বগুড়া প্রতিনিধি
বালু ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরেই বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নাদিদুল ইসলাম নাহিদকে (২৮) কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এই হত্যার পরিকল্পনা ও নির্দেশ দাতা আরেক বালু ব্যবসায়ী শরিফুল ইসলাম রতন। পরিকল্পনা ও নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেন রতনের দুই চাচাতো ভাই রিমন ও রনি।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া আব্দুস সামাদ (৩০) নামের এক যুবক আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক হরিদাস মন্ডল এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ৯ মে (মঙ্গলবার) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বগুড়া শহরের মালগ্রাম ডাবতলা এলাকায় বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম নাহিদকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হরিদাস মন্ডল জানান, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আব্দুস সামাদের জবানবন্দি আদালতে ১৬৪ ধারায় রেকর্ড করা হয়েছে। আব্দুস সামাদ বগুড়া শহরের ফুলবাড়ি দক্ষিণপাড়ার মৃত জাহিদুল ইসলামের ছেলে। নাহিদ হত্যার পর দায়ের করা মামলায় তাঁর নাম ছিল না। এ কারণে আব্দুস সামাদ প্রকাশ্যেই ঘোরাঘুরি করছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর আশপাশ থেকে সংগ্রহ করা সিসিটিভি ফুটেজ থেকে পুলিশ আব্দুস সামাদকে শনাক্ত করে।
তদন্ত কর্মকর্তা জানান, আব্দুস সামাদ গ্রেপ্তারের পর জানিয়েছে নাহিদকে তিনি চিনতেন না। তাঁর সঙ্গে কোনো বিরোধও ছিল না। মালগ্রাম এলাকার রিমন ও রনি তাঁর পরিচিত। কিছুদিন আগে তারা সামাদের পাওনা টাকা আদায়ে সহযোগিতা করেছিল। এলাকায় বালু ব্যবসা নিয়ে রতনের সঙ্গে নাহিদের বিরোধ চলে আসছিল। রতন যেখানে বালু সরবরাহ করে সেখানে নাহিদ জোর করে বালু সরবরাহের চেষ্টা করেন। এ কারণে রতন তাঁর চাচাতো ভাইদের মাধ্যমে নাহিদকে খুনের পরিকল্পনা করেন।
খুনের এক সপ্তাহ আগে রিমন এবং রনি সামাদকে ডেকে নিয়ে এ বিষয়ে আলোচনা করেন। ঘটনার দিন সন্ধ্যার পর সামাদকে ফোনকলে ডাবতলা ডেকে আনেন রনি।
ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁদের সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে অংশ গ্রহণ করেন আব্দুস সামাদ। হত্যাকাণ্ডের পর সামাদ বাড়িতে চলে যান। পরদিন নাহিদের বাবা ঝন্টু শেখ ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় নাম না থাকায় আব্দুস সামাদ নিশ্চিতে ঘোরাঘুরি করছিলেন। গত রোববার (১৪ মে) রাতে শহরের কালিতলা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ পরিদর্শক হরিদাস মন্ডল জানান, নাহিদ হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন শিহাব এবং রিমন। তবে তাঁরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি। এ ঘটনায় জড়িত অন্যান্য আসামিদেরকে গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বালু ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরেই বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নাদিদুল ইসলাম নাহিদকে (২৮) কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এই হত্যার পরিকল্পনা ও নির্দেশ দাতা আরেক বালু ব্যবসায়ী শরিফুল ইসলাম রতন। পরিকল্পনা ও নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেন রতনের দুই চাচাতো ভাই রিমন ও রনি।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া আব্দুস সামাদ (৩০) নামের এক যুবক আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক হরিদাস মন্ডল এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ৯ মে (মঙ্গলবার) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বগুড়া শহরের মালগ্রাম ডাবতলা এলাকায় বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম নাহিদকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হরিদাস মন্ডল জানান, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আব্দুস সামাদের জবানবন্দি আদালতে ১৬৪ ধারায় রেকর্ড করা হয়েছে। আব্দুস সামাদ বগুড়া শহরের ফুলবাড়ি দক্ষিণপাড়ার মৃত জাহিদুল ইসলামের ছেলে। নাহিদ হত্যার পর দায়ের করা মামলায় তাঁর নাম ছিল না। এ কারণে আব্দুস সামাদ প্রকাশ্যেই ঘোরাঘুরি করছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর আশপাশ থেকে সংগ্রহ করা সিসিটিভি ফুটেজ থেকে পুলিশ আব্দুস সামাদকে শনাক্ত করে।
তদন্ত কর্মকর্তা জানান, আব্দুস সামাদ গ্রেপ্তারের পর জানিয়েছে নাহিদকে তিনি চিনতেন না। তাঁর সঙ্গে কোনো বিরোধও ছিল না। মালগ্রাম এলাকার রিমন ও রনি তাঁর পরিচিত। কিছুদিন আগে তারা সামাদের পাওনা টাকা আদায়ে সহযোগিতা করেছিল। এলাকায় বালু ব্যবসা নিয়ে রতনের সঙ্গে নাহিদের বিরোধ চলে আসছিল। রতন যেখানে বালু সরবরাহ করে সেখানে নাহিদ জোর করে বালু সরবরাহের চেষ্টা করেন। এ কারণে রতন তাঁর চাচাতো ভাইদের মাধ্যমে নাহিদকে খুনের পরিকল্পনা করেন।
খুনের এক সপ্তাহ আগে রিমন এবং রনি সামাদকে ডেকে নিয়ে এ বিষয়ে আলোচনা করেন। ঘটনার দিন সন্ধ্যার পর সামাদকে ফোনকলে ডাবতলা ডেকে আনেন রনি।
ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁদের সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে অংশ গ্রহণ করেন আব্দুস সামাদ। হত্যাকাণ্ডের পর সামাদ বাড়িতে চলে যান। পরদিন নাহিদের বাবা ঝন্টু শেখ ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় নাম না থাকায় আব্দুস সামাদ নিশ্চিতে ঘোরাঘুরি করছিলেন। গত রোববার (১৪ মে) রাতে শহরের কালিতলা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ পরিদর্শক হরিদাস মন্ডল জানান, নাহিদ হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন শিহাব এবং রিমন। তবে তাঁরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি। এ ঘটনায় জড়িত অন্যান্য আসামিদেরকে গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে