রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয় ও পুলিশের ‘ন্যক্কারজনক’ হামলার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ফরিদ উদ্দিন খান নামের এক শিক্ষক। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীরা সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস গ্রহণ থেকে বিরত থাকবেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের এই অধ্যাপক আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে খালি পায়ে দাঁড়িয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন তিনি।
জানতে চাইলে ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘শুরুতেই ঘটনাটি যে কারণেই ঘটুক না কেন পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দীর্ঘ সময় পেয়েছে ঘটনাটি নিয়ন্ত্রণ করবার জন্য। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে এবং এর পরিণতি হয়েছে চরম ভয়াবহ। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই। শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয় সন্ত্রাসী ও পুলিশ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে তার প্রতিবাদে আমি এখানে অবস্থান নিয়েছি। আমি অভিভাবক হিসেবে দুঃখ প্রকাশ করছি কারণ আমরা তাঁদের নিরাপত্তা দিতে পারিনি।’
ফরিদ উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এখনো হাসপাতালে ছটফট করছেন। তাঁদের মাথার ব্যান্ডেজ খোলা হয়নি, সেলাই এখনো কাটা হয়নি। এই অবস্থায় তাঁরা ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারেন না। আমি তাঁদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে ক্লাস বর্জন করেছি।’
গত শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাসের হেলপারের বাগবিতণ্ডাকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন শিক্ষার্থীরা। শুরু হয় দুই পক্ষের ইট ছোড়াছুড়ি। গভীর রাত পর্যন্ত দফায় দফায় চলে এ সংঘর্ষ। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শিক্ষার্থীদের লক্ষ করে টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট ছোড়ে পুলিশ। এতে আড়াই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয় ও পুলিশের ‘ন্যক্কারজনক’ হামলার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ফরিদ উদ্দিন খান নামের এক শিক্ষক। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীরা সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস গ্রহণ থেকে বিরত থাকবেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের এই অধ্যাপক আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে খালি পায়ে দাঁড়িয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন তিনি।
জানতে চাইলে ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘শুরুতেই ঘটনাটি যে কারণেই ঘটুক না কেন পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দীর্ঘ সময় পেয়েছে ঘটনাটি নিয়ন্ত্রণ করবার জন্য। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে এবং এর পরিণতি হয়েছে চরম ভয়াবহ। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই। শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয় সন্ত্রাসী ও পুলিশ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে তার প্রতিবাদে আমি এখানে অবস্থান নিয়েছি। আমি অভিভাবক হিসেবে দুঃখ প্রকাশ করছি কারণ আমরা তাঁদের নিরাপত্তা দিতে পারিনি।’
ফরিদ উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এখনো হাসপাতালে ছটফট করছেন। তাঁদের মাথার ব্যান্ডেজ খোলা হয়নি, সেলাই এখনো কাটা হয়নি। এই অবস্থায় তাঁরা ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারেন না। আমি তাঁদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে ক্লাস বর্জন করেছি।’
গত শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাসের হেলপারের বাগবিতণ্ডাকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন শিক্ষার্থীরা। শুরু হয় দুই পক্ষের ইট ছোড়াছুড়ি। গভীর রাত পর্যন্ত দফায় দফায় চলে এ সংঘর্ষ। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শিক্ষার্থীদের লক্ষ করে টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট ছোড়ে পুলিশ। এতে আড়াই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়।
কালাবদর নদের তীরের গ্রাম বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ জাঙ্গালিয়া। গভীর রাতে খননযন্ত্রের (এক্সকাভেটর) শব্দে গ্রামটির মানুষের ঘুম ভেঙে যায়। প্রতিরাতে একদল লোক কয়েকটি ট্রলারে এসে এক্সকাভেটর দিয়ে নদের তীরের মাটি কেটে নিয়ে যায়। গ্রামবাসী ভয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পায় না।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বাসচাপায় মো. ফটিক ইসলাম (৩৫) নামে পথচারী এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাড়বকুণ্ড বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোকন চন্দ্র ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত সোয়া দশটার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার উত্তর হারবাং এলাকার আজিজনগর নুরু চেয়ারম্যান ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনায় ঘটে। নিহত দুজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে