নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার নন্দিগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে মানুষের খাওয়ার চালের চেয়ে গোখাদ্য গমের ভুসির দাম বেশি। বাজারে এক কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। অন্যদিকে এক কেজি গোখাদ্য গমের ভুসি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। এ ছাড়া খৈল, খুদও রয়েছে মূল্যবৃদ্ধির তালিকায়।
জানা গেছে, গোখাদ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন উপজেলার সাধারণ কৃষক ও খামারিরা। গোখাদ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে দুধ উৎপাদন ও পশু মোটাতাজাকরণে ব্যয় বেড়েছে কৃষক ও খামারিদের। এতে করে গবাদি পশুপালনে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।
সরেজমিন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বর্তমানে খোলাবাজারে প্রতি কেজি গমের ভুসি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, চালের খুদ বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকায় এবং খৈল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। অথচ এক কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়।
এ বিষয়ে উপজেলার কৈডালা গ্রামের গোখামারি মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমি ছোট-বড় মোট ১৮টি গরু পালন করছি। যেভাবে খৈল, ভুসি, খুদসহ গরুর সব খাবারের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে; তাতে গরু লালন-পালন করা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উপজেলার সিধইল গ্রামের কৃষক হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমার ৪টি গাভিসহ ৯টি গরু ছিল। খড়, খৈল, ভুসি ও খুদের যে দাম, তাতে ৫০ টাকায় দুধ বিক্রি করে পোষাচ্ছে না। এ জন্য ছয়টি গরু বিক্রি করে তিনটি গরু লালন-পালন করছি।
নন্দিগ্রাম বাজারের গোখাদ্য বিক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম জানান, ‘আমাদের তো কিছু করার নেই। বেশি দামে গোখাদ্য কিনে আনতে হয়। তাই বেশি দামে বেচতে হয়। আগের চেয়ে বেচাবিক্রি অনেক কমে গেছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা (ভারপ্রাপ্ত) প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষক ও খামারিদের সব ধরনের সেবা ও পরামর্শ আমরা দিচ্ছি। পশুখাদ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়।’
বগুড়ার নন্দিগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে মানুষের খাওয়ার চালের চেয়ে গোখাদ্য গমের ভুসির দাম বেশি। বাজারে এক কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। অন্যদিকে এক কেজি গোখাদ্য গমের ভুসি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। এ ছাড়া খৈল, খুদও রয়েছে মূল্যবৃদ্ধির তালিকায়।
জানা গেছে, গোখাদ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন উপজেলার সাধারণ কৃষক ও খামারিরা। গোখাদ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে দুধ উৎপাদন ও পশু মোটাতাজাকরণে ব্যয় বেড়েছে কৃষক ও খামারিদের। এতে করে গবাদি পশুপালনে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।
সরেজমিন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বর্তমানে খোলাবাজারে প্রতি কেজি গমের ভুসি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, চালের খুদ বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকায় এবং খৈল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। অথচ এক কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়।
এ বিষয়ে উপজেলার কৈডালা গ্রামের গোখামারি মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমি ছোট-বড় মোট ১৮টি গরু পালন করছি। যেভাবে খৈল, ভুসি, খুদসহ গরুর সব খাবারের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে; তাতে গরু লালন-পালন করা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উপজেলার সিধইল গ্রামের কৃষক হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমার ৪টি গাভিসহ ৯টি গরু ছিল। খড়, খৈল, ভুসি ও খুদের যে দাম, তাতে ৫০ টাকায় দুধ বিক্রি করে পোষাচ্ছে না। এ জন্য ছয়টি গরু বিক্রি করে তিনটি গরু লালন-পালন করছি।
নন্দিগ্রাম বাজারের গোখাদ্য বিক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম জানান, ‘আমাদের তো কিছু করার নেই। বেশি দামে গোখাদ্য কিনে আনতে হয়। তাই বেশি দামে বেচতে হয়। আগের চেয়ে বেচাবিক্রি অনেক কমে গেছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা (ভারপ্রাপ্ত) প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষক ও খামারিদের সব ধরনের সেবা ও পরামর্শ আমরা দিচ্ছি। পশুখাদ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে