রুবায়েত হোসেন, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) শিক্ষার্থীর তুলনায় হলের সংখ্যা কম হওয়ায় আবাসনের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার। কিন্তু সে তুলনায় হল রয়েছে মাত্র পাঁচটি এবং আবাসনের সুবিধা পাচ্ছেন কেবল ৪৫ শতাংশ শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি হলে থাকছেন মোট ২ হাজার ৪৭০ জন শিক্ষার্থী।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়টিতে যে পরিমাণ নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়, তার তুলনায় পর্যাপ্ত আবাসনব্যবস্থা নেই। শিক্ষার্থী ভর্তির সঙ্গে তাঁদের আবাসনব্যবস্থা নিশ্চিত না করায় সংকট চরমে পৌঁছেছে। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিও বেড়েছে। আবাসনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার খরচের বাইরেও গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ। ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থীকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে ভাড়াবাড়ি ও মেসে থাকতে হচ্ছে। অন্যদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বল্প আসনের হলগুলোতে রয়েছে নানান সমস্যা। হলে সহজে সিট পাওয়া যায় না। প্রথম বর্ষে সিট পেলেও অনেককে গণরুমে থাকতে হচ্ছে। আর স্নাতকোত্তরের হলে সিট পেতে বেশ বেগ পেতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আবাসনসংকটের কারণে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের আশপাশে মেস কিংবা বাসা ভাড়া করে থাকছেন। আবাসনের এই সংকটকের সুযোগ নিয়ে ক্যাম্পাসের আশপাশের এলাকাগুলোতে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে মেস ও ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়ার রমরমা ব্যবসা। এসব মেস ও বাসায় প্রতিনিয়ত লোডশেডিং, বিশুদ্ধ পানির সংকট এবং স্যানিটেশনের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন শিক্ষার্থীরা।
হল রোড হিসেবে পরিচিত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এলাকা ইসলামনগর। ওই এলাকার অন্তত ১০টি ছাত্রাবাসে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, তিন বছর আগে সেখানে ২ হাজার টাকায় ছোট কক্ষ পাওয়া যেত। কিন্তু বছরের ব্যবধানে সেই সব কক্ষের ভাড়া এখন ৪ হাজার থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া মোহাম্মদনগর ও আহসানিয়া আবাসিক এলাকায় দুই থেকে তিন রুমের ফ্ল্যাটের ভাড়া গুনতে হচ্ছে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলে ৪০৪ জন আবাসিক শিক্ষার্থী থাকেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এই হলের ক্যানটিনের খাবারের মান সন্তোষজনক নয়। শৌচাগারগুলো দীর্ঘদিনের পুরোনো হওয়ায় বেশির ভাগ সময়ই অপরিষ্কার থাকে।
খান বাহাদুর আহছানউল্লাহ হলে মোট আসনসংখ্যা ৩৮৪। হলের আবাসিক শিক্ষার্থী রুবায়েত ইসলাম জানান, ডাইনিংয়ে আগস্ট মাসজুড়ে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ করা হয়। গত মঙ্গলবার রাতের খাবারে দেওয়া হয় কেবল দুই পদের সবজি, মুরগির গলা ও চামড়া। ডালের মানও খারাপ এবং পানির পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। এসব বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানালেও কোনো লাভ হয় না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে আসনসংখ্যা ৫৭৬। হলের ক্যানটিনের খাবারের মান নিয়ে তেমন অভিযোগ না থাকলেও সিট পেতে দৌড়ঝাঁপ করতে হয় বলে জানিয়েছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী বজলুল করিম বাপ্পি বলেন, ‘যেভাবে বাসাভাড়া ও খাবারের দাম বেড়েছে, এভাবে কত দিন চালিয়ে যেতে পারব তা জানি না।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ থেকে ২০২২ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন অরিত্র দাস বিষ্ণু। তিনি জানান, মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদানের কথা থাকলেও স্নাতকোত্তরে ভর্তি হওয়ার সাত মাসেও তাঁকে সিট বরাদ্দ দিতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হল প্রশাসন। তাঁর মতো বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই ভুক্তভোগী।
অন্যদিকে, মেয়েদের অপরাজিতা হলে মোট আসন ৫৭৬টি। এ ছাড়া আছে সাতটি গণরুম। এসব রুমের ৪৮টি বেডে বর্তমানে ৬০ জন মেয়েকে গাদাগাদি করে থাকতে হচ্ছে। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা যে কজন প্রথম বর্ষেই সিট পান, তাঁদের প্রথম ছয় থেকে আট মাস গণরুমে থাকতে হয়। তাঁদের হলের খাবার ও পানি মানসম্মত নয় বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তা ছাড়া কোনো রিডিং রুম না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে সিট ৪৩২টি। গণরুমে থাকেন ৫০ জন। এই হলেও প্রথম বর্ষেই অনেক শিক্ষার্থীকে গণরুমে থাকতে হয়।
এ বিষয়ে অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, বাড়ি ও মেসের ভাড়া অনেক বেড়ে গেছে। খরচ জোগাতে গিয়ে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া মেসের খাবারের মানও তেমন ভালো নয়।
হলের প্রাধ্যক্ষ (প্রভোস্ট) অধ্যাপক মোছা সাবিহা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে আমি কাজ করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘ছাত্রদের জন্য নতুন একটি ১০ তলা হল নির্মাণের বিষয়ে আমাদের সঙ্গে উপাচার্যের প্রাথমিকভাবে আলোচনা হয়েছে। এ নিয়ে মন্ত্রী সম্মতি প্রকাশ করেছেন। হলটি নির্মাণ করা গেলে অনেক সমস্যাই দূর হয়ে যাবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) শিক্ষার্থীর তুলনায় হলের সংখ্যা কম হওয়ায় আবাসনের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার। কিন্তু সে তুলনায় হল রয়েছে মাত্র পাঁচটি এবং আবাসনের সুবিধা পাচ্ছেন কেবল ৪৫ শতাংশ শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি হলে থাকছেন মোট ২ হাজার ৪৭০ জন শিক্ষার্থী।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়টিতে যে পরিমাণ নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়, তার তুলনায় পর্যাপ্ত আবাসনব্যবস্থা নেই। শিক্ষার্থী ভর্তির সঙ্গে তাঁদের আবাসনব্যবস্থা নিশ্চিত না করায় সংকট চরমে পৌঁছেছে। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিও বেড়েছে। আবাসনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার খরচের বাইরেও গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ। ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থীকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে ভাড়াবাড়ি ও মেসে থাকতে হচ্ছে। অন্যদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বল্প আসনের হলগুলোতে রয়েছে নানান সমস্যা। হলে সহজে সিট পাওয়া যায় না। প্রথম বর্ষে সিট পেলেও অনেককে গণরুমে থাকতে হচ্ছে। আর স্নাতকোত্তরের হলে সিট পেতে বেশ বেগ পেতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আবাসনসংকটের কারণে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের আশপাশে মেস কিংবা বাসা ভাড়া করে থাকছেন। আবাসনের এই সংকটকের সুযোগ নিয়ে ক্যাম্পাসের আশপাশের এলাকাগুলোতে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে মেস ও ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়ার রমরমা ব্যবসা। এসব মেস ও বাসায় প্রতিনিয়ত লোডশেডিং, বিশুদ্ধ পানির সংকট এবং স্যানিটেশনের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন শিক্ষার্থীরা।
হল রোড হিসেবে পরিচিত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এলাকা ইসলামনগর। ওই এলাকার অন্তত ১০টি ছাত্রাবাসে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, তিন বছর আগে সেখানে ২ হাজার টাকায় ছোট কক্ষ পাওয়া যেত। কিন্তু বছরের ব্যবধানে সেই সব কক্ষের ভাড়া এখন ৪ হাজার থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া মোহাম্মদনগর ও আহসানিয়া আবাসিক এলাকায় দুই থেকে তিন রুমের ফ্ল্যাটের ভাড়া গুনতে হচ্ছে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলে ৪০৪ জন আবাসিক শিক্ষার্থী থাকেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এই হলের ক্যানটিনের খাবারের মান সন্তোষজনক নয়। শৌচাগারগুলো দীর্ঘদিনের পুরোনো হওয়ায় বেশির ভাগ সময়ই অপরিষ্কার থাকে।
খান বাহাদুর আহছানউল্লাহ হলে মোট আসনসংখ্যা ৩৮৪। হলের আবাসিক শিক্ষার্থী রুবায়েত ইসলাম জানান, ডাইনিংয়ে আগস্ট মাসজুড়ে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ করা হয়। গত মঙ্গলবার রাতের খাবারে দেওয়া হয় কেবল দুই পদের সবজি, মুরগির গলা ও চামড়া। ডালের মানও খারাপ এবং পানির পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। এসব বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানালেও কোনো লাভ হয় না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে আসনসংখ্যা ৫৭৬। হলের ক্যানটিনের খাবারের মান নিয়ে তেমন অভিযোগ না থাকলেও সিট পেতে দৌড়ঝাঁপ করতে হয় বলে জানিয়েছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী বজলুল করিম বাপ্পি বলেন, ‘যেভাবে বাসাভাড়া ও খাবারের দাম বেড়েছে, এভাবে কত দিন চালিয়ে যেতে পারব তা জানি না।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ থেকে ২০২২ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন অরিত্র দাস বিষ্ণু। তিনি জানান, মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদানের কথা থাকলেও স্নাতকোত্তরে ভর্তি হওয়ার সাত মাসেও তাঁকে সিট বরাদ্দ দিতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হল প্রশাসন। তাঁর মতো বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই ভুক্তভোগী।
অন্যদিকে, মেয়েদের অপরাজিতা হলে মোট আসন ৫৭৬টি। এ ছাড়া আছে সাতটি গণরুম। এসব রুমের ৪৮টি বেডে বর্তমানে ৬০ জন মেয়েকে গাদাগাদি করে থাকতে হচ্ছে। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা যে কজন প্রথম বর্ষেই সিট পান, তাঁদের প্রথম ছয় থেকে আট মাস গণরুমে থাকতে হয়। তাঁদের হলের খাবার ও পানি মানসম্মত নয় বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তা ছাড়া কোনো রিডিং রুম না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে সিট ৪৩২টি। গণরুমে থাকেন ৫০ জন। এই হলেও প্রথম বর্ষেই অনেক শিক্ষার্থীকে গণরুমে থাকতে হয়।
এ বিষয়ে অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, বাড়ি ও মেসের ভাড়া অনেক বেড়ে গেছে। খরচ জোগাতে গিয়ে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া মেসের খাবারের মানও তেমন ভালো নয়।
হলের প্রাধ্যক্ষ (প্রভোস্ট) অধ্যাপক মোছা সাবিহা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে আমি কাজ করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘ছাত্রদের জন্য নতুন একটি ১০ তলা হল নির্মাণের বিষয়ে আমাদের সঙ্গে উপাচার্যের প্রাথমিকভাবে আলোচনা হয়েছে। এ নিয়ে মন্ত্রী সম্মতি প্রকাশ করেছেন। হলটি নির্মাণ করা গেলে অনেক সমস্যাই দূর হয়ে যাবে।’
বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বলেশ্বর ও ভৈরব নদীর তীর দীর্ঘদিন পর পরিষ্কার করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে কচুয়া জিরো পয়েন্ট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
৫ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়তে থাকবে। তাই দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
২৭ মিনিট আগেভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেসংবিধান সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আগামী সংবিধান হতে হবে এই দেশের সমস্ত নাগরিককে সমান মর্যাদা দিয়ে। সেই নাগরিকের ধর্মীয় পরিচয় যা-ই হোক না কেন। ধর্মীয় পরিচয় কিংবা জাতিগত মর্যাদা দিয়ে নাগরিকের মর্যাদা ঠিক হবে না।
৩৮ মিনিট আগে