ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চার দশকের অধিক সময়েও তিনটি আবাসিক হলে শিক্ষার্থীরা পাননি স্মার্ট পরিচয়পত্র। বিভিন্ন সময় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে স্মার্ট পরিচয়পত্রের দাবি জানানো হয়। তৎকালীন প্রশাসন প্রকল্প নিলেও অদৃশ্য কারণে ওই প্রকল্প আলোর মুখ দেখেনি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার পর পরিচয়পত্র বাবদ সংশ্লিষ্ট হলের হিসাব নম্বরে ১০০ টাকা ফি জমা দিতে হয়। বিনিময়ে আটটি হলের মধ্যে দুইটি হলের শিক্ষার্থীরা নিজ হল থেকে নিম্নমানের কাগজে হাতে লেখা পরিচয়পত্র পান। তুলনামূলক মোটা কাগজে নিজেদের নাম শিক্ষার্থীরা নিজেরাই লিখে নেন। পরবর্তীতে হল প্রভোস্ট স্বাক্ষর করে দেন।
এসব নিম্নমানের কাগজের মূল্যে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ টাকা। অথচ হল প্রশাসন পরিচয়পত্র বাবদ নিচ্ছে ১০০ টাকা। আটটি হলের পাঁচটি হলে দেওয়া হয় স্মার্ট পরিচয়পত্র। বাকি তিনটি হলে দেওয়া হয় নিম্নমানের পরিচয়পত্র। লালন শাহ হলে দেওয়া হয় প্লাস্টিকের পরিচয়পত্র। জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া হলে দেওয়া হয় কাগজে লেখা পরিচয়পত্র।
তিনটি হলে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১২ শতাধিক। এসব শিক্ষার্থী নতুন ভর্তি হলে শিক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা করে একেক হলে পরিচয়পত্র বাবদ ৪০ হাজার টাকা জমা হয়। এই হিসেবে তিন হলের ব্যাংক হিসাবে মোট জমা হয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
ক্ষোভ প্রকাশ করে জিয়াউর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মেজবাহ রহমান বলেন, ‘ডিজিটাল যুগেও শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করছেন হাতে লেখা পরিচয়পত্র। যাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়, তাঁদের নেই অভিন্ন ডিজিটাল পরিচয়পত্র। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী, কর্মকর্তা ও শিক্ষকদের জন্য রয়েছে উন্নতমানের পরিচয়পত্র।’
এ বিষয়ে জিয়াউর রহমান হলের প্রভোস্ট আব্দুল জলিল পাঠান বলেন, ‘আমাদের হলের বিভিন্ন সমস্যা বিদ্যমান আছে। ওসব জায়গায় হাত দিয়েও আমি বাধাগ্রস্ত হয়েছি। ওসব কাজ শেষ করে এ বিষয়ে হাত দেব। পরিচয়পত্র ডিজিটাল করা আমার প্রায়োরিটি লিস্টে আছে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, ‘যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্মার্ট আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা আছে। স্মার্ট পরিচয়পত্র না পাওয়ার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। বিষয়টি নিয়ে আমি সংশ্লিষ্ট হল প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলব।’
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চার দশকের অধিক সময়েও তিনটি আবাসিক হলে শিক্ষার্থীরা পাননি স্মার্ট পরিচয়পত্র। বিভিন্ন সময় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে স্মার্ট পরিচয়পত্রের দাবি জানানো হয়। তৎকালীন প্রশাসন প্রকল্প নিলেও অদৃশ্য কারণে ওই প্রকল্প আলোর মুখ দেখেনি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার পর পরিচয়পত্র বাবদ সংশ্লিষ্ট হলের হিসাব নম্বরে ১০০ টাকা ফি জমা দিতে হয়। বিনিময়ে আটটি হলের মধ্যে দুইটি হলের শিক্ষার্থীরা নিজ হল থেকে নিম্নমানের কাগজে হাতে লেখা পরিচয়পত্র পান। তুলনামূলক মোটা কাগজে নিজেদের নাম শিক্ষার্থীরা নিজেরাই লিখে নেন। পরবর্তীতে হল প্রভোস্ট স্বাক্ষর করে দেন।
এসব নিম্নমানের কাগজের মূল্যে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ টাকা। অথচ হল প্রশাসন পরিচয়পত্র বাবদ নিচ্ছে ১০০ টাকা। আটটি হলের পাঁচটি হলে দেওয়া হয় স্মার্ট পরিচয়পত্র। বাকি তিনটি হলে দেওয়া হয় নিম্নমানের পরিচয়পত্র। লালন শাহ হলে দেওয়া হয় প্লাস্টিকের পরিচয়পত্র। জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া হলে দেওয়া হয় কাগজে লেখা পরিচয়পত্র।
তিনটি হলে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১২ শতাধিক। এসব শিক্ষার্থী নতুন ভর্তি হলে শিক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা করে একেক হলে পরিচয়পত্র বাবদ ৪০ হাজার টাকা জমা হয়। এই হিসেবে তিন হলের ব্যাংক হিসাবে মোট জমা হয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
ক্ষোভ প্রকাশ করে জিয়াউর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মেজবাহ রহমান বলেন, ‘ডিজিটাল যুগেও শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করছেন হাতে লেখা পরিচয়পত্র। যাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়, তাঁদের নেই অভিন্ন ডিজিটাল পরিচয়পত্র। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী, কর্মকর্তা ও শিক্ষকদের জন্য রয়েছে উন্নতমানের পরিচয়পত্র।’
এ বিষয়ে জিয়াউর রহমান হলের প্রভোস্ট আব্দুল জলিল পাঠান বলেন, ‘আমাদের হলের বিভিন্ন সমস্যা বিদ্যমান আছে। ওসব জায়গায় হাত দিয়েও আমি বাধাগ্রস্ত হয়েছি। ওসব কাজ শেষ করে এ বিষয়ে হাত দেব। পরিচয়পত্র ডিজিটাল করা আমার প্রায়োরিটি লিস্টে আছে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, ‘যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্মার্ট আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা আছে। স্মার্ট পরিচয়পত্র না পাওয়ার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। বিষয়টি নিয়ে আমি সংশ্লিষ্ট হল প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলব।’
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছে কোমরতাঁতে বোনা কাপড় খুবই জনপ্রিয়। আর এ কাপড় বোনেন পাহাড়ি নারীরা। তবে আধুনিক বয়নশিল্পের প্রভাব এবং সুতাসহ কাঁচামালের দাম বাড়ায় এখন আর পোষাতে পারছেন না তাঁরা। সরকারের পক্ষ থেকেও নেই এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো উদ্যোগ। তাই হারাতে বসেছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এ শিল
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে পড়ে গুরুতর আঘাত পেয়ে সাদিকুর রহমান সাদিক (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সন্দলপুরে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেডিসেম্বরের ২০ তারিখ বিয়ে। অনুষ্ঠানের জন্য ঠিক করা হয়েছে ক্লাবও। পরিবারের পক্ষ থেকে চলছিল কেনাকাটাসহ বিয়ের নানা আয়োজন। এরমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ইশরাত জাহান তামান্না (২০)। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে দুই পক্ষের মীমাংসার সময় বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের ভদ্রা এলাকায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর ওপর এ হামলা হয়। তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে