খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় তৃতীয় শ্রেণির এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে (১০) শ্লীলতাহানির অভিযোগে মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট (মাদ্রাসা প্রধান) মো. হাসিবুর রহমান হাসিবকে (৫৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরে নগরীর সোনাডাঙ্গা সৈয়দ আলী হোসেন সড়কের নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হাসিবুর রহমান শহীদ শেখ আবু নাসের দাখিল মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় মামলা করেছেন। শ্লীলতাহানির শিকার ছাত্রী বর্তমানে সোনাডাঙ্গা থানা সংলগ্ন ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রয়েছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে এলাকাবাসী মিছিল করেন।
ছাত্রীর মা বলেন, ‘আমার ছেলে ও মেয়ে দুজনই হাসিবুর রহমান ও তাঁর বউয়ের কাছে প্রাইভেট পড়ে। মাগরিবের নামাজের পর থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত হুজুরের স্ত্রীর কাছে মাদ্রাসার পড়া শেষ করে হুজুরের কাছে কোরআন শরীফ পড়ে। হুজুরের স্ত্রীর কাছে ৮-১০ জন পড়লেও হুজুরের কাছে কোরআন শরীফ শুধু আমার দুই ছেলে-মেয়ে পড়ে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হুজুরের কাছে কোরআন শরীফ পড়ার সময় তিনি আমার ছেলেকে অজু থাকা সত্ত্বেও অজু করতে পাঠান। তখন আমার মেয়ে দরজার কাছে দাঁড়িয়েছিল। এ সময় হুজুর আমার মেয়েকে জোর করে ধরে কক্ষের মধ্যে নিয়ে বাতি নিভিয়ে দেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এরপর আমার মেয়ের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে যৌননীপিড়ন করে। এর মধ্যে আমার ছেলে অজু করে আসলে তখন তিনি আমার মেয়েকে ছেড়ে দিয়ে দুজনকেই কোরআন শরীফ পড়ান। আমার মেয়ে পড়া শেষে বাসায় এসে চিৎকার করে কান্না করতে থাকলে ওকে কান্নার কারণ জানতে চাইলে সব ঘটনা খুলে বলে।’
এদিকে এ ঘটনায় গ্রেপ্তার শিক্ষকের বিচারের দাবিতে জুতা ও ঝাটা নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী। তাঁরা জানান, এর আগেও একাধিক ছাত্রীর সঙ্গে মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট হাসিবুর রহমান এ ধরনের অনৈতিক কাজ করেছেন। কিন্তু মানসম্মানের ভয়ে এত দিন কেউ মুখ খোলেননি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই (উপপরিদর্শক) উত্তম কুমার মিত্র বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০ ধারায় শহীদ শেখ আবু নাসের দাখিল মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট হাসিবুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার মাদ্রাসা সুপারকে দুপুর ৩টার দিকে আদালতে চালান দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ওই ছাত্রী সোনাডাঙ্গা থানার ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রয়েছে।
খুলনায় তৃতীয় শ্রেণির এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে (১০) শ্লীলতাহানির অভিযোগে মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট (মাদ্রাসা প্রধান) মো. হাসিবুর রহমান হাসিবকে (৫৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরে নগরীর সোনাডাঙ্গা সৈয়দ আলী হোসেন সড়কের নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হাসিবুর রহমান শহীদ শেখ আবু নাসের দাখিল মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় মামলা করেছেন। শ্লীলতাহানির শিকার ছাত্রী বর্তমানে সোনাডাঙ্গা থানা সংলগ্ন ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রয়েছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে এলাকাবাসী মিছিল করেন।
ছাত্রীর মা বলেন, ‘আমার ছেলে ও মেয়ে দুজনই হাসিবুর রহমান ও তাঁর বউয়ের কাছে প্রাইভেট পড়ে। মাগরিবের নামাজের পর থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত হুজুরের স্ত্রীর কাছে মাদ্রাসার পড়া শেষ করে হুজুরের কাছে কোরআন শরীফ পড়ে। হুজুরের স্ত্রীর কাছে ৮-১০ জন পড়লেও হুজুরের কাছে কোরআন শরীফ শুধু আমার দুই ছেলে-মেয়ে পড়ে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হুজুরের কাছে কোরআন শরীফ পড়ার সময় তিনি আমার ছেলেকে অজু থাকা সত্ত্বেও অজু করতে পাঠান। তখন আমার মেয়ে দরজার কাছে দাঁড়িয়েছিল। এ সময় হুজুর আমার মেয়েকে জোর করে ধরে কক্ষের মধ্যে নিয়ে বাতি নিভিয়ে দেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এরপর আমার মেয়ের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে যৌননীপিড়ন করে। এর মধ্যে আমার ছেলে অজু করে আসলে তখন তিনি আমার মেয়েকে ছেড়ে দিয়ে দুজনকেই কোরআন শরীফ পড়ান। আমার মেয়ে পড়া শেষে বাসায় এসে চিৎকার করে কান্না করতে থাকলে ওকে কান্নার কারণ জানতে চাইলে সব ঘটনা খুলে বলে।’
এদিকে এ ঘটনায় গ্রেপ্তার শিক্ষকের বিচারের দাবিতে জুতা ও ঝাটা নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী। তাঁরা জানান, এর আগেও একাধিক ছাত্রীর সঙ্গে মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট হাসিবুর রহমান এ ধরনের অনৈতিক কাজ করেছেন। কিন্তু মানসম্মানের ভয়ে এত দিন কেউ মুখ খোলেননি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই (উপপরিদর্শক) উত্তম কুমার মিত্র বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০ ধারায় শহীদ শেখ আবু নাসের দাখিল মাদ্রাসার সুপারিন্ডেন্ট হাসিবুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার মাদ্রাসা সুপারকে দুপুর ৩টার দিকে আদালতে চালান দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ওই ছাত্রী সোনাডাঙ্গা থানার ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
৮ মিনিট আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য সন্দেহে ৯ কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।
১২ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর কপোতাক্ষ নদ থেকে এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার মাঝিয়াড়া শ্মশান এলাকার নদ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৬ মিনিট আগে