশা আল্লাহ। এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
মেহেরপুরের গাংনীতে হারিয়ে যেতে বসা গ্রামীণ বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে এই খেলা। উপজেলার কাজীপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙ্গা গ্রামে স্থানীয় যুবসমাজকে নিয়ে এই আয়োজন করা হয়।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম রেজা নবির বলেন, ‘একসময় গ্রামীণ খেলাধুলা আমাদের সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করত। বর্তমানে গ্রামীণ খেলা বিলুপ্তি হতে হতে আজ অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই কঠিন। দেশের বিভিন্ন এলাকার গ্রামাঞ্চলে একসময় গ্রামীণ খেলাধুলার প্রচলন ছিল। এর মধ্যে ছেলেরা খেলত হা-ডু-ডু, ডাংগুলি, কাবাডি, লাটিম ঘোরানো, ঘুড়ি উড়ানো, নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা, ষাঁড়ের লড়াই, মোরগ লড়াই, হাঁড়িভাঙাসহ আরও অনেক খেলা।’
সেলিম রেজা নবির আরও বলেন, ‘গ্রামবাংলার প্রায় হারিয়ে যাওয়া খেলাগুলোর আয়োজন করতে দেখে খুবই ভালো লাগছে। হাঁড়িভাঙ্গা গ্রামের যুবসমাজকে অসংখ্য ধন্যবাদ এসব ঐতিহ্যবাহী খেলার আয়োজন করার জন্য।’
স্থানীয় বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মোহাম্মদ জৌলুশ হোসেন বলেন, ‘হারিয়ে যেতে বসা ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলাগুলো আমাদের আবার ফিরিয়ে আনা উচিত। যুবসমাজকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর আয়োজন করার জন্য। আশা করি, যুবসমাজ প্রতিবছরই এ আয়োজন করবে। আমরা গ্রামবাসী তাদের সার্বিক সহযোগিতা করব।’
অবসরপ্রাপ্ত এই শিক্ষক আরও বলেন, ‘আজ সবচেয়ে বেশি আনন্দ লেগেছে চল্লিশোর্ধ্ব বয়সীদের খেলা দেখে। তারা অসাধারণ খেলা উপহার দিয়েছে দর্শকদের। এর সঙ্গে নবীনদের ছোঁয়ায় আরও দশকপ্রিয় হয়ে ওঠে খেলাটি।’
কাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. মহিবুল ইসলাম বলেন, যুবসমাজ গ্রামীণ প্রাচীন খেলাধুলার আয়োজন করায় তাদের ধন্যবাদ। আমি তাদের সঙ্গে আছি। মাদক থেকে যুবসমাজকে ফিরিয়ে রাখার অন্যতম মাধ্যম খেলাধুলা। খেলাধুলার বিষয়ে তারা আমাকে যখনই ডাকবে, আমি সার্বিক সহযোগিতা সাড়া দেব।’
খেলা আয়োজক কমিটির সদস্য মো. আবুল বাশার বলেন, ‘একসময় গ্রামের শিশুরা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলার মাধ্যমে অবসর সময় কাটাত। বিকেল হলেই খেলার মাঠে দল বেঁধে খেলতে যেত। কিন্তু এখন আর সেই অবস্থা নেই। দিনে দিনে সেসব খেলাও হারিয়ে যেতে বসেছে। ঘরে বসে কম্পিউটার, মোবাইল ফোনে গেমস খেলতেই তারা বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তবে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এই গ্রামীণ খেলাগুলো ফিরিয়ে আনার। প্রতিবছরই এ খেলাধুলার আয়োজন করব ইনশা আল্লাহ। এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
রাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
১ ঘণ্টা আগে