শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
আগামীকাল বৃহস্পতিবার শুরু হবে চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা। শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৪ শিক্ষার্থী এখনো প্রবেশপত্র পাননি। প্রবেশপত্র না পেয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে তার কক্ষে অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা।
তখন বিদ্যালয়ের একজন কর্মচারী জানান, ওই ১৪ শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ না করে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম, স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. নাঈম আকন্দ ও স্কুলের সহকারী শিক্ষক মো. জুলফিকার হায়দার টাকা নিজেদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছেন। যে কারণে ১৪ শিক্ষার্থীর প্রবেশপত্র আসেনি। টাকা ভাগবাটোয়ারা করে নেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. নাঈম আকন্দ বলেন, ‘ভুল হয়ে গেছে।’
জানা গেছে, আজ বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রবেশ পত্র না পাওয়ায় শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে তার কক্ষে অবরুদ্ধ করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ সন্ধ্যা ৭টার দিকে গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের কক্ষ থেকে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলামকে উদ্ধার করে। এ নিয়ে বিদ্যালয় মাঠে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী।
উপজেলার পিরিজপুর গ্রামের ভ্যান চালক আফরোজ আলী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার মেয়ে আশামনিকে খুব কষ্ট করে স্কুলে পড়িয়েছি। ভ্যান চালিয়ে ফরম ফিলাপের টাকা দিছি। আজ শুনি এডমিট কার্ড আসে নাই। আমি মেয়েকে কি বলব?’
অভিভাবক ওয়াহেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়ের পরীক্ষার সকল পাওনাদি দিয়েছি। আমার মেয়ের প্রবেশপত্র আসেনি। আমি স্যারদের উপযুক্ত বিচার চাই।’
গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী মো. সেলিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি শুনেছি ১৪ জন শিক্ষার্থীর প্রবেশ পত্র আসে নাই। আমি এ সব কাজ করি না। বিদ্যালয়ের সমস্ত কাজ করেন সহকারী শিক্ষক কৃষি মো. জুলফিকার হায়দার।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলামের ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. নাঈম আকন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি ভুল হয়ে গেছে। আমরা সংশোধনের চেষ্টা করছি।’
শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফৌজিয়া নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি, প্রধান শিক্ষককে উদ্ধারের জন্য পুলিশকে জানিয়েছি, পুলিশ যাচ্ছে। প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা অভিযোগ দিলে প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার শুরু হবে চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা। শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৪ শিক্ষার্থী এখনো প্রবেশপত্র পাননি। প্রবেশপত্র না পেয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে তার কক্ষে অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা।
তখন বিদ্যালয়ের একজন কর্মচারী জানান, ওই ১৪ শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ না করে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম, স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. নাঈম আকন্দ ও স্কুলের সহকারী শিক্ষক মো. জুলফিকার হায়দার টাকা নিজেদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছেন। যে কারণে ১৪ শিক্ষার্থীর প্রবেশপত্র আসেনি। টাকা ভাগবাটোয়ারা করে নেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. নাঈম আকন্দ বলেন, ‘ভুল হয়ে গেছে।’
জানা গেছে, আজ বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রবেশ পত্র না পাওয়ায় শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে তার কক্ষে অবরুদ্ধ করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ সন্ধ্যা ৭টার দিকে গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের কক্ষ থেকে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলামকে উদ্ধার করে। এ নিয়ে বিদ্যালয় মাঠে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী।
উপজেলার পিরিজপুর গ্রামের ভ্যান চালক আফরোজ আলী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার মেয়ে আশামনিকে খুব কষ্ট করে স্কুলে পড়িয়েছি। ভ্যান চালিয়ে ফরম ফিলাপের টাকা দিছি। আজ শুনি এডমিট কার্ড আসে নাই। আমি মেয়েকে কি বলব?’
অভিভাবক ওয়াহেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়ের পরীক্ষার সকল পাওনাদি দিয়েছি। আমার মেয়ের প্রবেশপত্র আসেনি। আমি স্যারদের উপযুক্ত বিচার চাই।’
গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী মো. সেলিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি শুনেছি ১৪ জন শিক্ষার্থীর প্রবেশ পত্র আসে নাই। আমি এ সব কাজ করি না। বিদ্যালয়ের সমস্ত কাজ করেন সহকারী শিক্ষক কৃষি মো. জুলফিকার হায়দার।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য গবরীকুড়া আকন্দ কলম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলামের ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. নাঈম আকন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি ভুল হয়ে গেছে। আমরা সংশোধনের চেষ্টা করছি।’
শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফৌজিয়া নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি, প্রধান শিক্ষককে উদ্ধারের জন্য পুলিশকে জানিয়েছি, পুলিশ যাচ্ছে। প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা অভিযোগ দিলে প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৭ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৩২ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৪০ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৪২ মিনিট আগে