খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মহানগরীসহ জেলায় এবার ৯৯১টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে খুলনা মহানগরীতে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে ১০১টি পূজামণ্ডপে। তবে এই সংখ্যা বাড়তে পারে।
আজ মঙ্গলবার খুলনা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম তাঁর সম্মেলন কক্ষে শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভায় এ তথ্য জানান।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, খুলনা জেলার ৯৯১টি দুর্গাপূজার মধ্যে মহানগরীতে ১০১, বটিয়াঘাটায় ১১৩, ডুমুরিয়ায় সর্বাধিক ২১৪, তেরখাদায় ১০৭ ও পাইকগাছা উপজেলার ১৫৫টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন করা হবে। এ ছাড়া দাকোপ উপজেলায় ৮৪ টিসহ দিঘলিয়া, রূপসা, কয়রায় যথাক্রমে ৬৩,৩৪, ৭৪ ও ৪৬টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
সূত্র জানায়, সকল পূজামণ্ডপে আনসার সদস্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে। এর সঙ্গে সেনা, নৌ, কোস্টগার্ড, পুলিশসহ যৌথবাহিনী পূজা শুরুর আগ থেকেই পূজার দিনগুলোতে টহল দেবে। পূজামণ্ডপে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসানো হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব বা মিথ্যা তথ্য ছড়ালে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজান ও নামাজের সময় বাদ্যযন্ত্র বন্ধ থাকবে। ডিসি অফিস, ইউএনও এবং পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ২৪ ঘণ্টা চালু রেখে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হবে।
এদিকে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভায় জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রতিবারের মতো এবারও আনন্দময় হবে দুর্গোৎসব। পূজা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এর সঙ্গে সামাজিক সৌহার্দ্য যুক্ত হলে একটি প্রাণবন্ত উৎসব উদ্যাপিত হবে। ভালোবাসা আর সাম্যের বন্ধন নিয়ে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা এই উৎসবে অংশ নেব।
বক্তৃতা দেন পুলিশ সুপার টি এম মোশাররফ হোসেন, খুলনা সদর ও মহানগরের ক্যাম্প কমান্ডার মেজর মো. আলিফ, নৌবাহিনীর লে. কমান্ডার এম এস আরেফীন, কোস্টগার্ডের লে. কমান্ডার নূরুজ্জামান, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার দপ্তরের উপপরিচালক মো. ইউসুপ আলী, আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসার ম. জাভেদ ইকবাল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. নাজমুল হুসেইন খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুশান্ত সরকার, মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুমার কুণ্ডু, জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিমান সাহা প্রমুখ।
খুলনা মহানগরীসহ জেলায় এবার ৯৯১টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে খুলনা মহানগরীতে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে ১০১টি পূজামণ্ডপে। তবে এই সংখ্যা বাড়তে পারে।
আজ মঙ্গলবার খুলনা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম তাঁর সম্মেলন কক্ষে শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভায় এ তথ্য জানান।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, খুলনা জেলার ৯৯১টি দুর্গাপূজার মধ্যে মহানগরীতে ১০১, বটিয়াঘাটায় ১১৩, ডুমুরিয়ায় সর্বাধিক ২১৪, তেরখাদায় ১০৭ ও পাইকগাছা উপজেলার ১৫৫টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন করা হবে। এ ছাড়া দাকোপ উপজেলায় ৮৪ টিসহ দিঘলিয়া, রূপসা, কয়রায় যথাক্রমে ৬৩,৩৪, ৭৪ ও ৪৬টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
সূত্র জানায়, সকল পূজামণ্ডপে আনসার সদস্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে। এর সঙ্গে সেনা, নৌ, কোস্টগার্ড, পুলিশসহ যৌথবাহিনী পূজা শুরুর আগ থেকেই পূজার দিনগুলোতে টহল দেবে। পূজামণ্ডপে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসানো হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব বা মিথ্যা তথ্য ছড়ালে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজান ও নামাজের সময় বাদ্যযন্ত্র বন্ধ থাকবে। ডিসি অফিস, ইউএনও এবং পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ২৪ ঘণ্টা চালু রেখে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হবে।
এদিকে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভায় জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রতিবারের মতো এবারও আনন্দময় হবে দুর্গোৎসব। পূজা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এর সঙ্গে সামাজিক সৌহার্দ্য যুক্ত হলে একটি প্রাণবন্ত উৎসব উদ্যাপিত হবে। ভালোবাসা আর সাম্যের বন্ধন নিয়ে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা এই উৎসবে অংশ নেব।
বক্তৃতা দেন পুলিশ সুপার টি এম মোশাররফ হোসেন, খুলনা সদর ও মহানগরের ক্যাম্প কমান্ডার মেজর মো. আলিফ, নৌবাহিনীর লে. কমান্ডার এম এস আরেফীন, কোস্টগার্ডের লে. কমান্ডার নূরুজ্জামান, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার দপ্তরের উপপরিচালক মো. ইউসুপ আলী, আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসার ম. জাভেদ ইকবাল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. নাজমুল হুসেইন খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুশান্ত সরকার, মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুমার কুণ্ডু, জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিমান সাহা প্রমুখ।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৫ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে