খুলনা প্রতিনিধি
বাছাই শেষে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে চার মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল এবং তিন মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত নির্বাচন অফিসে বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন এ ঘোষণা দেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সঙ্গে প্রার্থীকে সমর্থন করা ৩০০ জন ভোটারের নাম ও তাদের স্বাক্ষর দিতে হয়। কিন্তু স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আল আমিন মো. আবদুল্লাহ চৌধুরী, এস এম শফিকুর রহমান ও সৈয়দ কামরুল ইসলাম ভোটারদের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে জমা দেন। সে কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া মনোনয়নপত্রের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন দাখিল না করায় জাকের পার্টির মেয়র প্রার্থী এস এম সাব্বির হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন জানান, আওয়ামী লীগের তালুকদার আবদুল খালেক, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা আবদুল আউয়াল ও জাতীয় পার্টির (জাপা) শফিকুল ইসলাম মধুর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে।
এদিকে বেলা ১১টার দিকে থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সাধারণ ৩১টি ওয়ার্ডের ১৪৯ জন কাউন্সিলর প্রার্থী ও সংরক্ষিত ১০টি ওয়ার্ডের ৩৯ জন নারী কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাছাই কার্যক্রম শুরু হয়। বাছাইয়ে সাধারণ ওয়ার্ডের ১২ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের ২ জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। কাউন্সিলর পদে ১৩৭ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৭ জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা আগামী তিন দিনের মধ্যে খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কাছে আপিল করতে পারবেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে আগামী ২৫ মে পর্যন্ত। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে আগামী ২৬ মে। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় ৫ লাখ ৩৫ হাজার। ভোট কেন্দ্র ২৮৯টি এবং ভোট কক্ষ থাকবে ১ হাজার ৭৩২টি।
বাছাই শেষে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে চার মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল এবং তিন মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত নির্বাচন অফিসে বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন এ ঘোষণা দেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সঙ্গে প্রার্থীকে সমর্থন করা ৩০০ জন ভোটারের নাম ও তাদের স্বাক্ষর দিতে হয়। কিন্তু স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আল আমিন মো. আবদুল্লাহ চৌধুরী, এস এম শফিকুর রহমান ও সৈয়দ কামরুল ইসলাম ভোটারদের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে জমা দেন। সে কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া মনোনয়নপত্রের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন দাখিল না করায় জাকের পার্টির মেয়র প্রার্থী এস এম সাব্বির হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন জানান, আওয়ামী লীগের তালুকদার আবদুল খালেক, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা আবদুল আউয়াল ও জাতীয় পার্টির (জাপা) শফিকুল ইসলাম মধুর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে।
এদিকে বেলা ১১টার দিকে থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সাধারণ ৩১টি ওয়ার্ডের ১৪৯ জন কাউন্সিলর প্রার্থী ও সংরক্ষিত ১০টি ওয়ার্ডের ৩৯ জন নারী কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাছাই কার্যক্রম শুরু হয়। বাছাইয়ে সাধারণ ওয়ার্ডের ১২ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের ২ জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। কাউন্সিলর পদে ১৩৭ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৭ জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা আগামী তিন দিনের মধ্যে খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কাছে আপিল করতে পারবেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে আগামী ২৫ মে পর্যন্ত। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে আগামী ২৬ মে। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় ৫ লাখ ৩৫ হাজার। ভোট কেন্দ্র ২৮৯টি এবং ভোট কক্ষ থাকবে ১ হাজার ৭৩২টি।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৪৩ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে