কেশবপুর, (যশোর)
‘আমি একজন শিক্ষক হয়েও ১ মাস পার হয়ে গেল, মেসেজ পাইলাম না। টিকা যে নেব সে মেসেজ কই! ’ আক্ষেপ করেই কথাগুলো বলছিলেন যশোরের কেশবপুরের আবুল কালাম আজাদ নামে একজন মাদ্রাসা শিক্ষক। করোনার টিকা নিতে এক মাস আগে নিবন্ধন করে একাধিকবার হাসপাতালে গেলেও মোবাইলে বার্তা না আসায় কর্তৃপক্ষ টিকা দেয়নি তাঁকে। এদিকে টিকা ছাড়া শিক্ষকদের ক্লাসে না যাওয়ার বিষয়ে রয়েছে কঠোর নির্দেশনা। টিকা না পেয়ে চরম দুশ্চিন্তায় ভুগছেন তিনি। শুধু তিনি নন যশোরের কেশবপুরে তাঁর মতো শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রায় ৬০ হাজার মানুষ কবে বার্তা আসবে এই অপেক্ষায় মুঠোফোনের দিকে তাকিয়ে দিন পার করছেন।
স্থানীয় কলেজ প্রভাষক রবিউল ইসলাম বলেন, 'গত ১৫ আগস্ট নিবন্ধন করেও মেসেজ না আসায় টিকা নিতে পারিনি। এখন টিকা নেওয়া খুবই প্রয়োজন। হাসপাতালে গিয়েছিলাম, কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছে। দেখা যাক কি হয়! '
এ পর্যন্ত ৮৮ হাজার জনের নিবন্ধনের বিপরীতে টিকা নিয়েছেন সাড়ে ২৮ হাজার জন। নিবন্ধন করা উপজেলার ৩ ভাগেরও বেশি মানুষ এখনো পায়নি করোনার টিকা। এদিকে হাসপাতালে বর্তমানে টিকা মজুত রয়েছে ৪ হাজার ৫২০ টি। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় ধীর গতিতে চলছে নিবন্ধিত নির্দিষ্ট পরিমানের টিকা কার্যক্রম।
কেশবপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রবিউল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, অধিকাংশ শিক্ষক ইতিমধ্যে টিকা নিয়েছেন। যে সকল শিক্ষক এখনো টিকা নিতে পারেননি, তাঁরা আমাদের জানালে ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ উপজেলায় প্রথম ডোজের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। এ ছাড়া দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া শুরু হয় ৮ এপ্রিল থেকে। করোনা ভাইরাসের টিকা নিতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৮৮ হাজার ৩০০ জন নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড ও সিনোফার্মের প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ২৮ হাজার ৫২৩ জন। এদের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ১৯ হাজার ৭২১ জন নিবন্ধনকারীকে। অর্থাৎ ১৯ হাজার ৭২১ জনকে টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৩৯৮ জন নিবন্ধনকারীকে টিকা দেওয়া হয়। বর্তমানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪ হাজার ৫২০ ডোজ টিকা মজুত রয়েছে।
শুধু প্রথম ডোজই নয় দুই মাস পেরিয়ে যাচ্ছে তবুও দ্বিতীয় ডোজের টিকার মেসেজ এখনো আসছেনা এমন ভুক্তভোগীও রয়েছেন। উপজেলার ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের বাসিন্দা জুলেখা পারভিন বলেন, প্রথম ডোজ নিয়েছি জুলাই এ। এখন প্রায় দুই মাস পার হয়ে যাচ্ছে তবুও দ্বিতীয় ডোজের মেসেজ এখনো পেলাম না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আলমগীর হোসেন বলেন, করোনার টিকা কিছুদিন ছিল না। গত বুধবার নতুন করে টিকা এসেছে। শিক্ষকদের অগ্রাধিকার দিয়ে সকলকেই করোনার টিকা দেওয়া হবে। কেউ বাদ যাবে না। #
‘আমি একজন শিক্ষক হয়েও ১ মাস পার হয়ে গেল, মেসেজ পাইলাম না। টিকা যে নেব সে মেসেজ কই! ’ আক্ষেপ করেই কথাগুলো বলছিলেন যশোরের কেশবপুরের আবুল কালাম আজাদ নামে একজন মাদ্রাসা শিক্ষক। করোনার টিকা নিতে এক মাস আগে নিবন্ধন করে একাধিকবার হাসপাতালে গেলেও মোবাইলে বার্তা না আসায় কর্তৃপক্ষ টিকা দেয়নি তাঁকে। এদিকে টিকা ছাড়া শিক্ষকদের ক্লাসে না যাওয়ার বিষয়ে রয়েছে কঠোর নির্দেশনা। টিকা না পেয়ে চরম দুশ্চিন্তায় ভুগছেন তিনি। শুধু তিনি নন যশোরের কেশবপুরে তাঁর মতো শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রায় ৬০ হাজার মানুষ কবে বার্তা আসবে এই অপেক্ষায় মুঠোফোনের দিকে তাকিয়ে দিন পার করছেন।
স্থানীয় কলেজ প্রভাষক রবিউল ইসলাম বলেন, 'গত ১৫ আগস্ট নিবন্ধন করেও মেসেজ না আসায় টিকা নিতে পারিনি। এখন টিকা নেওয়া খুবই প্রয়োজন। হাসপাতালে গিয়েছিলাম, কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছে। দেখা যাক কি হয়! '
এ পর্যন্ত ৮৮ হাজার জনের নিবন্ধনের বিপরীতে টিকা নিয়েছেন সাড়ে ২৮ হাজার জন। নিবন্ধন করা উপজেলার ৩ ভাগেরও বেশি মানুষ এখনো পায়নি করোনার টিকা। এদিকে হাসপাতালে বর্তমানে টিকা মজুত রয়েছে ৪ হাজার ৫২০ টি। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় ধীর গতিতে চলছে নিবন্ধিত নির্দিষ্ট পরিমানের টিকা কার্যক্রম।
কেশবপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রবিউল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, অধিকাংশ শিক্ষক ইতিমধ্যে টিকা নিয়েছেন। যে সকল শিক্ষক এখনো টিকা নিতে পারেননি, তাঁরা আমাদের জানালে ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ উপজেলায় প্রথম ডোজের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। এ ছাড়া দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া শুরু হয় ৮ এপ্রিল থেকে। করোনা ভাইরাসের টিকা নিতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৮৮ হাজার ৩০০ জন নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড ও সিনোফার্মের প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ২৮ হাজার ৫২৩ জন। এদের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ১৯ হাজার ৭২১ জন নিবন্ধনকারীকে। অর্থাৎ ১৯ হাজার ৭২১ জনকে টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৩৯৮ জন নিবন্ধনকারীকে টিকা দেওয়া হয়। বর্তমানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪ হাজার ৫২০ ডোজ টিকা মজুত রয়েছে।
শুধু প্রথম ডোজই নয় দুই মাস পেরিয়ে যাচ্ছে তবুও দ্বিতীয় ডোজের টিকার মেসেজ এখনো আসছেনা এমন ভুক্তভোগীও রয়েছেন। উপজেলার ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের বাসিন্দা জুলেখা পারভিন বলেন, প্রথম ডোজ নিয়েছি জুলাই এ। এখন প্রায় দুই মাস পার হয়ে যাচ্ছে তবুও দ্বিতীয় ডোজের মেসেজ এখনো পেলাম না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আলমগীর হোসেন বলেন, করোনার টিকা কিছুদিন ছিল না। গত বুধবার নতুন করে টিকা এসেছে। শিক্ষকদের অগ্রাধিকার দিয়ে সকলকেই করোনার টিকা দেওয়া হবে। কেউ বাদ যাবে না। #
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
২ ঘণ্টা আগেহালদা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র। এখানে প্রজনন মৌসুমে রুই, কাতল, মৃগেল, কালিবাউশসহ মিঠাপানির সব মাছ ডিম দেয়। হালদার রেণুর কদর সারা দেশে। হালদার পোনা মাছচাষির কাছে অমূল্য সম্পদ। তবে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে ৮৭ প্রজাতির মাছের অভয়ারণ্য হালদা আজ সংকটে। বলা চলে হ
২ ঘণ্টা আগেনোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা না দেওয়াসহ বিভিন্ন সংকট দেখা দিয়েছে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে। এদিকে সরবরাহ তালিকায় বরাদ্দ থাকলেও ওষুধ না দেওয়া, হাসপাতালে পর্যাপ্ত শয্যা না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ করছেন রোগীরা।
৩ ঘণ্টা আগেযশোরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন অন্তত ১১টি সড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ বছরের পর বছর ফেলে রেখেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এসব সড়কের কাজ কয়েক বছর আগে শুরু হলেও শেষ করতে পারেনি তারা। ৪ থেকে ৫ বছরে অধিকাংশ সড়কের কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে