শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ি এলাকার ধানখেতের পাশ থেকে একটি বন্য হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের ছোট গজনী এলাকা থেকে ওই হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
হাতিটির মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি বন বিভাগ। এদিকে পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতাদের ধারণা, হাতিটিকে হত্যা করা হয়েছে।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ভোরে স্থানীয় কয়েকজন কৃষক ছোট গজনী গারো পাহাড়ি এলাকার এক ধানখেতের পাশে মৃত একটি হাতি পড়ে থাকতে দেখেন। পরে স্থানীয়দের কাছে থেকে সংবাদ পেয়ে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, বন বিভাগ এবং বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিভাগ এবং প্রাণীসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান।
বন বিভাগের রাংটিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মকরুল ইসলাম আকন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৃত হাতিটি পুরুষ জাতের। এর বয়স আনুমানিক ৩০ থেকে ৩৫ বছর। তবে কীভাবে এটি মারা গেছে তা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে বলা যাবে।
ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. এটি এম ফায়েজুর রাজ্জাক আকন্দ বলেন, সুরতহাল প্রতিবেদনে হাতিটির ডান পায়ের হাঁটু থেকে প্রায় চার ইঞ্চি নিচে একটি দুই ইঞ্চির কালো দাগ পাওয়া গেছে। ভিসেরা পরীক্ষার জন্য কয়েকটি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় রোগ অনুসন্ধান গবেষণাগারে (সিডিআইএল) ল্যাবে পরীক্ষার পর হাতিটির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এ ব্যাপারে ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফারুক আল মাসুদ বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর এ ব্যাপারে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে হাতিটাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে পরিবেশবাদী সংগঠন সবুজ আন্দোলন। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মেরাজ উদ্দিন আজকের পত্রিকা বলেন, গারো পাহাড়ে বন্য হাতির স্বাভাবিক বিচরণে কিছু মানুষ ফসল রক্ষার নামে বাধা দিয়ে আসছে। অথচ সরকার হাতি দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে আসছে। এরপরও প্রায়ই গারো পাহাড়ে বিদ্যুৎ সংযুক্ত জিআই তার অথবা বিষ প্রয়োগ করে হাতি হত্যা করা হচ্ছে।
এই ঘটনার সঙ্গে যেই জড়িত থাকুক না তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানিয়েছেন তিনি।
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ি এলাকার ধানখেতের পাশ থেকে একটি বন্য হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের ছোট গজনী এলাকা থেকে ওই হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
হাতিটির মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি বন বিভাগ। এদিকে পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতাদের ধারণা, হাতিটিকে হত্যা করা হয়েছে।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ভোরে স্থানীয় কয়েকজন কৃষক ছোট গজনী গারো পাহাড়ি এলাকার এক ধানখেতের পাশে মৃত একটি হাতি পড়ে থাকতে দেখেন। পরে স্থানীয়দের কাছে থেকে সংবাদ পেয়ে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, বন বিভাগ এবং বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিভাগ এবং প্রাণীসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান।
বন বিভাগের রাংটিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মকরুল ইসলাম আকন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৃত হাতিটি পুরুষ জাতের। এর বয়স আনুমানিক ৩০ থেকে ৩৫ বছর। তবে কীভাবে এটি মারা গেছে তা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে বলা যাবে।
ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. এটি এম ফায়েজুর রাজ্জাক আকন্দ বলেন, সুরতহাল প্রতিবেদনে হাতিটির ডান পায়ের হাঁটু থেকে প্রায় চার ইঞ্চি নিচে একটি দুই ইঞ্চির কালো দাগ পাওয়া গেছে। ভিসেরা পরীক্ষার জন্য কয়েকটি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় রোগ অনুসন্ধান গবেষণাগারে (সিডিআইএল) ল্যাবে পরীক্ষার পর হাতিটির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এ ব্যাপারে ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফারুক আল মাসুদ বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর এ ব্যাপারে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে হাতিটাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে পরিবেশবাদী সংগঠন সবুজ আন্দোলন। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মেরাজ উদ্দিন আজকের পত্রিকা বলেন, গারো পাহাড়ে বন্য হাতির স্বাভাবিক বিচরণে কিছু মানুষ ফসল রক্ষার নামে বাধা দিয়ে আসছে। অথচ সরকার হাতি দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে আসছে। এরপরও প্রায়ই গারো পাহাড়ে বিদ্যুৎ সংযুক্ত জিআই তার অথবা বিষ প্রয়োগ করে হাতি হত্যা করা হচ্ছে।
এই ঘটনার সঙ্গে যেই জড়িত থাকুক না তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানিয়েছেন তিনি।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে