বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জ-৫ (চৌহালী-বেলকুচি) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস ও তাঁর জামাতা নুরুল ইসলাম সাজেদুল। তবে বাছাইয়ে এসে বাদ পড়েছেন সাবেক মন্ত্রীর জামাতা নুরুল ইসলাম সাজেদুল। ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর গরমিল থাকায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল করা হয়।
নৌকার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে লড়তে একদিকে বেলকুচি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন আবদুল লতিফ বিশ্বাসের জামাতা নুরুল ইসলাম সাজেদুল। অন্যদিকে সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস।
আজ সোমবার সকালে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শহীদ শামসুদ্দিন সম্মেলন কক্ষে সিরাজগঞ্জ-৪, ৫ ও ৬ আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান এ ঘোষণা দেন।
এ সময় সিরাজগঞ্জ-৫ ও ৬ আসন থেকে আরও দুজনের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর গরমিল থাকায় তাঁদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। তবে মনোনয়ন বৈধ দাবি করে নির্বাচন কমিশনে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নুরুল ইসলাম সাজেদুল বলেন, ‘আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটারদের যে স্বাক্ষর জমা দিয়েছি, তা সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও সঠিকভাবে নেওয়া। তারপরও স্বাক্ষরে গরমিল ধরে মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। আমি এর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে আপিল করব।’
নুরুল ইসলাম সাজেদুল ২০১৯ সালের ১০ মার্চ দেশের প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী মীর সিরাজুল ইসলাম। এরপর গত মাসের ২৩ তারিখে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। যা ২৬ তারিখে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে গ্রহণ করা হয়।
অন্যদিকে আবদুল লতিফ বিশ্বাস ১৯৯৬-২০০১ সাল ও ২০০৮-২০১৪ সাল পর্যন্ত দুই মেয়াদে সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি মহাজোট সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ছিলেন সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিও। এই আসন থেকে এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুল মমিন মন্ডল।
এই আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৬৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৪ হাজার ৩৮১ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৯৪ হাজার ২৮০ জন। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে মোট চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচনে জয়ী হন নৌকার প্রার্থী আবদুল লতিফ বিশ্বাস। এরপর ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনে এই আসন থেকে মোট ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ মনোনীত আব্দুল মমিন মন্ডল। নির্বাচনে মমিন মন্ডল (নৌকা) পেয়েছিলেন ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬১ ভোট ও মো. আমিরুল ইসলাম খান (ধানের শীষ) পান ২৮ হাজার ৩১৭ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-৫ (চৌহালী-বেলকুচি) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস ও তাঁর জামাতা নুরুল ইসলাম সাজেদুল। তবে বাছাইয়ে এসে বাদ পড়েছেন সাবেক মন্ত্রীর জামাতা নুরুল ইসলাম সাজেদুল। ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর গরমিল থাকায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল করা হয়।
নৌকার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে লড়তে একদিকে বেলকুচি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন আবদুল লতিফ বিশ্বাসের জামাতা নুরুল ইসলাম সাজেদুল। অন্যদিকে সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস।
আজ সোমবার সকালে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শহীদ শামসুদ্দিন সম্মেলন কক্ষে সিরাজগঞ্জ-৪, ৫ ও ৬ আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান এ ঘোষণা দেন।
এ সময় সিরাজগঞ্জ-৫ ও ৬ আসন থেকে আরও দুজনের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর গরমিল থাকায় তাঁদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। তবে মনোনয়ন বৈধ দাবি করে নির্বাচন কমিশনে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নুরুল ইসলাম সাজেদুল বলেন, ‘আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটারদের যে স্বাক্ষর জমা দিয়েছি, তা সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও সঠিকভাবে নেওয়া। তারপরও স্বাক্ষরে গরমিল ধরে মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। আমি এর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে আপিল করব।’
নুরুল ইসলাম সাজেদুল ২০১৯ সালের ১০ মার্চ দেশের প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী মীর সিরাজুল ইসলাম। এরপর গত মাসের ২৩ তারিখে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। যা ২৬ তারিখে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে গ্রহণ করা হয়।
অন্যদিকে আবদুল লতিফ বিশ্বাস ১৯৯৬-২০০১ সাল ও ২০০৮-২০১৪ সাল পর্যন্ত দুই মেয়াদে সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি মহাজোট সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ছিলেন সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিও। এই আসন থেকে এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুল মমিন মন্ডল।
এই আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৬৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৪ হাজার ৩৮১ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৯৪ হাজার ২৮০ জন। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে মোট চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচনে জয়ী হন নৌকার প্রার্থী আবদুল লতিফ বিশ্বাস। এরপর ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনে এই আসন থেকে মোট ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ মনোনীত আব্দুল মমিন মন্ডল। নির্বাচনে মমিন মন্ডল (নৌকা) পেয়েছিলেন ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬১ ভোট ও মো. আমিরুল ইসলাম খান (ধানের শীষ) পান ২৮ হাজার ৩১৭ ভোট।
ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের গাইনি বিভাগের পেছনে থেকে এক ছেলে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নবজাতকটির আনুমানিক বয়স হবে একদিন।
১ মিনিট আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ (ডিএমআরসি), কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে...
৪ মিনিট আগেবড়াইগ্রামে আ.লীগ কর্মীকে মারধরের মামলায় শ্রমিকদল নেতা গ্রেপ্তার নাটোরের বড়াইগ্রামে বৃদ্ধ মা-বাবা ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর সামনে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জ্বল কুমার মন্ডলকে মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় পৌর শ্রমিকদলের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
২৬ মিনিট আগে