বাকৃবি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) নতুন মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ড. মো. জুলফিকার আলী। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এ পদে যোগদান করেন। এর আগে ১০ অক্টোবর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়।
ড. মো. জুলফিকার আলী ১৯৮৯ সালের ৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের ময়মনসিংহ স্বাদু পানি কেন্দ্রের মৎস্য খাদ্য এবং পুষ্টি বিভাগের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। বিএফআরআইয়ের মহাপরিচালক পদে যোগদানের আগে তিনি একই ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি ইনস্টিটিউটের পরিচালক (গবেষণা ও পরিকল্পনা) এবং মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যথাক্রমে সদর দপ্তরের গবেষণা ও ব্যবস্থাপনা এবং পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া কক্সবাজার সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও কেন্দ্র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
জুলফিকার আলী বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ২০০১ সালে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব স্ট্যার্লিং থেকে ফিশ নিউট্রিশন ও ফিড টেকনোলজিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এর আগে তিনি ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসসি ইন ফিশারিজ টেকনোলজিতে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান এবং ১৯৮৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ফিশারিজ (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮০ সালে নীলফামারী সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৮২ সালে কারমাইকেল সরকারি কলেজ, রংপুর থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন।
বিশিষ্ট মৎস্য পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. মো. জুলফিকার আলী আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে ৬০টিরও বেশি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা পাঁচটি। ইনস্টিটিউটে তাঁর উদ্ভাবিত প্রযুক্তির সংখ্যা পাঁচটি। এ ছাড়া তাঁর গবেষণা মনোগ্রাফের সংখ্যা (বুকলেট, লিফলেট ও বুলেটিন) ৩৫টি। তিনি বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএস শিক্ষার্থীদের আটটি থিসিস সুপারভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং দুটি পিএইচডি থিসিস মূল্যায়ন করেন। তিনি বর্তমানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বোর্ড অব গভর্নরসের একজন সদস্য।
ব্যক্তিজীবনে তিনি তিন সন্তানের জনক। তাঁর সহধর্মিণী নাজমুন নাহার নিপু। জুলফিকার আলী ১৯৬৫ সালের ২৫ জুন নীলফামারী জেলার কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর বাবা ডা. মো. আবুল কাশেম এবং মা এফতারা বেগম।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) নতুন মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ড. মো. জুলফিকার আলী। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এ পদে যোগদান করেন। এর আগে ১০ অক্টোবর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়।
ড. মো. জুলফিকার আলী ১৯৮৯ সালের ৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের ময়মনসিংহ স্বাদু পানি কেন্দ্রের মৎস্য খাদ্য এবং পুষ্টি বিভাগের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। বিএফআরআইয়ের মহাপরিচালক পদে যোগদানের আগে তিনি একই ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি ইনস্টিটিউটের পরিচালক (গবেষণা ও পরিকল্পনা) এবং মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যথাক্রমে সদর দপ্তরের গবেষণা ও ব্যবস্থাপনা এবং পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া কক্সবাজার সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও কেন্দ্র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
জুলফিকার আলী বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ২০০১ সালে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব স্ট্যার্লিং থেকে ফিশ নিউট্রিশন ও ফিড টেকনোলজিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এর আগে তিনি ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসসি ইন ফিশারিজ টেকনোলজিতে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান এবং ১৯৮৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ফিশারিজ (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮০ সালে নীলফামারী সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৮২ সালে কারমাইকেল সরকারি কলেজ, রংপুর থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন।
বিশিষ্ট মৎস্য পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. মো. জুলফিকার আলী আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে ৬০টিরও বেশি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা পাঁচটি। ইনস্টিটিউটে তাঁর উদ্ভাবিত প্রযুক্তির সংখ্যা পাঁচটি। এ ছাড়া তাঁর গবেষণা মনোগ্রাফের সংখ্যা (বুকলেট, লিফলেট ও বুলেটিন) ৩৫টি। তিনি বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএস শিক্ষার্থীদের আটটি থিসিস সুপারভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং দুটি পিএইচডি থিসিস মূল্যায়ন করেন। তিনি বর্তমানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বোর্ড অব গভর্নরসের একজন সদস্য।
ব্যক্তিজীবনে তিনি তিন সন্তানের জনক। তাঁর সহধর্মিণী নাজমুন নাহার নিপু। জুলফিকার আলী ১৯৬৫ সালের ২৫ জুন নীলফামারী জেলার কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর বাবা ডা. মো. আবুল কাশেম এবং মা এফতারা বেগম।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে