প্রতিনিধি
ভালুকা (ময়মনসিংহ): ময়মনসিংহের ভালুকা সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয় ভবনটি যে কোন মুহূর্তে ধসে পড়ার আশঙ্কায় রয়েছে। কার্যালয়ের দেয়ালের বিভিন্ন অংশে বড় বড় ফাটল, ছাদ থেকে আস্তর খসে পড়ে রড বেড়িয়ে গেছে। এ অবস্থায় ঝুঁকি নিয়েই চলছে সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয়ের কার্যক্রম। খুব দ্রুত ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা না হলে দুর্ঘটনায় ক্ষতির আশঙ্কা করছেন সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয়ে কর্মরত দলিল লেখক ও সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষেরা।
সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয় ঘুরে দেখা যায়, ভবনে ছাদের পলেস্টার খসে ঢালাইয়ের রড বের হয়ে গেছে। কার্যালয়টির দেয়ালে বড় বড় ফাটল। ছাদের বিমেও ফাটল ধরেছে। সিলিং ফ্যানের হুক গুলো মরিচা ধরে নষ্ট। ভবনের অনেক স্থানে মেঝের ঢালাই উঠে গেছে। বিদ্যুৎ লাইনও ঝুঁকিপূর্ণ। বৃষ্টি শুরু হলে টেবিলের ওপর পলিথিন ও ছাতা দিয়ে রক্ষা করা হয় প্রয়োজনীয় দলিল-দস্তাবেজ কাগজপত্র। এভাবেই ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। দলিল লেখক ও ভূমি ক্রেতা-বিক্রেতাদেরও দিন কাটছে দুর্ঘটনার আশঙ্কায়।
সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয়ের তথ্য মতে, সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয় ভবনটি ১৯৮৮ সালের ২২ ডিসেম্বর গণ-প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি এ. কে. এম নূরুল ইসলাম উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় জরাজীর্ণ হয়ে পড়ে ভবনটি।
ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ি ইউনিয়নের মফিজুল আলম আসেন জমি ক্রয়ের দলিল করতে। তিনি বলেন, `মাঝে মাঝে আসতে হয় রেজিস্ট্রি অফিসে। ভবনের ভেতরে বেশিক্ষণ থাকলে ভয় লাগে। অনেক দিন ধরে রেজিস্ট্রি অফিসের এ অবস্থা। দেখে মনে হয় এই বুঝি পলেস্টার খসে পড়ল।'
দলিল লেখক শফিকুল ইসলাম জানান, ভবনটির অবস্থা খুবই নাজুক। যে কোন মুহূর্তে ধসে পড়তে পারে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আগেই দ্রুত মেরামত করা উচিত।
সাব-রেজিস্ট্রার মো. বোরহান উদ্দিন সরকার বলেন, ‘ভবনটি দ্রুত পরিত্যক্ত ঘোষণা করে পুনর্নির্মাণের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এই দপ্তর থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হলেও আমাদের এই আতঙ্কের কথা কেউ শুনছেনা। এই এলাকায় একটি ভূমিকম্প হলেই ভবনটি ধসে পড়বে। অফিসে যতক্ষণ থাকি ভয়ে থাকি। বর্জ্যপাত হলে অফিসের বাইরে চলে যাই।’
জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ কাজিম উদ্দিন আহাম্মেদ ধনু বলেন, ‘জরুরি ভিত্তিতে নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কে ডিও লেটার প্রদান করা হয়েছে। আশা করছি অল্প সময়ের মধ্যে ভবনটি নির্মাণ করা সম্ভব হবে।’
ভালুকা (ময়মনসিংহ): ময়মনসিংহের ভালুকা সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয় ভবনটি যে কোন মুহূর্তে ধসে পড়ার আশঙ্কায় রয়েছে। কার্যালয়ের দেয়ালের বিভিন্ন অংশে বড় বড় ফাটল, ছাদ থেকে আস্তর খসে পড়ে রড বেড়িয়ে গেছে। এ অবস্থায় ঝুঁকি নিয়েই চলছে সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয়ের কার্যক্রম। খুব দ্রুত ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা না হলে দুর্ঘটনায় ক্ষতির আশঙ্কা করছেন সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয়ে কর্মরত দলিল লেখক ও সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষেরা।
সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয় ঘুরে দেখা যায়, ভবনে ছাদের পলেস্টার খসে ঢালাইয়ের রড বের হয়ে গেছে। কার্যালয়টির দেয়ালে বড় বড় ফাটল। ছাদের বিমেও ফাটল ধরেছে। সিলিং ফ্যানের হুক গুলো মরিচা ধরে নষ্ট। ভবনের অনেক স্থানে মেঝের ঢালাই উঠে গেছে। বিদ্যুৎ লাইনও ঝুঁকিপূর্ণ। বৃষ্টি শুরু হলে টেবিলের ওপর পলিথিন ও ছাতা দিয়ে রক্ষা করা হয় প্রয়োজনীয় দলিল-দস্তাবেজ কাগজপত্র। এভাবেই ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। দলিল লেখক ও ভূমি ক্রেতা-বিক্রেতাদেরও দিন কাটছে দুর্ঘটনার আশঙ্কায়।
সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয়ের তথ্য মতে, সাব-রেজিস্ট্রি কার্যালয় ভবনটি ১৯৮৮ সালের ২২ ডিসেম্বর গণ-প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি এ. কে. এম নূরুল ইসলাম উদ্বোধন করেন। এরপর দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় জরাজীর্ণ হয়ে পড়ে ভবনটি।
ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ি ইউনিয়নের মফিজুল আলম আসেন জমি ক্রয়ের দলিল করতে। তিনি বলেন, `মাঝে মাঝে আসতে হয় রেজিস্ট্রি অফিসে। ভবনের ভেতরে বেশিক্ষণ থাকলে ভয় লাগে। অনেক দিন ধরে রেজিস্ট্রি অফিসের এ অবস্থা। দেখে মনে হয় এই বুঝি পলেস্টার খসে পড়ল।'
দলিল লেখক শফিকুল ইসলাম জানান, ভবনটির অবস্থা খুবই নাজুক। যে কোন মুহূর্তে ধসে পড়তে পারে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আগেই দ্রুত মেরামত করা উচিত।
সাব-রেজিস্ট্রার মো. বোরহান উদ্দিন সরকার বলেন, ‘ভবনটি দ্রুত পরিত্যক্ত ঘোষণা করে পুনর্নির্মাণের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এই দপ্তর থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হলেও আমাদের এই আতঙ্কের কথা কেউ শুনছেনা। এই এলাকায় একটি ভূমিকম্প হলেই ভবনটি ধসে পড়বে। অফিসে যতক্ষণ থাকি ভয়ে থাকি। বর্জ্যপাত হলে অফিসের বাইরে চলে যাই।’
জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ কাজিম উদ্দিন আহাম্মেদ ধনু বলেন, ‘জরুরি ভিত্তিতে নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কে ডিও লেটার প্রদান করা হয়েছে। আশা করছি অল্প সময়ের মধ্যে ভবনটি নির্মাণ করা সম্ভব হবে।’
রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
৩৩ মিনিট আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
৪০ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
১ ঘণ্টা আগে