বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ‘আমরা ক’জন স্পোর্টিং ক্লাব’-এর আয়োজনে বাগাতিপাড়া সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে চলছে পাঁচ দিনব্যাপী বইমেলা। প্রতিদিন সন্ধ্যা নামতেই দর্শনার্থী, ক্রেতা ও পাঠকের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সরেজমিনে দেখা যায়, বইপ্রেমীদের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে মেলা প্রাঙ্গণ। কেউ বই কিনছেন, কেউ হাতে নিয়ে দেখছেন।
মেলার আয়োজকেরা জানান, এটি তাদের ২৯তম বইমেলা। গত বছর করোনার নিষেধাজ্ঞার জন্য মেলা করা সম্ভব হয়নি। এ বছর কয়েক দিন পরে হলেও মেলা শুরু হয়েছে। প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের বইয়ের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য মেলা কমিটির পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। আর এলাকাটি কৃষিপ্রধান হওয়ায় মানুষ সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে সন্ধ্যার পরে পরিবার নিয়ে মেলায় আসেন। দর্শনার্থীদের জন্য রাতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনও করা হয়ে থাকে।
স্টল মালিক লালন হোসেন বলেন, ‘মেলাটি কৃষিপ্রধান ও গ্রামীণ এলাকায় হওয়ায় এখানে বইয়ের আলাদা কোনো প্রকাশনা বা লেখকের বই নেই। এলাকার চাহিদা অনুযায়ী গল্প, নাটক, উপন্যাস, শিশুতোষ বই শহরের বই বিক্রেতাদের কাছ থেকে কিনে আনা হয়েছে। করোনার কারণে প্রায় দুই বছর মানুষ ঘরবন্দী হয়ে পড়ায় এ বছর মেলায় প্রচুর মানুষ হচ্ছে এবং তাঁদের বেচাবিক্রিও ভালো হচ্ছে।
বইমেলায় ঘুরতে আসা কাদিরবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলের শিক্ষার্থী মিশকাতুল জান্নাত অর্থি বলেন, ‘ছোট ভাইকে নিয়ে বাবার সঙ্গে মেলায় এসেছি। দুটি করে বই কিনেছি। অনেক দিন ঘরবন্দী থাকার পরে মেলায় এসে খুব ভালো লাগছে।’
বাগাতিপাড়া পৌর মেয়র শরিফুল ইসলাম লেলিন বলেন, ‘পরিবারের সবাইকে নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসেছি। ছেলেমেয়েরা তাদের পছন্দের বইগুলো কিনছে। মেলা আয়োজনের জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জানাই।’
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ‘আমরা ক’জন স্পোর্টিং ক্লাব’-এর আয়োজনে বাগাতিপাড়া সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে চলছে পাঁচ দিনব্যাপী বইমেলা। প্রতিদিন সন্ধ্যা নামতেই দর্শনার্থী, ক্রেতা ও পাঠকের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সরেজমিনে দেখা যায়, বইপ্রেমীদের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে মেলা প্রাঙ্গণ। কেউ বই কিনছেন, কেউ হাতে নিয়ে দেখছেন।
মেলার আয়োজকেরা জানান, এটি তাদের ২৯তম বইমেলা। গত বছর করোনার নিষেধাজ্ঞার জন্য মেলা করা সম্ভব হয়নি। এ বছর কয়েক দিন পরে হলেও মেলা শুরু হয়েছে। প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের বইয়ের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য মেলা কমিটির পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। আর এলাকাটি কৃষিপ্রধান হওয়ায় মানুষ সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে সন্ধ্যার পরে পরিবার নিয়ে মেলায় আসেন। দর্শনার্থীদের জন্য রাতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনও করা হয়ে থাকে।
স্টল মালিক লালন হোসেন বলেন, ‘মেলাটি কৃষিপ্রধান ও গ্রামীণ এলাকায় হওয়ায় এখানে বইয়ের আলাদা কোনো প্রকাশনা বা লেখকের বই নেই। এলাকার চাহিদা অনুযায়ী গল্প, নাটক, উপন্যাস, শিশুতোষ বই শহরের বই বিক্রেতাদের কাছ থেকে কিনে আনা হয়েছে। করোনার কারণে প্রায় দুই বছর মানুষ ঘরবন্দী হয়ে পড়ায় এ বছর মেলায় প্রচুর মানুষ হচ্ছে এবং তাঁদের বেচাবিক্রিও ভালো হচ্ছে।
বইমেলায় ঘুরতে আসা কাদিরবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলের শিক্ষার্থী মিশকাতুল জান্নাত অর্থি বলেন, ‘ছোট ভাইকে নিয়ে বাবার সঙ্গে মেলায় এসেছি। দুটি করে বই কিনেছি। অনেক দিন ঘরবন্দী থাকার পরে মেলায় এসে খুব ভালো লাগছে।’
বাগাতিপাড়া পৌর মেয়র শরিফুল ইসলাম লেলিন বলেন, ‘পরিবারের সবাইকে নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসেছি। ছেলেমেয়েরা তাদের পছন্দের বইগুলো কিনছে। মেলা আয়োজনের জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জানাই।’
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে