শেখ আবু হাসান, খুলনা
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে খুলনায় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে প্রার্থীর ছড়াছড়ি দেখা যাচ্ছে। ভোটের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ৯ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে আগ্রহী আওয়ামী লীগ নেতারা ব্যাপক তৎপর হয়ে উঠেছেন। তবে মাঠে বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের তেমন কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ছে না।
আওয়ামী লীগ নেতারা এলাকায় বিভিন্ন কৌশলে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। তাঁদের পোস্টার, লিফলেট ও ব্যানারে এলাকা ছেয়ে গেছে। তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশ নিয়ে জনসংযোগ চালাচ্ছেন। পাশাপাশি সিনিয়র নেতা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সমর্থন পেতে চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত দল বা স্থানীয় সংসদ সদস্য কোনো প্রার্থীর ব্যাপারে প্রকাশ্যে সমর্থন দেননি।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের মধ্যে তৎপরতা লক্ষ করা যায়নি। প্রথম দিকে তিনটি উপজেলায় জামায়াতের নেতাদের সরব দেখা গেলেও কেন্দ্র থেকে নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত আসায় বর্তমানে তাঁরা নির্বাচনী তৎপরতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। এ ছাড়া ডুমুরিয়ায় বিএনপির সমর্থক দুজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সরব থাকলেও শেষ পর্যন্ত তাঁরা নির্বাচনী মাঠে থাকবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ, বিএনপি দলগতভাবে এই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। দলটি স্পষ্ট করে বলেছে, তারা নির্বাচনে যাচ্ছে না। কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে নির্বাচনে গেলে তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জাতীয় পার্টির নেতাদেরও ভোটের মাঠে দেখা যাচ্ছে না।
খুলনার ৯ উপজেলায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের অনেক নেতা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। মহানগরসংলগ্ন বটিয়াঘাটা উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম খানসহ আওয়ামী লীগের চারজন প্রার্থী আলোচনায় রয়েছেন। উপকূলীয় দাকোপ উপজেলায় বর্তমান ও সাবেক চেয়ারম্যান মিলিয়ে প্রার্থী হিসেবে ছয়জন তৎপর রয়েছেন।
রূপসা উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান শেখ কামাল উদ্দিন বাদশাসহ আওয়ামী লীগের চার নেতা চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়ে নেমেছেন। দীঘলিয়া উপজেলায় সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থীর সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তেরখাদা উপজেলায় চারজন সম্ভাব্য প্রার্থী মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। ফুলতলা উপজেলায় আওয়ামী লীগের চারজন প্রচার চালাচ্ছেন।
ডুমুরিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ ঘরানার পাঁচজন নির্বাচনী মাঠে আছেন। পাইকগাছা উপজেলায় মাঠে আছেন ছয়জন সম্ভাব্য প্রার্থী। কয়রা উপজেলায় মাঠে আছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করা দুই নেতা।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জামায়াতে ইসলামীর খুলনা জেলার সহকারী সেক্রেটারি মঈনুল ইসলাম জানান, জামায়াত উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলীয়ভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। অন্যদিকে খুলনা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মনিরুল হাসান বাপ্পী জানান, এই সরকারের অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচন করবে না। কেউ যদি নির্বাচনে যান, তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে খুলনা জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু বলেন, ‘নির্বাচনের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত পাইনি। কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নিলে তারপর বলতে পারব।’
নির্বাচনের প্রস্তুতির ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার অধিকারী বলেন, ‘কাউকে দলীয়ভাবে প্রার্থী করা হবে না। কাজেই এবারের নির্বাচনে দলের একাধিক প্রার্থী থাকলেও আমাদের চুপচাপ থাকতে হবে। তবে দলের ভেতর থেকে একাধিক প্রার্থী হলে জটিলতার সৃষ্টি হবে, সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে খুলনায় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে প্রার্থীর ছড়াছড়ি দেখা যাচ্ছে। ভোটের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ৯ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে আগ্রহী আওয়ামী লীগ নেতারা ব্যাপক তৎপর হয়ে উঠেছেন। তবে মাঠে বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের তেমন কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ছে না।
আওয়ামী লীগ নেতারা এলাকায় বিভিন্ন কৌশলে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। তাঁদের পোস্টার, লিফলেট ও ব্যানারে এলাকা ছেয়ে গেছে। তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশ নিয়ে জনসংযোগ চালাচ্ছেন। পাশাপাশি সিনিয়র নেতা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সমর্থন পেতে চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত দল বা স্থানীয় সংসদ সদস্য কোনো প্রার্থীর ব্যাপারে প্রকাশ্যে সমর্থন দেননি।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের মধ্যে তৎপরতা লক্ষ করা যায়নি। প্রথম দিকে তিনটি উপজেলায় জামায়াতের নেতাদের সরব দেখা গেলেও কেন্দ্র থেকে নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত আসায় বর্তমানে তাঁরা নির্বাচনী তৎপরতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। এ ছাড়া ডুমুরিয়ায় বিএনপির সমর্থক দুজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সরব থাকলেও শেষ পর্যন্ত তাঁরা নির্বাচনী মাঠে থাকবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ, বিএনপি দলগতভাবে এই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। দলটি স্পষ্ট করে বলেছে, তারা নির্বাচনে যাচ্ছে না। কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে নির্বাচনে গেলে তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জাতীয় পার্টির নেতাদেরও ভোটের মাঠে দেখা যাচ্ছে না।
খুলনার ৯ উপজেলায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের অনেক নেতা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। মহানগরসংলগ্ন বটিয়াঘাটা উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম খানসহ আওয়ামী লীগের চারজন প্রার্থী আলোচনায় রয়েছেন। উপকূলীয় দাকোপ উপজেলায় বর্তমান ও সাবেক চেয়ারম্যান মিলিয়ে প্রার্থী হিসেবে ছয়জন তৎপর রয়েছেন।
রূপসা উপজেলায় বর্তমান চেয়ারম্যান শেখ কামাল উদ্দিন বাদশাসহ আওয়ামী লীগের চার নেতা চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়ে নেমেছেন। দীঘলিয়া উপজেলায় সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থীর সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তেরখাদা উপজেলায় চারজন সম্ভাব্য প্রার্থী মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। ফুলতলা উপজেলায় আওয়ামী লীগের চারজন প্রচার চালাচ্ছেন।
ডুমুরিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ ঘরানার পাঁচজন নির্বাচনী মাঠে আছেন। পাইকগাছা উপজেলায় মাঠে আছেন ছয়জন সম্ভাব্য প্রার্থী। কয়রা উপজেলায় মাঠে আছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করা দুই নেতা।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জামায়াতে ইসলামীর খুলনা জেলার সহকারী সেক্রেটারি মঈনুল ইসলাম জানান, জামায়াত উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলীয়ভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। অন্যদিকে খুলনা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মনিরুল হাসান বাপ্পী জানান, এই সরকারের অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচন করবে না। কেউ যদি নির্বাচনে যান, তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে খুলনা জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু বলেন, ‘নির্বাচনের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত পাইনি। কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নিলে তারপর বলতে পারব।’
নির্বাচনের প্রস্তুতির ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার অধিকারী বলেন, ‘কাউকে দলীয়ভাবে প্রার্থী করা হবে না। কাজেই এবারের নির্বাচনে দলের একাধিক প্রার্থী থাকলেও আমাদের চুপচাপ থাকতে হবে। তবে দলের ভেতর থেকে একাধিক প্রার্থী হলে জটিলতার সৃষ্টি হবে, সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
রাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
১ ঘণ্টা আগে