ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের তারাকান্দা থানা কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষে সাংবাদিককে হাত ও পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খাদেমুল আলম শিশির। এ সময় ওসির সামনেই অকথ্য ভাষায় গালাগালি করা হয় সংবাদকর্মীকে।
ঘটনার সময় নিরব ভূমিকা পালন করেন তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. ওয়াজেদ মিয়া।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে তারাকান্দা থানা কার্যালয়ের অফিস কক্ষে এঘটনা ঘটে।
হুমকির শিকার ওই সংবাদকর্মীর নাম মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি অনলাইন পোর্টাল জাগোনিউজের ময়মনসিংহ প্রতিনিধি এবং স্থানীয় একটি দৈনিকে কর্মরত।
ভুক্তভোগী জানান, উপজেলার পলাশকান্দা কান্দাপাড়া গ্রামের বৃদ্ধ জালাল উদ্দিন তার স্ত্রী সন্তান নিয়ে ওই গ্রামে বসবাস করেন। জালাল উদ্দিনের সঙ্গে প্রতিবেশীর খারাপ সম্পর্ক থাকায় আশপাশের সবার বাড়িতে বিদ্যুৎ থাকলেও জালাল উদ্দিনের বাড়িতে কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। পারিবারিক বিরোধের কারণে জালাল উদ্দিনের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে দেয় না স্থানীয় একটি প্রভাশালী মহল।
বিষয়টি নিয়ে শিশির চেয়ারম্যান বেশ কয়েকবার সালিস করেন। কিন্তু মীমাংসা হয়নি। পরে সালিসে শর্ত দেওয়া হয় জালাল উদ্দিনের স্ত্রী বৃদ্ধা ফাতেমা খাতুনকে সবার কাছে মাফ চাইতে হবে, না হলে তার বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে না। কিন্তু ফাতেমা খাতুনের দাবি আমি কোনো অন্যায় করিনি। আমি কেন মাফ চাইব ?
এ ঘটনায় সরেজমিনে নিউজ করতে গেলে সাংবাদিক মঞ্জুরুল ইসলামকে তারাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খাদেমুল আলম শিশির হুমকি দেয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, থানার বাইরে দুই পক্ষের উচ্চ বাক্যবিনিময় হয়েছে। পরে তারা থানায় আসলে এখানেও তাদের মাঝে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। এ সময় থানায় ছাত্রলীগের কিছু নেতা কর্মী আসছিল। তারাও উচ্চবাক্যবিনিময় করেন।
এ সময় ওসি আরও বলেন, আমি দীর্ঘদিন শহরে কাজ করে আসছি। এখন তারাকান্দা থানায় আসছি, চেষ্টা করি সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকার। তাই ঘটনার শেষে দুইজনকে মিলিয়ে দিয়েছি। এরপরও সাংবাদিক মঞ্জুরুল ইসলাম যদি কোনো অভিযোগ করে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মাছুম আহমেদ ভূঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার বিস্তারিত উল্লেখ করে অভিযোগ দিলে বিষয়টি কঠোরভাবে দেখা হবে।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে চেয়ারম্যান খাদেমুল আলমের নম্বরে একাধিকবার ফোন করেও তার বক্তব্য জানা যায়নি।
ময়মনসিংহের তারাকান্দা থানা কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষে সাংবাদিককে হাত ও পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খাদেমুল আলম শিশির। এ সময় ওসির সামনেই অকথ্য ভাষায় গালাগালি করা হয় সংবাদকর্মীকে।
ঘটনার সময় নিরব ভূমিকা পালন করেন তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. ওয়াজেদ মিয়া।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে তারাকান্দা থানা কার্যালয়ের অফিস কক্ষে এঘটনা ঘটে।
হুমকির শিকার ওই সংবাদকর্মীর নাম মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি অনলাইন পোর্টাল জাগোনিউজের ময়মনসিংহ প্রতিনিধি এবং স্থানীয় একটি দৈনিকে কর্মরত।
ভুক্তভোগী জানান, উপজেলার পলাশকান্দা কান্দাপাড়া গ্রামের বৃদ্ধ জালাল উদ্দিন তার স্ত্রী সন্তান নিয়ে ওই গ্রামে বসবাস করেন। জালাল উদ্দিনের সঙ্গে প্রতিবেশীর খারাপ সম্পর্ক থাকায় আশপাশের সবার বাড়িতে বিদ্যুৎ থাকলেও জালাল উদ্দিনের বাড়িতে কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। পারিবারিক বিরোধের কারণে জালাল উদ্দিনের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে দেয় না স্থানীয় একটি প্রভাশালী মহল।
বিষয়টি নিয়ে শিশির চেয়ারম্যান বেশ কয়েকবার সালিস করেন। কিন্তু মীমাংসা হয়নি। পরে সালিসে শর্ত দেওয়া হয় জালাল উদ্দিনের স্ত্রী বৃদ্ধা ফাতেমা খাতুনকে সবার কাছে মাফ চাইতে হবে, না হলে তার বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে না। কিন্তু ফাতেমা খাতুনের দাবি আমি কোনো অন্যায় করিনি। আমি কেন মাফ চাইব ?
এ ঘটনায় সরেজমিনে নিউজ করতে গেলে সাংবাদিক মঞ্জুরুল ইসলামকে তারাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খাদেমুল আলম শিশির হুমকি দেয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, থানার বাইরে দুই পক্ষের উচ্চ বাক্যবিনিময় হয়েছে। পরে তারা থানায় আসলে এখানেও তাদের মাঝে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। এ সময় থানায় ছাত্রলীগের কিছু নেতা কর্মী আসছিল। তারাও উচ্চবাক্যবিনিময় করেন।
এ সময় ওসি আরও বলেন, আমি দীর্ঘদিন শহরে কাজ করে আসছি। এখন তারাকান্দা থানায় আসছি, চেষ্টা করি সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকার। তাই ঘটনার শেষে দুইজনকে মিলিয়ে দিয়েছি। এরপরও সাংবাদিক মঞ্জুরুল ইসলাম যদি কোনো অভিযোগ করে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মাছুম আহমেদ ভূঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার বিস্তারিত উল্লেখ করে অভিযোগ দিলে বিষয়টি কঠোরভাবে দেখা হবে।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে চেয়ারম্যান খাদেমুল আলমের নম্বরে একাধিকবার ফোন করেও তার বক্তব্য জানা যায়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৩ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
২৭ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৩৬ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৩৭ মিনিট আগে