মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় একটি ওষুধ কোম্পানির লোকজনকে হয়রানি করার অভিযোগে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বরখাস্ত দুজন হলেন রাজস্ব কর্মকর্তা মো. বাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মুহাম্মাদ আল-মনছুর।
গত মঙ্গলবার যশোর ভ্যাট কমিশনারেট কার্যালয়ের কমিশনার মো. মোয়াজ্জেম হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাঁদের বরখাস্ত করা হয়।
মাগুরা কার্যালয়ে কর্মরত থাকা অবস্থায় অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৮ ফেব্রুয়ারি একটি অভিযোগ করেছিলেন মাগুরা সদর উপজেলার ইছাখাদা এলাকার ‘ভিশন ড্রাগস লিমিটেডের’ একজন কর্মকর্তা। পরে বাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া চুয়াডাঙ্গা ও মুহাম্মাদ আল-মনছুরকে মেহেরপুর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কার্যালয়ে বদলি করা হয়। মাগুরার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কার্যালয়ের বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন এ তথ্য জানান।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ওই কোম্পানির দেওয়া অভিযোগ পাওয়ার পর ৯ ফেব্রুয়ারি অভিযুক্ত দুজনকে স্ট্যান্ড রিলিজ (তাৎক্ষণিক বদলি) করা হয়। এরপর অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
জানা গেছে, অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত কমিটি অভিযোগের তদন্ত করে। অভিযোগগুলো হলো এখতিয়ার-বহির্ভূতভাবে প্রতিষ্ঠানের গাড়ি আটক ও হয়রানি; ভুয়া কেস নথি তৈরি করে ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা। তবে সেখানে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।
এ ছাড়া ওই দুই কর্মকর্তা মাগুরায় কর্মরত থাকা অবস্থায় সরকারি নিয়মে কর আদায় না করে স্থানীয় ভিশন ড্রাগস লিমিটেড থেকে অবৈধভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে ভয়ভীতি দেখিয়েছেন, যা সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এর সত্যতা পাওয়ায় তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করার সুপারিশ করেছে কমিটি।
ভিশন ড্রাগস লিমিটেডের পরিচালক ডা. এস এন শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই দুই কর্মকর্তা ভিশন ড্রাগস লিমিটেডের একটি পণ্যবাহী গাড়ি আটক করেন। তাঁরা চালকের কাছ থেকে গাড়ির চাবি ও ফোন ছিনিয়ে নেন। বিষয়টি নিয়ে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে ওই দুই রাজস্ব কর্মকর্তা দুজন সিপাহি নিয়ে ভিশন ড্রাগস লিমিটেডে যান এবং অভিযানের বিষয়ে কাউকে না জানাতে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে হুমকি দেন। পরদিন সকালে আবার তাঁরা ওই প্রতিষ্ঠানে যান। তখন চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ কয়েকজনের স্বাক্ষর নেন এবং এক কোটি টাকা ঘুষ দাবি করেন।
এস এন শিকদার আরও বলেন, ‘তাঁরা একটি মামলার কপি ধরিয়ে দেন। পরে জানলাম, ওটা ভুয়া মামলার কপি। ঘুষের টাকা না দিলে সব পরিচালককে জেলের ভাত খাওয়ানোর হুমকিও দেওয়া হয়। ১৯, ২৬ ও ২৯ জানুয়ারি ওই দুই কর্মকর্তা ২০ লাখ টাকা ঘুষ নেবেন বলে কথা চলছিল।’ এক প্রশ্নের জবাবে ভিশন ড্রাগস মাগুরার পরিচালক এস এন শিকদার বলেন, ‘তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার মতো পরিস্থিতি এখন নেই। যা অভিযোগ করার তা আমরা কোম্পানি থেকে করার চেষ্টা করেছি। বাকিটা তদন্ত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তর করবে বলে আমরা আশা করছি।’
মাগুরায় একটি ওষুধ কোম্পানির লোকজনকে হয়রানি করার অভিযোগে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বরখাস্ত দুজন হলেন রাজস্ব কর্মকর্তা মো. বাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মুহাম্মাদ আল-মনছুর।
গত মঙ্গলবার যশোর ভ্যাট কমিশনারেট কার্যালয়ের কমিশনার মো. মোয়াজ্জেম হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাঁদের বরখাস্ত করা হয়।
মাগুরা কার্যালয়ে কর্মরত থাকা অবস্থায় অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৮ ফেব্রুয়ারি একটি অভিযোগ করেছিলেন মাগুরা সদর উপজেলার ইছাখাদা এলাকার ‘ভিশন ড্রাগস লিমিটেডের’ একজন কর্মকর্তা। পরে বাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া চুয়াডাঙ্গা ও মুহাম্মাদ আল-মনছুরকে মেহেরপুর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কার্যালয়ে বদলি করা হয়। মাগুরার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কার্যালয়ের বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন এ তথ্য জানান।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ওই কোম্পানির দেওয়া অভিযোগ পাওয়ার পর ৯ ফেব্রুয়ারি অভিযুক্ত দুজনকে স্ট্যান্ড রিলিজ (তাৎক্ষণিক বদলি) করা হয়। এরপর অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
জানা গেছে, অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত কমিটি অভিযোগের তদন্ত করে। অভিযোগগুলো হলো এখতিয়ার-বহির্ভূতভাবে প্রতিষ্ঠানের গাড়ি আটক ও হয়রানি; ভুয়া কেস নথি তৈরি করে ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা। তবে সেখানে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।
এ ছাড়া ওই দুই কর্মকর্তা মাগুরায় কর্মরত থাকা অবস্থায় সরকারি নিয়মে কর আদায় না করে স্থানীয় ভিশন ড্রাগস লিমিটেড থেকে অবৈধভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে ভয়ভীতি দেখিয়েছেন, যা সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এর সত্যতা পাওয়ায় তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করার সুপারিশ করেছে কমিটি।
ভিশন ড্রাগস লিমিটেডের পরিচালক ডা. এস এন শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই দুই কর্মকর্তা ভিশন ড্রাগস লিমিটেডের একটি পণ্যবাহী গাড়ি আটক করেন। তাঁরা চালকের কাছ থেকে গাড়ির চাবি ও ফোন ছিনিয়ে নেন। বিষয়টি নিয়ে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে ওই দুই রাজস্ব কর্মকর্তা দুজন সিপাহি নিয়ে ভিশন ড্রাগস লিমিটেডে যান এবং অভিযানের বিষয়ে কাউকে না জানাতে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে হুমকি দেন। পরদিন সকালে আবার তাঁরা ওই প্রতিষ্ঠানে যান। তখন চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ কয়েকজনের স্বাক্ষর নেন এবং এক কোটি টাকা ঘুষ দাবি করেন।
এস এন শিকদার আরও বলেন, ‘তাঁরা একটি মামলার কপি ধরিয়ে দেন। পরে জানলাম, ওটা ভুয়া মামলার কপি। ঘুষের টাকা না দিলে সব পরিচালককে জেলের ভাত খাওয়ানোর হুমকিও দেওয়া হয়। ১৯, ২৬ ও ২৯ জানুয়ারি ওই দুই কর্মকর্তা ২০ লাখ টাকা ঘুষ নেবেন বলে কথা চলছিল।’ এক প্রশ্নের জবাবে ভিশন ড্রাগস মাগুরার পরিচালক এস এন শিকদার বলেন, ‘তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার মতো পরিস্থিতি এখন নেই। যা অভিযোগ করার তা আমরা কোম্পানি থেকে করার চেষ্টা করেছি। বাকিটা তদন্ত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তর করবে বলে আমরা আশা করছি।’
গ্রামের রাস্তায় দোতলা বাস নিয়ে কেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে গিয়েছে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন বাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিক্ষার্থী জোবায়ের আলম সাকিবের স্বজনেরা। এই দুর্ঘটনার জন্য তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষেরই গাফিলতি দেখছেন।
৮ মিনিট আগেবিগত সরকারের আমলে মিথ্যা ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহারে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কথা বলছেন বলে দলীয় নেতা কর্মীদের জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২০ মিনিট আগেবরিশালের গৌরনদীতে দুই অটোরিকশা চালকের বিরোধ থেকে যুবদল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় দুজনকে কুপিয়ে জখম ও একজনকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগে৯ লাখ টাকার জাল নোট নিয়ে আলু কিনতে রংপুরে যাওয়ার সময় নাটোরে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের নারায়ণপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছে ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে