যশোর প্রতিনিধি
যশোর মেডিকেল কলেজ (যমেক) ছাত্রাবাসে ইন্টার্ন চিকিৎসক জাকির হোসেনকে পিটিয়ে হাত ও পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি অধ্যক্ষের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে যশোর মেডিকেল কলেজের (যমেক) অধ্যক্ষ অধ্যাপক মহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত কমিটির দেওয়া প্রতিবেদনটি মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সুপারের কাছে পাঠানো হয়েছে। যেহেতু ভুক্তভোগীরা আদালতে মামলা করেছেন, এটি এখন আদালতে বিচারাধীন। তাই আমরা আদালতের রায়ের দিকে তাকিয়ে আছি।’
অধ্যক্ষ মহিদুর রহমান আরও বলেন, ‘তা ছাড়া বুধবার কলেজের মিটিং রয়েছে। মিটিংয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত হতে পারে। দোষী প্রমাণিত হলে সাময়িক বহিষ্কার এবং ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ইন্টার্ন কোর্সের কাগজপত্র বাতিল করা হবে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩১ জানুয়ারি ছাত্রাবাসের ১০৪ নম্বর কক্ষে অভিযুক্তরা গাঁজা সেবন ও হইচই করছিলেন। এ সময় পাশের রুম থেকে জাকির তাঁদের হই-চই করতে নিষেধ করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে রাত পৌনে ৯টার দিকে তাঁরা হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়ে জাকির হোসেনের হাত ও দুই পা ভেঙে দেন। তাঁর ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের কাগজপত্র ও চাবি নিয়ে যান। এ সময় জাকিরের চিৎকারে আশপাশের রুমের আবাসিক ছাত্ররা এসে তাঁকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী জাকির হোসেনের পক্ষ থেকে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিলেও পুলিশ এটিকে মামলা হিসেবে গ্রহণ করেনি। পরে গত ৯ ফেব্রুয়ারি আদালতে মামলা করা হয়। মামলায় সাত মেডিকেল শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসককে আসামি করা হয়েছে।
তাঁরা হলেন যশোর মেডিকেল কলেজের চতুর্থ ব্যাচের ছাত্র শামীম হোসেন, পঞ্চম ব্যাচের ছাত্র আবদুর রহমান আকাশ, ষষ্ঠ ব্যাচের ছাত্র মেহেদী হাসান লিয়ন, সপ্তম ব্যাচের ছাত্র রাসেল, নবম ব্যাচের ছাত্র শাকিব আহমেদ তনিম, সৌম্য সাহা ও দশম ব্যাচের ছাত্র তন্ময় সরকার।
এদিকে এ ঘটনায় যশোর মেডিকেল কলেজ প্রশাসন সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নুর কুতুবউল আলমকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটিকে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও কমিটি ১২ দিন পর আজ প্রতিবেদন জমা দেন।
যশোর মেডিকেল কলেজ (যমেক) ছাত্রাবাসে ইন্টার্ন চিকিৎসক জাকির হোসেনকে পিটিয়ে হাত ও পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি অধ্যক্ষের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে যশোর মেডিকেল কলেজের (যমেক) অধ্যক্ষ অধ্যাপক মহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত কমিটির দেওয়া প্রতিবেদনটি মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সুপারের কাছে পাঠানো হয়েছে। যেহেতু ভুক্তভোগীরা আদালতে মামলা করেছেন, এটি এখন আদালতে বিচারাধীন। তাই আমরা আদালতের রায়ের দিকে তাকিয়ে আছি।’
অধ্যক্ষ মহিদুর রহমান আরও বলেন, ‘তা ছাড়া বুধবার কলেজের মিটিং রয়েছে। মিটিংয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত হতে পারে। দোষী প্রমাণিত হলে সাময়িক বহিষ্কার এবং ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ইন্টার্ন কোর্সের কাগজপত্র বাতিল করা হবে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩১ জানুয়ারি ছাত্রাবাসের ১০৪ নম্বর কক্ষে অভিযুক্তরা গাঁজা সেবন ও হইচই করছিলেন। এ সময় পাশের রুম থেকে জাকির তাঁদের হই-চই করতে নিষেধ করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে রাত পৌনে ৯টার দিকে তাঁরা হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়ে জাকির হোসেনের হাত ও দুই পা ভেঙে দেন। তাঁর ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের কাগজপত্র ও চাবি নিয়ে যান। এ সময় জাকিরের চিৎকারে আশপাশের রুমের আবাসিক ছাত্ররা এসে তাঁকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী জাকির হোসেনের পক্ষ থেকে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিলেও পুলিশ এটিকে মামলা হিসেবে গ্রহণ করেনি। পরে গত ৯ ফেব্রুয়ারি আদালতে মামলা করা হয়। মামলায় সাত মেডিকেল শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসককে আসামি করা হয়েছে।
তাঁরা হলেন যশোর মেডিকেল কলেজের চতুর্থ ব্যাচের ছাত্র শামীম হোসেন, পঞ্চম ব্যাচের ছাত্র আবদুর রহমান আকাশ, ষষ্ঠ ব্যাচের ছাত্র মেহেদী হাসান লিয়ন, সপ্তম ব্যাচের ছাত্র রাসেল, নবম ব্যাচের ছাত্র শাকিব আহমেদ তনিম, সৌম্য সাহা ও দশম ব্যাচের ছাত্র তন্ময় সরকার।
এদিকে এ ঘটনায় যশোর মেডিকেল কলেজ প্রশাসন সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নুর কুতুবউল আলমকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটিকে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও কমিটি ১২ দিন পর আজ প্রতিবেদন জমা দেন।
রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
১ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
১ ঘণ্টা আগে