বাকৃবি প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর পল্লবীর বাউনিয়া বাঁধ এলাকায় সন্ত্রাসীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে আয়েশা আক্তার (৩৫) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার দুপুরে নিজ বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে