কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে এক দফা দাবি নিয়ে মিছিলে গিয়েছিল দশম শ্রেণির ছাত্র মাহিম হোসেন। পুলিশের টিয়ারশেলের ধোয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েছিল সে। আজ মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়ার ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে রক্ত বমি আর শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যায় সে।
খোকসা উপজেলার বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের বামন পাড়া গ্রামের ইব্রাহীম হোসেনের বড় ছেলে স্কুলছাত্র মাহিম হোসেন (১৭)। পড়ত চাঁদট গ্রামের ইয়াকুব আহমদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। আজ সকাল ৭টার দিকে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে রক্ত বমি আর শ্বাস কষ্টে মারা যায়। এদিন বিকেলে গ্রামের বাড়িতে তাঁকে দাফন করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকে গ্রামের ছেলেদের সঙ্গে কাজ শুরু করে মাহিম। আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে ছোট ফুপু রহিমার উৎসাহে ৪ আগস্ট মিছিলে যোগ দিতে উপজেলা সদরে যায়। কিন্তু সেখানে পুলিশের বাধার মুখে সঙ্গীদের ছেড়ে কুষ্টিয়ার উদ্যেশ্যে বাসে ওঠে।
পাশের উপজেলা কুমারখালীতে গিয়ে বাস থেকে নেমে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে পুলিশের তোপের মুখে পরে। মুহুর্মুহু কাঁদানে গ্যাসের মধ্যে পরে মাহিম। স্থানীয় নারীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে সহায়তা করে।
বাড়ি ফিরে মাহিম আর স্বাভাবিক হতে পারেনি। তাঁর মুখে ও শরীরে জ্বালা যন্ত্রণা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে গত শনিবার সকাল থেকে প্রচণ্ড জ্বর ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে সেবাও নেয়। গতকাল সোমবার রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মাহিমের গ্রামের বাড়িতে তার মরদেহ পৌঁছায়। এ সময় তার বাড়িতে গ্রামের অসংখ্য নারী-পুরুষ ও সহপাঠীরা ভিড় করে। ইয়াকুব আহমদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে জানাজার নামাজের পর চাঁদট কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এদিকে মাহিমের মা রেহানা পুত্র শোকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন। ঘরে তাঁর বিছানা ঘিরে গ্রামের নারীরা ভিড় করেছে। মাঝে মাঝে তিনি বিলাপ করে বলছেন, ‘ছেলে এত বেশি অসুস্থ তা বুঝতে দেয়নি।’
নিহতের বাবা ইব্রাহিম হোসেন জানান, গ্রামের ছেলেদের সঙ্গে তার ছেলে আন্দোলন করেছে। উপজেলা সমন্বয়করা তার সঙ্গে ছিল। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে মামলা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে এক দফা দাবি নিয়ে মিছিলে গিয়েছিল দশম শ্রেণির ছাত্র মাহিম হোসেন। পুলিশের টিয়ারশেলের ধোয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েছিল সে। আজ মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়ার ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে রক্ত বমি আর শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যায় সে।
খোকসা উপজেলার বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের বামন পাড়া গ্রামের ইব্রাহীম হোসেনের বড় ছেলে স্কুলছাত্র মাহিম হোসেন (১৭)। পড়ত চাঁদট গ্রামের ইয়াকুব আহমদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। আজ সকাল ৭টার দিকে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে রক্ত বমি আর শ্বাস কষ্টে মারা যায়। এদিন বিকেলে গ্রামের বাড়িতে তাঁকে দাফন করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকে গ্রামের ছেলেদের সঙ্গে কাজ শুরু করে মাহিম। আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে ছোট ফুপু রহিমার উৎসাহে ৪ আগস্ট মিছিলে যোগ দিতে উপজেলা সদরে যায়। কিন্তু সেখানে পুলিশের বাধার মুখে সঙ্গীদের ছেড়ে কুষ্টিয়ার উদ্যেশ্যে বাসে ওঠে।
পাশের উপজেলা কুমারখালীতে গিয়ে বাস থেকে নেমে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে পুলিশের তোপের মুখে পরে। মুহুর্মুহু কাঁদানে গ্যাসের মধ্যে পরে মাহিম। স্থানীয় নারীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে সহায়তা করে।
বাড়ি ফিরে মাহিম আর স্বাভাবিক হতে পারেনি। তাঁর মুখে ও শরীরে জ্বালা যন্ত্রণা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে গত শনিবার সকাল থেকে প্রচণ্ড জ্বর ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে সেবাও নেয়। গতকাল সোমবার রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মাহিমের গ্রামের বাড়িতে তার মরদেহ পৌঁছায়। এ সময় তার বাড়িতে গ্রামের অসংখ্য নারী-পুরুষ ও সহপাঠীরা ভিড় করে। ইয়াকুব আহমদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে জানাজার নামাজের পর চাঁদট কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এদিকে মাহিমের মা রেহানা পুত্র শোকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন। ঘরে তাঁর বিছানা ঘিরে গ্রামের নারীরা ভিড় করেছে। মাঝে মাঝে তিনি বিলাপ করে বলছেন, ‘ছেলে এত বেশি অসুস্থ তা বুঝতে দেয়নি।’
নিহতের বাবা ইব্রাহিম হোসেন জানান, গ্রামের ছেলেদের সঙ্গে তার ছেলে আন্দোলন করেছে। উপজেলা সমন্বয়করা তার সঙ্গে ছিল। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে মামলা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবেন।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৭ ঘণ্টা আগে