নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর মহাদেবপুরে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে তাঁরা আত্মহত্যা করেছেন বলে জানান পরিবারের সদস্যরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়।
নিহতেরা হলেন—জেলার মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বরাইল গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে সুমন মন্ডল (৪০) ও তাঁর স্ত্রী গোলাপি (৩০)।
নিহতের পরিবার ও পুলিশ জানায়, সুমন পেশায় একজন দিনমজুর। সুমনের প্রথম স্ত্রী খাদিজাকে না জানিয়ে গোপনে এক সপ্তাহ আগে গোলাপিকে বিয়ে করেন। গত মঙ্গলবার খাদিজা তার বাবার বাড়ি গেলে গোলাপিকে বাড়িতে নিয়ে আসেন সুমন। বুধবার বিকেলে খাদিজা সুমনের বাড়িতে আসার পর তাদের পারিবারিক কলহ শুরু হয়। পরে রাত ৯টার দিকে সুমন ও গোলাপি বিষাক্ত গ্যাস ট্যাবলেট খেয়েছে বলে জানাজানি হয়। স্বজন ও প্রতিবেশীরা রাত ১১টার দিকে তাঁদের নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১২টার দিকে গোলাপি ও রাত ২টার দিকে সুমন মারা যায়।
সুমনের প্রতিবেশী চাম্পা বলেন, ‘সুমনের আগের সংসারে দুই সন্তান ও স্ত্রী আছে। গোপনে আরেকটি বিয়ে করায় তাদের পারিবারিক দ্বন্দ্ব চলছিল। শুনেছি রাতে তারা দুজনে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়েছে। পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে তারা দুজনেই মারা গেছে।’
নওগাঁ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. আবু আনসারি বলেন, ‘দুজনকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁরা বিষাক্ত কিছু সেবন করেছে বলে মনে হয়েছে। দুজনের অবস্থা খুবই গুরুতর ছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রেফার্ড করার প্রক্রিয়া করা হলেও রোগীর স্বজনরা অন্য কোথাও নিতে চাইনি। এরপর যথাসাধ্য চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাতে দুজনই মারা গেছেন।’
মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে গ্যাস ট্যাবলেট খাওয়ার বিষয়টি জানা গেছে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ইতিমধ্যে মরদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাজে হস্তান্তর করা হবে।
নওগাঁর মহাদেবপুরে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে তাঁরা আত্মহত্যা করেছেন বলে জানান পরিবারের সদস্যরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়।
নিহতেরা হলেন—জেলার মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বরাইল গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে সুমন মন্ডল (৪০) ও তাঁর স্ত্রী গোলাপি (৩০)।
নিহতের পরিবার ও পুলিশ জানায়, সুমন পেশায় একজন দিনমজুর। সুমনের প্রথম স্ত্রী খাদিজাকে না জানিয়ে গোপনে এক সপ্তাহ আগে গোলাপিকে বিয়ে করেন। গত মঙ্গলবার খাদিজা তার বাবার বাড়ি গেলে গোলাপিকে বাড়িতে নিয়ে আসেন সুমন। বুধবার বিকেলে খাদিজা সুমনের বাড়িতে আসার পর তাদের পারিবারিক কলহ শুরু হয়। পরে রাত ৯টার দিকে সুমন ও গোলাপি বিষাক্ত গ্যাস ট্যাবলেট খেয়েছে বলে জানাজানি হয়। স্বজন ও প্রতিবেশীরা রাত ১১টার দিকে তাঁদের নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১২টার দিকে গোলাপি ও রাত ২টার দিকে সুমন মারা যায়।
সুমনের প্রতিবেশী চাম্পা বলেন, ‘সুমনের আগের সংসারে দুই সন্তান ও স্ত্রী আছে। গোপনে আরেকটি বিয়ে করায় তাদের পারিবারিক দ্বন্দ্ব চলছিল। শুনেছি রাতে তারা দুজনে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়েছে। পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে তারা দুজনেই মারা গেছে।’
নওগাঁ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. আবু আনসারি বলেন, ‘দুজনকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁরা বিষাক্ত কিছু সেবন করেছে বলে মনে হয়েছে। দুজনের অবস্থা খুবই গুরুতর ছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রেফার্ড করার প্রক্রিয়া করা হলেও রোগীর স্বজনরা অন্য কোথাও নিতে চাইনি। এরপর যথাসাধ্য চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাতে দুজনই মারা গেছেন।’
মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে গ্যাস ট্যাবলেট খাওয়ার বিষয়টি জানা গেছে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ইতিমধ্যে মরদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাজে হস্তান্তর করা হবে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে