রিমন রহমান, রাজশাহী
খেলা হয় না, তাই রাজশাহীর দুটি স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট জ্বালানোর প্রয়োজন হয় না। এরই মধ্যে একটা ফ্লাডলাইট টাওয়ার ঝড়ে ভেঙে গেছে। কিছু বাতি খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে চট্টগ্রামে। বাকি যা আছে সেগুলোরও বেশির ভাগ অকেজো। টাওয়ারে যে ধরনের লাইট লাগানো, সেগুলোরও যুগ শেষ হয়েছে। এসেছে এলইডি লাইট। তারপরও ফ্লাডলাইটের জন্য মাসে লাখ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল গুনছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
অথচ রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়াম ও শহীদ এএইচএম কামারুজ্জাম বিভাগীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইটের ব্যবহার নেই দেড় যুগের বেশি সময় ধরে। শুধু ফ্লাডলাইটের জন্য বিদ্যুতের বাড়তি লোড নিয়ে রাখার কারণে প্রতি মাসে মিনিমাম চার্জ হিসেবে দিতে হচ্ছে লাখ টাকারও বেশি। বিষয়টি বিসিবি ও স্টেডিয়াম সংশ্লিষ্ট সবাই জানেন।
নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (নেসকো) দেওয়া তথ্য মতে, স্টেডিয়াম দুটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে নেসকোর বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ থেকে। এর মধ্যে নগরীর শালবাগান এলাকার মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামকে ৪০০ কিলোওয়াট এবং তেরোখাদিয়া এলাকার বিভাগীয় স্টেডিয়ামকে এক হাজার কিলোওয়াট লোড বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ২০০৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের জন্য এটিকে আন্তর্জাতিক ভেন্যু করা হয়। তখন স্টেডিয়ামটিতে ফ্লাডলাইট স্থাপন করা হয়। কিন্তু তারপর আর ফ্লাডলাইট জ্বলেনি। আর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট আছে তারও আগে থেকে। বেশ কয়েক বছর আগে একটি ফ্লাডলাইট টাওয়ার ভেঙে পড়েছে ঝড়ে। আরেকটিতে ধরেছে ফাটল। আর চট্টগ্রামের স্টেডিয়ামের জন্য এখানকার কিছু লাইটও খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তবে নেসকোর বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ এর নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল আওলাদ জানিয়েছেন, অতিরিক্ত লোড নিয়ে থাকার কারণে বিভাগীয় স্টেডিয়ামে এক লাখ থেকে এক লাখ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত মিনিমাম চার্জ হিসেবে বিল উঠতে পারে। আর জেলা স্টেডিয়ামে বিল আসতে পারে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। বিদ্যুৎ ব্যবহার না করলেও এ বিল দিতে হয়। স্টেডিয়াম দুটি আনুপাতিক হারে বিল দিয়ে যাচ্ছে। লাইট জ্বলে কি না তা তাদের দেখার বিষয় না।
বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ব্যাপারে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের উপপরিচালক নাসির উল্লাহ বলেন, সাধারণত ৯৮ থেকে ৮০ হাজার টাকা বিল আসে প্রতি মাসে। আমরা নেসকোকে বলেছিলাম, লাইনটা যেন কেটে দেওয়া হয়। কিন্তু নেসকো জানিয়েছে, এটা বিসিবির নেওয়া লাইন। আমাদের কথায় তাঁরা কাটতে পারবে না। ২০-২২ লাখ টাকা বকেয়াও হয়েছিল। বিসিবি সেই টাকা পরিশোধও করেছে। কিন্তু ফ্লাডলাইট প্রয়োজন হতে পারে, এই আশায় লাইন কাটা হয় না।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ওহাদেন্নবী অনু বলেন, লোডের কারণে জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে অতিরিক্ত ২৮ হাজার টাকা বিল আসে। আমরা লোড কমিয়ে দেওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছি। বিসিবির সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছি। আশা করছি খুব দ্রুতই এটির সমাধান হবে।
খেলা হয় না, তাই রাজশাহীর দুটি স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট জ্বালানোর প্রয়োজন হয় না। এরই মধ্যে একটা ফ্লাডলাইট টাওয়ার ঝড়ে ভেঙে গেছে। কিছু বাতি খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে চট্টগ্রামে। বাকি যা আছে সেগুলোরও বেশির ভাগ অকেজো। টাওয়ারে যে ধরনের লাইট লাগানো, সেগুলোরও যুগ শেষ হয়েছে। এসেছে এলইডি লাইট। তারপরও ফ্লাডলাইটের জন্য মাসে লাখ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল গুনছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
অথচ রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়াম ও শহীদ এএইচএম কামারুজ্জাম বিভাগীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইটের ব্যবহার নেই দেড় যুগের বেশি সময় ধরে। শুধু ফ্লাডলাইটের জন্য বিদ্যুতের বাড়তি লোড নিয়ে রাখার কারণে প্রতি মাসে মিনিমাম চার্জ হিসেবে দিতে হচ্ছে লাখ টাকারও বেশি। বিষয়টি বিসিবি ও স্টেডিয়াম সংশ্লিষ্ট সবাই জানেন।
নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (নেসকো) দেওয়া তথ্য মতে, স্টেডিয়াম দুটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে নেসকোর বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ থেকে। এর মধ্যে নগরীর শালবাগান এলাকার মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামকে ৪০০ কিলোওয়াট এবং তেরোখাদিয়া এলাকার বিভাগীয় স্টেডিয়ামকে এক হাজার কিলোওয়াট লোড বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ২০০৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের জন্য এটিকে আন্তর্জাতিক ভেন্যু করা হয়। তখন স্টেডিয়ামটিতে ফ্লাডলাইট স্থাপন করা হয়। কিন্তু তারপর আর ফ্লাডলাইট জ্বলেনি। আর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট আছে তারও আগে থেকে। বেশ কয়েক বছর আগে একটি ফ্লাডলাইট টাওয়ার ভেঙে পড়েছে ঝড়ে। আরেকটিতে ধরেছে ফাটল। আর চট্টগ্রামের স্টেডিয়ামের জন্য এখানকার কিছু লাইটও খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তবে নেসকোর বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ এর নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল আওলাদ জানিয়েছেন, অতিরিক্ত লোড নিয়ে থাকার কারণে বিভাগীয় স্টেডিয়ামে এক লাখ থেকে এক লাখ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত মিনিমাম চার্জ হিসেবে বিল উঠতে পারে। আর জেলা স্টেডিয়ামে বিল আসতে পারে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। বিদ্যুৎ ব্যবহার না করলেও এ বিল দিতে হয়। স্টেডিয়াম দুটি আনুপাতিক হারে বিল দিয়ে যাচ্ছে। লাইট জ্বলে কি না তা তাদের দেখার বিষয় না।
বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ব্যাপারে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের উপপরিচালক নাসির উল্লাহ বলেন, সাধারণত ৯৮ থেকে ৮০ হাজার টাকা বিল আসে প্রতি মাসে। আমরা নেসকোকে বলেছিলাম, লাইনটা যেন কেটে দেওয়া হয়। কিন্তু নেসকো জানিয়েছে, এটা বিসিবির নেওয়া লাইন। আমাদের কথায় তাঁরা কাটতে পারবে না। ২০-২২ লাখ টাকা বকেয়াও হয়েছিল। বিসিবি সেই টাকা পরিশোধও করেছে। কিন্তু ফ্লাডলাইট প্রয়োজন হতে পারে, এই আশায় লাইন কাটা হয় না।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ওহাদেন্নবী অনু বলেন, লোডের কারণে জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে অতিরিক্ত ২৮ হাজার টাকা বিল আসে। আমরা লোড কমিয়ে দেওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছি। বিসিবির সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছি। আশা করছি খুব দ্রুতই এটির সমাধান হবে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
৭ মিনিট আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
১১ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
১৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগে