‘ভাঙল মিলনমেলা ভাঙল।’ ফেব্রুয়ারি মাসের আটাশ দিনের একুশের বইমেলা এবার একত্রিশ দিনে শেষ হলো। লিপইয়ারের ও প্রকাশকদের আবেদনের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনক্রমে বেড়েছে মোট তিন দিন। পাঠক ও প্রকাশকেরা সানন্দে উপভোগ করেছেন বাড়তি চব্বিশ প্রহর। বায়ান্নর ভাষা
মাগুরায় আজ বৃহস্পতিবার বইমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সময় মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান বলেছেন, ‘মাগুরায় গুরুত্বপূর্ণ জায়গাতে ফ্রি ওয়াইফাই ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার কাজ চলমান। কথা দিয়েছিলাম এটা করব। অন্তত স্বল্প পরিসরেও তা বাস্তবায়নের দিক ভাবছি।’
অমর একুশে বইমেলা তিন দিন বাড়তি আয়ু পেয়েছিল। সেটাও ফুরিয়ে গেল। থেমে গেল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আঙিনা ও বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে পাঠক-লেখকের কোলাহল। ৩১ দিনের প্রাণের উচ্ছ্বাসের ইতি টানা হলো গতকাল শনিবার। শেষ দিনে যেন ছুঁয়ে গেল বিদায়ের সুর। পাঠক-দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল না তেমন। যাঁরা এসেছেন, তাঁদের কারও কা
অধিবর্ষের দিনটি বিষাদে ভরে গেল। ঢাকার অতি পরিচিত জায়গা এটি। নাটক সরণি কিংবা বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার রেশ ছুঁয়ে গেল বইমেলাকেও। ছুটির দিন হওয়ায় পাঠক সমাগমের যে আশা ছিল, সেটি হলো না গতকাল। প্রাণের মেলায় খানিক ছন্দপতন। শোক যেন অবচেতনেই ছড়িয়ে পড়ল মেলাজুড়ে।
আগামী বছর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অমর একুশে বইমেলা আয়োজিত হবে না—এমন গুঞ্জন শুরু হয়েছিল মেলা শুরুর প্রথম থেকেই। মেলার শেষ দিকে এসে সেই গুঞ্জন আরও বেশি চাউর।
অধিবর্ষ হওয়ায় অমর একুশে বইমেলা এবার এমনিতেই এক দিন বেশি আয়ু পেয়েছে। সে অনুযায়ী আজ ২৯ ফেব্রুয়ারি মেলার শেষ দিন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শেষ না হয়ে মেলা থাকছে আরও দুই দিন। বাড়তি বিক্রির সুবিধা হওয়ায় প্রকাশকেরা খুশি। গতকাল সেই আনন্দ ছিল তাঁদের মনে। আর শুক্র-শনির ছুটির মধ্যে আবারও মেলায় আসার সুযোগ মেলায় পা
অমর একুশে বইমেলা প্রাঙ্গণে গতকাল মঙ্গলবার সর্বক্ষণ গুঞ্জন ছিল মেলার সময় বাড়ছে। কেউ বলছিলেন, দুদিন বাড়বে। কেউ বলছিলেন, এক দিন। প্রকাশকেরাও দাবি জানিয়েছিলেন দুদিন বাড়ানোর। গতকাল স্টল বন্ধ করে ঘরে ফেরার আগেই তাঁরা জেনেছেন, আশা পূরণ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় মেলার সময় আরও দুদিন বেড়েছে।
অমর একুশে বইমেলা সময় দুই দিন বাড়ানো হয়েছে। আগামী ২ মার্চ পর্যন্ত বইমেলা চলবে
উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক অধ্যাপক ইয়াসমীন আরা লেখা ও আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক বেলা দাসের যৌথ সম্পাদনায় ‘নজরুল-সৃষ্টি ফিরে দেখা’ নামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার অমর একুশে গ্রন্থমেলায় এই মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হয়।
পাঠকেরা শুধু ছবি তোলেন, বই কেনেন না; শুরুর দিকে মূলত এমন চিত্রই অমর একুশে বইমেলায়। শেষের দিকে এসে পাল্টে গেছে সেই চিত্র। মেলার ২৬তম দিন গতকাল সোমবার ছিল সরকারি ছুটি। এদিন পাঠকের ভিড় যেমন ছিল, তেমনি তাঁদের বেশির ভাগের হাতে দেখা গেল বইয়ের প্যাকেট।
গত দুদিনের (শুক্র-শনি) ছুটিতে অমর একুশে বইমেলা ছিল জমজমাট। মেলার শেষ দিক হওয়ায় উপচেপড়া ভিড় ছিল। ছুটি শেষে গতকাল রোববার বইমেলা প্রাঙ্গণ ছিল ছিমছাম, ভিড়মুক্ত। পাঠক ও দর্শনার্থীরা বেশ...
বইমেলার শেষ শনিবার ছিল গতকাল। শেষ ছুটির দিনও এটি। এ কারণেই হয়তো মেলা প্রাঙ্গণে উপচে পড়েছিল দর্শনার্থী। বই বিক্রিও হয়ে উঠেছে জমজমাট। পাঠকেরা কিনছেন নানা ধরনের বই। প্রবন্ধ, গল্প, উপন্যাস, রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধের বই।
অনেকে মনে করেন, একুশের বইমেলা হলো এক মাসের জন্য বই বিক্রির বড় একটা জায়গা। আসলে এই মেলা শুধু বই বিক্রির জন্য নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভাষাশহীদদের স্মৃতির ব্যাপারও।
লেখক আনিসুল হককে ঘিরে অটোগ্রাফ নিতে ব্যস্ত তাসমিনা আহমেদ। চট্টগ্রামের বইমেলায় তাঁর আসার খবর পেয়ে তাসমিনা ছুটে আসেন মিরসরাই উপজেলা থেকে। আরেক লেখক পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসীনের সাক্ষাৎ পেতে সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারি থেকে এসেছেন মো. তানিম। তাঁর লেখা ‘আত্মহত্যার আত্মকথা’ বইটি কিনে ছবিও তুলেছেন তানিম।
মোজাহিদুল ইসলাম একটি বই লিখেছেন। এই বই লিখেছেন বা বের করেছেন– বিষয়টি এখন বেশ ক্লিশে। একুশের বইমেলার সময় এলে অনেকেই এখন বই বের করছেন। তা তিনি লেখক হোন, বা না–ই হোন। সেদিক থেকে মোজাহিদুলের নামে বই বের হওয়া নতুন কোনো বিষয় নয়। কথা হলো, পাঠক হিসেবে কেউ এই বই কিনতে আগ্রহী হবেন কিনা। এ বিষয়টি নিয়েই এবার আল
আগে থেকেই পূর্বাভাস ছিল বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে অনুযায়ী সকালের আকাশের সূর্যের আলো কেন যেন ফ্যাকাশে। দুপুর গড়াতে গড়াতে আকাশে মেঘের আনাগোনা শুরু। বিকেল নাগাদ বৃষ্টি নামল মুষলধারে। অমর একুশে বইমেলায় আসা দর্শনার্থীদের ছোটাছুটি শুরু। প্রকাশনীর কর্মীরা নেমে পড়েন বৃষ্টির কবল থেকে বই বাঁচাতে।
আলোচিত এবং ডিজিটাল দুনিয়ায় ভাইরাল মুশতাক-তিশা দম্পতির পর আলোচিত আরেক দম্পতি আয়মান-মুনজেরিন দম্পতিকেও বইমেলায় একদল মানুষের কাছ থেকে ভুয়া ভুয়া বলে গালি শুনতে হলো।