প্রতিনিধি, মনিরামপুর (যশোর)
আগামী বছর মেয়ে সুরাইয়া আলমকে (৬) স্কুলে ভর্তি করাবেন বলে গেল জুন মাসে ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিলেন মাচনা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম। আবেদনের তিন মাস পার হলেও জন্ম সনদ হাতে পাননি তিনি।
মেয়ে সুমাইয়া খাতুনের জন্ম নিবন্ধন না থাকায় তিন মাস আগে খানপুর ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম সনদের আবেদন করে পাননি শেখপাড়া খানপুর গ্রামের ইজ্জেত আলী।
শুধু জাহাঙ্গীর বা ইজ্জেত আলী নয় খানপুর ইউনিয়নের এমন ২০০ ব্যক্তি সন্তানের জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করে রেখেছেন। তারা কেউ সনদ হাতে পাননি।
কোড জটিলতার জন্য খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের জন্ম নিবন্ধনের কাজ আটকে আছে তিন মাস ধরে। একাধিকবার পরিষদের পক্ষ থেকে ইউএনওসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও সুরাহা মিলছে না।
খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তা বাহারুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ জুন থেকে জন্ম নিবন্ধনের কাজে সমস্যা হচ্ছে। মনিরামপুর উপজেলার ১৭ সংখ্যার ব্যাপন নম্বরে উপজেলা কোড ৬১। কিন্তু জন্ম নিবন্ধনের রেজিস্ট্রেশন করে ডাউনলোড দিতে গেলে উপজেলা কোডে ৬১ এর স্থানে ৬২ আসছে। এই কারণে মূলত কাউকে জন্ম নিবন্ধনের কপি দিতে পারছি না। গত তিন মাসে অন্তত ২০০ জন জন্ম সনদের জন্য আবেদন করেছেন। সবারটা জমা পড়ে আছে।, বিষয়টি নিরসনের জন্য মনিরামপুরের ইউএনও, যশোরের ডিডিএলজি, স্থানীয় সরকার বিভাগের জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্টার্ড জেনারেল বরাবর লিখিত আবেদন করা হয়েছে, কিন্তু কোন কাজ হয়নি।
খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ফরিদ হোসেন বলেন, মাসখানেক আগে জন্ম নিবন্ধনে উদ্বুদ্ধকরণ বিষয়ে সব ইউপি সচিবদের সঙ্গে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মহোদয়সহ অন্য কর্মকর্তাদের জুম মিটিং হয়েছিল। সেখানে আমি বিষয়টি উপস্থাপন করেছিলাম। মিটিং চলা অবস্থায় সমস্যাটি সমাধান হওয়ার কথা থাকলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
খানপুর ইউপি চেয়ারম্যান গাজি মোহাম্মদ আলী বলেন, জন্ম নিবন্ধনের আবেদন নিয়ে নিয়মিত লোকজন পরিষদে আসছেন। আমরা কোন কাজ করতে পারছি না। কোডের সমস্যা নিয়ে সংশ্লিষ্ট সব অফিসে একাধিকবার বলছি। মনিরামপুরের ইউএনওকে অন্তত ছয় বার বিষয়টি জানিয়েছি।
আগামী বছর মেয়ে সুরাইয়া আলমকে (৬) স্কুলে ভর্তি করাবেন বলে গেল জুন মাসে ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিলেন মাচনা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম। আবেদনের তিন মাস পার হলেও জন্ম সনদ হাতে পাননি তিনি।
মেয়ে সুমাইয়া খাতুনের জন্ম নিবন্ধন না থাকায় তিন মাস আগে খানপুর ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম সনদের আবেদন করে পাননি শেখপাড়া খানপুর গ্রামের ইজ্জেত আলী।
শুধু জাহাঙ্গীর বা ইজ্জেত আলী নয় খানপুর ইউনিয়নের এমন ২০০ ব্যক্তি সন্তানের জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করে রেখেছেন। তারা কেউ সনদ হাতে পাননি।
কোড জটিলতার জন্য খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের জন্ম নিবন্ধনের কাজ আটকে আছে তিন মাস ধরে। একাধিকবার পরিষদের পক্ষ থেকে ইউএনওসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও সুরাহা মিলছে না।
খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তা বাহারুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ জুন থেকে জন্ম নিবন্ধনের কাজে সমস্যা হচ্ছে। মনিরামপুর উপজেলার ১৭ সংখ্যার ব্যাপন নম্বরে উপজেলা কোড ৬১। কিন্তু জন্ম নিবন্ধনের রেজিস্ট্রেশন করে ডাউনলোড দিতে গেলে উপজেলা কোডে ৬১ এর স্থানে ৬২ আসছে। এই কারণে মূলত কাউকে জন্ম নিবন্ধনের কপি দিতে পারছি না। গত তিন মাসে অন্তত ২০০ জন জন্ম সনদের জন্য আবেদন করেছেন। সবারটা জমা পড়ে আছে।, বিষয়টি নিরসনের জন্য মনিরামপুরের ইউএনও, যশোরের ডিডিএলজি, স্থানীয় সরকার বিভাগের জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্টার্ড জেনারেল বরাবর লিখিত আবেদন করা হয়েছে, কিন্তু কোন কাজ হয়নি।
খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ফরিদ হোসেন বলেন, মাসখানেক আগে জন্ম নিবন্ধনে উদ্বুদ্ধকরণ বিষয়ে সব ইউপি সচিবদের সঙ্গে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মহোদয়সহ অন্য কর্মকর্তাদের জুম মিটিং হয়েছিল। সেখানে আমি বিষয়টি উপস্থাপন করেছিলাম। মিটিং চলা অবস্থায় সমস্যাটি সমাধান হওয়ার কথা থাকলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
খানপুর ইউপি চেয়ারম্যান গাজি মোহাম্মদ আলী বলেন, জন্ম নিবন্ধনের আবেদন নিয়ে নিয়মিত লোকজন পরিষদে আসছেন। আমরা কোন কাজ করতে পারছি না। কোডের সমস্যা নিয়ে সংশ্লিষ্ট সব অফিসে একাধিকবার বলছি। মনিরামপুরের ইউএনওকে অন্তত ছয় বার বিষয়টি জানিয়েছি।
ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৮ মিনিট আগেঘূর্ণিঝড় মিধিলির সময় বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ট্রলারসহ নিখোঁজ বরগুনার পাথরঘাটার ২৫ জেলে এক বছরেও ফেরেননি। তাঁরা আদৌ বেঁচে আছেন কি-না, জানেন না স্বজনেরা। তবু প্রিয়জনের আশায় বুক বেঁধে নীরব অপেক্ষায় দিন কাটছে এসব জেলের পরিবারের সদস্যদের।
১৯ মিনিট আগেঅধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১ ঘণ্টা আগে