রাবি প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশজুড়ে ছাত্র-জনতা হত্যার দায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিক্ষুব্ধ জনতা। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) গেট থেকে এ বিক্ষোভ শুরু হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচি চলাকালে সাইফুল ইসলাম নামে রাজশাহী মহানগর পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) এক সদস্যকে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে বিক্ষোভে অংশ নিয়ে ছাত্র-জনতা ‘এক, দুই, তিন, চার, শেখ হাসিনা গদি ছাড়’, ‘দফা এক দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’, ‘স্বৈরাচার, গদি ছাড়’, ‘খুনি হাসিনা, গদি ছাড়’, ‘শেইম শেইম, ডিক্টেটর’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ শনিবার সকাল ১০টা থেকেই রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের সামনে জড়ো হতে থাকেন বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা। প্রথম দিকে তাঁরা রুয়েটের ভেতরে আন্দোলন শুরু করেন। পরে তাঁদের সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকেরা যোগ দিলে তাঁরা মিছিল নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে এগিয়ে যান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আধা ঘণ্টার মতো অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন বিক্ষোভকারীরা। এ সময় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সেখানে অবস্থানকালে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে প্রধানমন্ত্রী ও উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে বিভিন্ন প্রতিবাদী দেয়াল লিখন লিখেন।
বেলা পৌনে ১২টার দিকে নগরীর তালাইমারী-ভদ্রা হয়ে রাজশাহী রেলগেট অভিমুখে যাত্রা করেন শিক্ষার্থীরা। বেলা পৌনে ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত রেলগেটে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে ভদ্রার মোড়ে এসে আগামীকাল রোববার থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দিয়ে বেলা ২টার দিকে কর্মসূচি শেষ করেন সমন্বয়কারীরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক থেকে নগরীর রেলগেট পর্যন্ত যাওয়ার পথে বিক্ষোভকারীরা তিনটি ট্রাফিক পুলিশ বক্স, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়, রেলওয়ে গার্ড বক্স, রেলওয়ে শ্রমিক লীগের কার্যালয়সহ বেশ কিছু সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করেন।
এ বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্র-জনতা ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আমীরুল ইসলাম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন, ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক হাসানাত আলী, আরবি বিভাগের অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ, উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আতাউর রহমান প্রমুখ সংহতি প্রকাশ করে বিক্ষোভে অংশ নেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশজুড়ে ছাত্র-জনতা হত্যার দায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিক্ষুব্ধ জনতা। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) গেট থেকে এ বিক্ষোভ শুরু হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচি চলাকালে সাইফুল ইসলাম নামে রাজশাহী মহানগর পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) এক সদস্যকে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে বিক্ষোভে অংশ নিয়ে ছাত্র-জনতা ‘এক, দুই, তিন, চার, শেখ হাসিনা গদি ছাড়’, ‘দফা এক দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’, ‘স্বৈরাচার, গদি ছাড়’, ‘খুনি হাসিনা, গদি ছাড়’, ‘শেইম শেইম, ডিক্টেটর’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ শনিবার সকাল ১০টা থেকেই রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের সামনে জড়ো হতে থাকেন বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা। প্রথম দিকে তাঁরা রুয়েটের ভেতরে আন্দোলন শুরু করেন। পরে তাঁদের সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকেরা যোগ দিলে তাঁরা মিছিল নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে এগিয়ে যান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আধা ঘণ্টার মতো অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন বিক্ষোভকারীরা। এ সময় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সেখানে অবস্থানকালে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে প্রধানমন্ত্রী ও উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে বিভিন্ন প্রতিবাদী দেয়াল লিখন লিখেন।
বেলা পৌনে ১২টার দিকে নগরীর তালাইমারী-ভদ্রা হয়ে রাজশাহী রেলগেট অভিমুখে যাত্রা করেন শিক্ষার্থীরা। বেলা পৌনে ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত রেলগেটে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে ভদ্রার মোড়ে এসে আগামীকাল রোববার থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দিয়ে বেলা ২টার দিকে কর্মসূচি শেষ করেন সমন্বয়কারীরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক থেকে নগরীর রেলগেট পর্যন্ত যাওয়ার পথে বিক্ষোভকারীরা তিনটি ট্রাফিক পুলিশ বক্স, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়, রেলওয়ে গার্ড বক্স, রেলওয়ে শ্রমিক লীগের কার্যালয়সহ বেশ কিছু সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করেন।
এ বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্র-জনতা ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আমীরুল ইসলাম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন, ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক হাসানাত আলী, আরবি বিভাগের অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ, উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আতাউর রহমান প্রমুখ সংহতি প্রকাশ করে বিক্ষোভে অংশ নেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১৬ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে