চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিউমোনিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন অন্তত ২০০ শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। শয্যা সংকটে হাসপাতালের মেঝে-বারান্দায় চিকিৎসা নিতে হচ্ছে তাদের।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ডায়রিয়া ও শিশু ওয়ার্ডে শয্যাসংখ্যা ৩২টি। এর বিপরীতে আড়াই শতাধিক রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। অধিকাংশ রোগী শয্যা না পেয়ে নোংরা পরিবেশে মেঝেতে গাদাগাদি করে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। তা ছাড়া পর্যাপ্ত ওষুধ না পাওয়ার অভিযোগ তাদের।
শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর এলাকার সাইফুল ইসলাম নামের এক শিশুর বাবা বলেন, তাঁর ৩৯ দিন বয়সী শিশু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে দুই দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি করেন। শয্যা না পেয়ে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে। রাতে মশার অত্যাচার আর দিনে অন্য রোগী ও তাদের স্বজনদের বিছানার ওপর দিয়ে হাঁটাহাঁটিতে খুবই সমস্যা হচ্ছে। এমন চলতে থাকলে শিশুরা উল্টো আরও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে।সদর উপজেলার নারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দা সাবিনা বেগম বলেন, তিন দিন ধরে তাঁর দুই মাসের বাচ্চা ঠান্ডা জ্বরে ভুগছিল। বাড়িতে রেখে গ্রাম্য চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ দিচ্ছিলেন। কিন্তু তাতে অসুস্থতা আরও বেড়ে গেলে জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। সিঁড়ির কোণে একটি শয্যা পেয়েছেন। তাঁর দাবি, এখন পর্যাপ্ত ওষুধ পাওয়া যায়নি। রাতে নার্সদের ডেকে পাওয়া যায় না।
হাসপাতালের নার্সিং সুপার ভাইজার বেগম নুরুন নাহার বলেন, ডায়রিয়া ও শিশু ওয়ার্ডে শয্যাসংখ্যা ৩২টি। বিপরীতে রোগী ভর্তি আছে আড়াই শর কাছাকাছি। জনবল কম থাকায় রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। শয্যাসংখ্যা বাড়ানো হলে সেবার মান বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালের শিশু ও নবজাতক বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছরে তিন-চারবার ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রকোপ দেখা দেয়। এই সময়ে শিশুদের সুস্থ রাখতে গাদাগাদি করে না রাখা, পর্যাপ্ত যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিউমোনিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন অন্তত ২০০ শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। শয্যা সংকটে হাসপাতালের মেঝে-বারান্দায় চিকিৎসা নিতে হচ্ছে তাদের।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ডায়রিয়া ও শিশু ওয়ার্ডে শয্যাসংখ্যা ৩২টি। এর বিপরীতে আড়াই শতাধিক রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। অধিকাংশ রোগী শয্যা না পেয়ে নোংরা পরিবেশে মেঝেতে গাদাগাদি করে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। তা ছাড়া পর্যাপ্ত ওষুধ না পাওয়ার অভিযোগ তাদের।
শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর এলাকার সাইফুল ইসলাম নামের এক শিশুর বাবা বলেন, তাঁর ৩৯ দিন বয়সী শিশু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে দুই দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি করেন। শয্যা না পেয়ে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে। রাতে মশার অত্যাচার আর দিনে অন্য রোগী ও তাদের স্বজনদের বিছানার ওপর দিয়ে হাঁটাহাঁটিতে খুবই সমস্যা হচ্ছে। এমন চলতে থাকলে শিশুরা উল্টো আরও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে।সদর উপজেলার নারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দা সাবিনা বেগম বলেন, তিন দিন ধরে তাঁর দুই মাসের বাচ্চা ঠান্ডা জ্বরে ভুগছিল। বাড়িতে রেখে গ্রাম্য চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ দিচ্ছিলেন। কিন্তু তাতে অসুস্থতা আরও বেড়ে গেলে জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। সিঁড়ির কোণে একটি শয্যা পেয়েছেন। তাঁর দাবি, এখন পর্যাপ্ত ওষুধ পাওয়া যায়নি। রাতে নার্সদের ডেকে পাওয়া যায় না।
হাসপাতালের নার্সিং সুপার ভাইজার বেগম নুরুন নাহার বলেন, ডায়রিয়া ও শিশু ওয়ার্ডে শয্যাসংখ্যা ৩২টি। বিপরীতে রোগী ভর্তি আছে আড়াই শর কাছাকাছি। জনবল কম থাকায় রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। শয্যাসংখ্যা বাড়ানো হলে সেবার মান বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালের শিশু ও নবজাতক বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছরে তিন-চারবার ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রকোপ দেখা দেয়। এই সময়ে শিশুদের সুস্থ রাখতে গাদাগাদি করে না রাখা, পর্যাপ্ত যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে