নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা বাড়ছেই। ভোর থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকলেও দুপুর থেকেই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। আকাশ থেকে যেন আগুন ঝরছে! তাই দুপুরের আগেই অনেকটা ফাঁকা হয়ে যায় শহরের পথঘাট। আর দুপুরে একটু প্রশান্তি পেতে শিশু-কিশোরেরা ঝাঁপাঝাঁপি করে পুকুর কিংবা নদীতে।
আজ শনিবার বেলা ৩টায় রাজশাহীতে ৩৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এটি এখন পর্যন্ত চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রিতে উঠে যাওয়ায় কয়েক দিন ধরে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ মাঝারিতে রূপ নিয়েছে।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক আবদুস সালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এর আগের দিন গতকাল শুক্রবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত বৃহস্পতিবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ ৩৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
এরপর টানা দুই দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। গতকাল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি এবং আজ শনিবার ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে গত ২৬ মার্চ সর্বোচ্চ ৩৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
আবহাওয়া অফিসের হিসাবে, তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ভেতরে থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ ধরা হয়। আর ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যের তাপমাত্রাকে ধরা হয় মাঝারি তাপপ্রবাহ হিসেবে। তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠলে তা তীব্র তাপপ্রবাহ। সে অনুযায়ী রাজশাহীতে চার দিন মৃদু তাপপ্রবাহ থাকার পর তা মাঝারিতে রূপ নিয়েছে।
তাপপ্রবাহের কারণে বাইরে বের হলে মনে হচ্ছে আকাশ থেকে আগুন ঝরছে। সকালে একটু বেলা গড়ানোর পরই পথঘাট উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। এ কারণে রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কমে যাচ্ছে। খুব প্রয়োজন না হলে রোজা রেখে কেউ এমন তাপপ্রবাহের ভেতর বাড়ির বাইরে যাচ্ছেন না। তবে শ্রমজীবী মানুষকে ঠিকই বৈরী পরিবেশের ভেতর কাজ করতে হচ্ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজশাহী অঞ্চলে এ রকম তাপপ্রবাহ আরও কয়েক দিন থাকতে পারে। তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। তবে হঠাৎ বৃষ্টিরও সম্ভাবনা আছে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কিছুটা কমবে।’
রাজশাহীতে কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা বাড়ছেই। ভোর থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকলেও দুপুর থেকেই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। আকাশ থেকে যেন আগুন ঝরছে! তাই দুপুরের আগেই অনেকটা ফাঁকা হয়ে যায় শহরের পথঘাট। আর দুপুরে একটু প্রশান্তি পেতে শিশু-কিশোরেরা ঝাঁপাঝাঁপি করে পুকুর কিংবা নদীতে।
আজ শনিবার বেলা ৩টায় রাজশাহীতে ৩৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এটি এখন পর্যন্ত চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রিতে উঠে যাওয়ায় কয়েক দিন ধরে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ মাঝারিতে রূপ নিয়েছে।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক আবদুস সালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এর আগের দিন গতকাল শুক্রবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত বৃহস্পতিবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ ৩৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
এরপর টানা দুই দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। গতকাল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি এবং আজ শনিবার ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে গত ২৬ মার্চ সর্বোচ্চ ৩৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
আবহাওয়া অফিসের হিসাবে, তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ভেতরে থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ ধরা হয়। আর ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যের তাপমাত্রাকে ধরা হয় মাঝারি তাপপ্রবাহ হিসেবে। তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠলে তা তীব্র তাপপ্রবাহ। সে অনুযায়ী রাজশাহীতে চার দিন মৃদু তাপপ্রবাহ থাকার পর তা মাঝারিতে রূপ নিয়েছে।
তাপপ্রবাহের কারণে বাইরে বের হলে মনে হচ্ছে আকাশ থেকে আগুন ঝরছে। সকালে একটু বেলা গড়ানোর পরই পথঘাট উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। এ কারণে রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কমে যাচ্ছে। খুব প্রয়োজন না হলে রোজা রেখে কেউ এমন তাপপ্রবাহের ভেতর বাড়ির বাইরে যাচ্ছেন না। তবে শ্রমজীবী মানুষকে ঠিকই বৈরী পরিবেশের ভেতর কাজ করতে হচ্ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজশাহী অঞ্চলে এ রকম তাপপ্রবাহ আরও কয়েক দিন থাকতে পারে। তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। তবে হঠাৎ বৃষ্টিরও সম্ভাবনা আছে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কিছুটা কমবে।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৮ ঘণ্টা আগে