আবুল কালাম আজাদ, চারঘাট (রাজশাহী)
চারঘাটের পরানপুর হাট শাখা ডাকঘরের নিজস্ব কোনো ভবন নেই। টিনশেডের একটি ভাঙা ঘরে চলছে কার্যক্রম। ডাকঘরের বাইরে 'ডিজিটাল পরানপুর অফিস' লেখা থাকলেও বাস্তবে ডিজিটালের লেশ মাত্র নেই। সামান্য বৃষ্টিতেই টিনের ফুটো দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে পানি। ডাকঘরে কোনো লকার, আসবাবপত্র ও ডিজিটাল স্কেল বা পাল্লা নেই। এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই পোস্ট অফিসটি কাজে নয় শুধু নামেই ডিজিটাল।
এলাকাবাসী বলেন, কম্পিউটার, পিন্টারসহ ডিজিটাল সামগ্রী থাকে পোস্ট মাস্টারের বাড়িতে। ডাকঘর কখন খোলা থাকে তা কেউ জানেনা। এ অবস্থায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় সেবা গ্রহীতাদের।
স্থানীয় বাসিন্দা ভায়ালক্ষীপুর বুদিরহাট কলেজের প্রভাষক নূরে আলম বলেন, 'জন্মের পর থেকেই দেখছি ভাঙা ঘরে ডাকঘর চলছে। সবকিছুর উন্নয়ন হলেও ডাকঘরের উন্নতি হয়নি। অনেকেই সেখানে সেবা নিতে গিয়ে অনীহা প্রকাশ করে। এ ছাড়া ডাকঘরটি ভাঙা হওয়ায় আর্থিক লেনদেন করতে ভয় পান অনেকেই। এতে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।'
চাকরি প্রত্যাশী স্থানীয় যুবক রায়হানুল হক বলেন, 'আমি অনলাইনের মাধ্যমে চাকরির আবেদন করি। তাই ডাকঘরে তেমন যেতে হয় না। তবে কিছুদিন আগে একটি কাজে ডাকঘরে গিয়েছিলাম। অফিসের অবস্থা দেখে আমি অবাক হয়েছি। অবহেলিতভাবে চলছে সরকারি অফিসটি।'
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বলেন, 'বর্তমানে ডাকঘরের সেবার আওতা বেড়েছে। দেশ-বিদেশে চিঠি, পার্সেল পাঠানো ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মানি ট্রান্সফার সেবাও দিচ্ছে। ডাকঘরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও কম্পিউটারসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি থাকে। ডাকঘরের নিজস্ব ভবন হলে এগুলোর নিরাপত্তাসহ গ্রাহকদের ভোগান্তি কমবে।'
এ বিষয়ে চারঘাট উপজেলা ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার জোসের রহমান বলেন, 'উপজেলার অধিকাংশ শাখা ডাকঘর সরকারি ভবন পেয়েছে। পরানপুরেও যদি কেউ জমি দান করেন তবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।'
এ বিষয়ে পিএমজি উত্তরাঞ্চল রাজশাহীর সহকারী পোস্ট মাস্টার জেনারেল এনামুল হক বলেন, 'পর্যায়ক্রমে সব শাখা পোস্ট অফিসই সরকারি দালান ভবন পাচ্ছে। পরানপুরেও যদি কেউ ৫ শতাংশ জমি দান করে তবে সরকারি ভাবে সেখানে ভবন নির্মাণ করে দেওয়া হবে।'
চারঘাটের পরানপুর হাট শাখা ডাকঘরের নিজস্ব কোনো ভবন নেই। টিনশেডের একটি ভাঙা ঘরে চলছে কার্যক্রম। ডাকঘরের বাইরে 'ডিজিটাল পরানপুর অফিস' লেখা থাকলেও বাস্তবে ডিজিটালের লেশ মাত্র নেই। সামান্য বৃষ্টিতেই টিনের ফুটো দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে পানি। ডাকঘরে কোনো লকার, আসবাবপত্র ও ডিজিটাল স্কেল বা পাল্লা নেই। এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই পোস্ট অফিসটি কাজে নয় শুধু নামেই ডিজিটাল।
এলাকাবাসী বলেন, কম্পিউটার, পিন্টারসহ ডিজিটাল সামগ্রী থাকে পোস্ট মাস্টারের বাড়িতে। ডাকঘর কখন খোলা থাকে তা কেউ জানেনা। এ অবস্থায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় সেবা গ্রহীতাদের।
স্থানীয় বাসিন্দা ভায়ালক্ষীপুর বুদিরহাট কলেজের প্রভাষক নূরে আলম বলেন, 'জন্মের পর থেকেই দেখছি ভাঙা ঘরে ডাকঘর চলছে। সবকিছুর উন্নয়ন হলেও ডাকঘরের উন্নতি হয়নি। অনেকেই সেখানে সেবা নিতে গিয়ে অনীহা প্রকাশ করে। এ ছাড়া ডাকঘরটি ভাঙা হওয়ায় আর্থিক লেনদেন করতে ভয় পান অনেকেই। এতে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।'
চাকরি প্রত্যাশী স্থানীয় যুবক রায়হানুল হক বলেন, 'আমি অনলাইনের মাধ্যমে চাকরির আবেদন করি। তাই ডাকঘরে তেমন যেতে হয় না। তবে কিছুদিন আগে একটি কাজে ডাকঘরে গিয়েছিলাম। অফিসের অবস্থা দেখে আমি অবাক হয়েছি। অবহেলিতভাবে চলছে সরকারি অফিসটি।'
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বলেন, 'বর্তমানে ডাকঘরের সেবার আওতা বেড়েছে। দেশ-বিদেশে চিঠি, পার্সেল পাঠানো ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মানি ট্রান্সফার সেবাও দিচ্ছে। ডাকঘরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও কম্পিউটারসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি থাকে। ডাকঘরের নিজস্ব ভবন হলে এগুলোর নিরাপত্তাসহ গ্রাহকদের ভোগান্তি কমবে।'
এ বিষয়ে চারঘাট উপজেলা ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার জোসের রহমান বলেন, 'উপজেলার অধিকাংশ শাখা ডাকঘর সরকারি ভবন পেয়েছে। পরানপুরেও যদি কেউ জমি দান করেন তবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।'
এ বিষয়ে পিএমজি উত্তরাঞ্চল রাজশাহীর সহকারী পোস্ট মাস্টার জেনারেল এনামুল হক বলেন, 'পর্যায়ক্রমে সব শাখা পোস্ট অফিসই সরকারি দালান ভবন পাচ্ছে। পরানপুরেও যদি কেউ ৫ শতাংশ জমি দান করে তবে সরকারি ভাবে সেখানে ভবন নির্মাণ করে দেওয়া হবে।'
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে