মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের মেলান্দহে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের টুপকারচর এলাকার শেষ প্রান্ত থেকে ৪ নম্বর চর পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ি, ফসলি জমি ও গাছপালা। ভাঙনের আতঙ্কে রয়েছে ব্রহ্মপুত্র নদ-তীরবর্তী মানুষ। এখন পর্যন্ত অন্তত ১০টি বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদে বিলীন হয়ে গেছে। আরও অর্ধশত বাড়ি, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি, একটি মাদ্রাসা ও মসজিদ ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভাঙনকবলিত লোকজন তাদের ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ভাঙছে ফসলি জমি। প্রতিবছরই বর্ষার পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙন শুরু হয়। এতে বসতভিটা, ফসলি জমি, রাস্তাঘাট বিলীন হয়েছে। এ বছরও ভাঙন শুরু হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই ভাঙন দ্রুত রোধ করা না গেলে আরও বসতভিটাসহ ফসলি জমি বিলীন হয়ে যাবে। তাই ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি জানানো হচ্ছে।
ভাঙনকবলিত ৪ নম্বর চরের নতুনপাড়া এলাকার কৃষক আব্দুর রশিদ বলেন, ‘আমগোর ঘরবাড়ি, জমিজমা সবকিছুই ভাঙ্গা নিয়া গেল ব্রহ্মপুত্র। হামরা এখন নিঃস্ব। কই যামু তার কোনো ঠিক-ঠিকানা খুঁইজা পাইতাছি না।’
ব্রহ্মপুত্রপারের বাসিন্দা রাকিব হাসান বলেন, ‘টুপকার চরের পাইলিং থেকে ৪ নম্বর চরের নতুনপাড়া পর্যন্ত নদে ভাঙন শুরু হয়েছে। পাড়গুলো বেলে মাটির হওয়ায় নিমেষেই ভেঙে যাচ্ছে। দ্রুত ভাঙন রোধ না করলে জনবসতি ও ফসলি জমি বিলীন হয়ে যাবে।’
একই এলাকার কৃষক মতিউর রহমান বলেন, ‘আমাদের জমিজমা সবকিছুই ভেঙে গেছে। এখন বসতবাড়ি ভাঙতে শুরু করেছে। তাই আতঙ্কের মধ্যে আছি। কখন ঘরটা ভেঙে যায়, এই দুঃস্বপ্নে রাতে বৃষ্টি হলে ঘুমাতে পারি না। বসতবাড়ি ভেঙে গেলে ঘর তোলার আর কোনো জমি নেই।’
এ বিষয়ে শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম সায়েদুর রহমান বলেন, ‘৪ নম্বর চরে নতুনপাড়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকেই গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে। অন্য গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে। দ্রুত ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অচিরেই আরও অনেক ঘরবাড়ি ব্রহ্মপুত্র নদে বিলীন হয়ে যাবে।’
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবু সাঈদ বলেন, ‘আমি ৪ নম্বর চরে গিয়ে দেখে এসেছি। কিছু প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা রয়েছে, যেগুলো ঠিক আছে। নতুন করে কিছু জায়গায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। এলাকার জন্য বরাদ্দ আনার চেষ্টা করছি। বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু করা হবে।
জামালপুরের মেলান্দহে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের টুপকারচর এলাকার শেষ প্রান্ত থেকে ৪ নম্বর চর পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ি, ফসলি জমি ও গাছপালা। ভাঙনের আতঙ্কে রয়েছে ব্রহ্মপুত্র নদ-তীরবর্তী মানুষ। এখন পর্যন্ত অন্তত ১০টি বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদে বিলীন হয়ে গেছে। আরও অর্ধশত বাড়ি, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি, একটি মাদ্রাসা ও মসজিদ ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভাঙনকবলিত লোকজন তাদের ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ভাঙছে ফসলি জমি। প্রতিবছরই বর্ষার পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙন শুরু হয়। এতে বসতভিটা, ফসলি জমি, রাস্তাঘাট বিলীন হয়েছে। এ বছরও ভাঙন শুরু হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই ভাঙন দ্রুত রোধ করা না গেলে আরও বসতভিটাসহ ফসলি জমি বিলীন হয়ে যাবে। তাই ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি জানানো হচ্ছে।
ভাঙনকবলিত ৪ নম্বর চরের নতুনপাড়া এলাকার কৃষক আব্দুর রশিদ বলেন, ‘আমগোর ঘরবাড়ি, জমিজমা সবকিছুই ভাঙ্গা নিয়া গেল ব্রহ্মপুত্র। হামরা এখন নিঃস্ব। কই যামু তার কোনো ঠিক-ঠিকানা খুঁইজা পাইতাছি না।’
ব্রহ্মপুত্রপারের বাসিন্দা রাকিব হাসান বলেন, ‘টুপকার চরের পাইলিং থেকে ৪ নম্বর চরের নতুনপাড়া পর্যন্ত নদে ভাঙন শুরু হয়েছে। পাড়গুলো বেলে মাটির হওয়ায় নিমেষেই ভেঙে যাচ্ছে। দ্রুত ভাঙন রোধ না করলে জনবসতি ও ফসলি জমি বিলীন হয়ে যাবে।’
একই এলাকার কৃষক মতিউর রহমান বলেন, ‘আমাদের জমিজমা সবকিছুই ভেঙে গেছে। এখন বসতবাড়ি ভাঙতে শুরু করেছে। তাই আতঙ্কের মধ্যে আছি। কখন ঘরটা ভেঙে যায়, এই দুঃস্বপ্নে রাতে বৃষ্টি হলে ঘুমাতে পারি না। বসতবাড়ি ভেঙে গেলে ঘর তোলার আর কোনো জমি নেই।’
এ বিষয়ে শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম সায়েদুর রহমান বলেন, ‘৪ নম্বর চরে নতুনপাড়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকেই গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে। অন্য গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে। দ্রুত ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অচিরেই আরও অনেক ঘরবাড়ি ব্রহ্মপুত্র নদে বিলীন হয়ে যাবে।’
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবু সাঈদ বলেন, ‘আমি ৪ নম্বর চরে গিয়ে দেখে এসেছি। কিছু প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা রয়েছে, যেগুলো ঠিক আছে। নতুন করে কিছু জায়গায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। এলাকার জন্য বরাদ্দ আনার চেষ্টা করছি। বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু করা হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে