নলডাঙ্গা (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের নলডাঙ্গায় ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সরকারি কৃষি প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজে চারা গজালেও হয়নি ফলন। কৃষকেরা অন্য ফসল জমিতে চাষ না করে বেশি লাভের আশায় পেঁয়াজ বীজ বপন করে। কিন্তু ফলন না পাওয়ায় কপাল পুড়েছে উপজেলার ২০০ কৃষকের।
কৃষকদের দাবি, প্রতি বিঘায় প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ জমিতে রোপণ করে সেচ, সার, কীটনাশক প্রয়োগসহ যাবতীয় খরচ করে পেঁয়াজ তুলেও কোনো ফলন হয়নি। এত উৎপাদন খরচ করে লাভ তো দূরের কথা উল্টো বিঘা প্রতি ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা লোকসান হয়েছে। প্রণোদনা পেঁয়াজ বীজের ফলে ২০০ কৃষকের প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ভুক্তভোগী ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা ক্ষতিপূরণের দাবি করেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ বিষয়টি স্বীকার করে বলছে, বিএডিসির সরবরাহ করা পেঁয়াজ বীজ কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। আর নাটোর বিএডিসি কার্যালয়ের কর্মকর্তারা বলছে, এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।
উপজেলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ২০০ জন প্রান্তিক কৃষকদের উন্নত জাতের বারী-১ ও বারী-৬ জাতের প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ ও ১০ কেজি এমপি ও পটাশ সার বিতরণ করে উপজেলা কৃষি বিভাগ। আর ২০ জন কৃষককে দেওয়া হয় প্রদর্শনী।
এ বিষয়ে নলডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা কৃষি বিভাগে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে কৃষকেরা।
বুড়িরভাগ বিলপাড়া গ্রামের কৃষক ইসমাইল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, আমি এবার উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ১ কেজি উন্নত জাতের বারী-১ জাতের পেঁয়াজ বীজ ও ১০ কেজি পটাশ ও ১০ কেজি ডিএপি সার পেয়ে ১২ কাঠা জমিতে এ পেঁয়াজ রোপণ করি। পেঁয়াজের ফলন পেতে সেচ, সার ও কীটনাশক ঠিকমতো প্রয়োগ করি কিন্তু এখন পেঁয়াজ উত্তোলনের সময় দেখি পেঁয়াজের কোনো ফলন হয়নি।
ইসমাইল হোসেন আরও বলেন, ‘পেঁয়াজ উৎপাদন করতে ১৮-২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এখন আমার এ ক্ষতি কে পূরণ করবে? একই জমিতে ৩ কাঠা জমিতে দেশিও জাতের পেঁয়াজ বীজের চারা রোপণ করে ১৭ মণ পেঁয়াজ পেয়েছি।’
একই এলাকার আরেক কৃষক রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে পেঁয়াজ বীজ ও সার পেয়ে খুশিতে অন্য ফসল চাষ করিনি। প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ ১৬ কাঠা জমিতে রোপণ করে কোনো ফলন হয়নি।’
বুড়িরভাগবিলপাড়া গ্রামের কৃষক ওবাইদুর রহমান বলেন, ‘সরকারি কৃষি কার্যালয়ের পেঁয়াজ বীজ নিয়ে যে ক্ষতির মুখে পড়েছি এতে আর্থিকভাবে ২৮-৩০ হাজার টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।
বিপ্রবেলঘরিয়া ইউনিয়নের বানুরভাগ গ্রামের কৃষক মোকলেছুর রহমান তফান বলেন, ‘প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ নিয়ে দুই বিঘা জমিতে রোপণ করে ১ লাখ ১৩ হাজার টাকা খরচ করে পেঁয়াজ তুলে দেখা যায় পেঁয়াজে কোনো ফলন হয়নি। আমার পেঁয়াজ বীজে তিন রকম জাতের পেঁয়াজ পাওয়া যায়। আমি এ ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইউএনও অফিস ও উপজেলা কৃষি অফিসে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। পরে নাটোর থেকে কয়েকজন বড় অফিসার এসে আমার পেঁয়াজ খেত পরিদর্শন করেন।’
নলডাঙ্গা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফৌজিয়া ফেরদৌস বলেন, ‘নাটোর জেলা বাংলাদের কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিএডিসি থেকে সরবরাহ করা প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। আমরা দুটি ইউনিয়নের ১২-১৫ জনের প্রণোদনা পাওয়া কৃষকদের কাছ থেকে ফলন না হওয়ার অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগগুলো ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ক্ষতিপূরণ দেওয়ার মতো আমাদের কাছে কিছু নেই।’
ইউএনও রোজিনা আক্তার বলেন, উপজেলা কৃষি বিভাগ পেঁয়াজের বীজ কৃষকদের দিয়েছে। তাদের সেই কমিটির আমি সদস্য না। কৃষকদের ক্ষতিপূরণ বিষয়ে ইউএনও বলেন, ‘ক্ষতিপূরণ কীভাবে করব। যদি ক্ষতিপূরণ চেয়ে কোনো ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আবেদন করলে তখন বিবেচনা করা হবে।’
বাংলাদের কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) নাটোর সহকারী কার্যালয়ের সিনিয়ার সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা অভিযোগ পেয়ে নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালককে সঙ্গে নিয়ে নলডাঙ্গার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের খেত পরিদর্শন করেছি। কিছু কৃষকের পেঁয়াজ গাছ হয়েছে কিন্তু পেঁয়াজের গড়ায় বাল্ব হয়নি। আমরা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও মসলা গবেষণা কেন্দ্রে বিষয়টি জানিয়েছি।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, বারী-১ ও বারী-৬ জাতের পেঁয়াজ বীজ চাষ করতে কৃষকেরা জমিতে প্রতি কাঠায় ১ কেজি ইউরিয়া প্রয়োগ করার কথা তা না করে প্রতি কাঠায় ৩ কেজি ইউরিয়া সার প্রয়োগ করেছে। এতে পেঁয়াজের ফলন হয়নি।
নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে কৃষকের খেত পরিদর্শন করেছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ সরবরাহ করেছে বিএডিসি। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পরবর্তীতে প্রণোদনা দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’
নাটোরের নলডাঙ্গায় ২০২২-২৩ অর্থ বছরে সরকারি কৃষি প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজে চারা গজালেও হয়নি ফলন। কৃষকেরা অন্য ফসল জমিতে চাষ না করে বেশি লাভের আশায় পেঁয়াজ বীজ বপন করে। কিন্তু ফলন না পাওয়ায় কপাল পুড়েছে উপজেলার ২০০ কৃষকের।
কৃষকদের দাবি, প্রতি বিঘায় প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ জমিতে রোপণ করে সেচ, সার, কীটনাশক প্রয়োগসহ যাবতীয় খরচ করে পেঁয়াজ তুলেও কোনো ফলন হয়নি। এত উৎপাদন খরচ করে লাভ তো দূরের কথা উল্টো বিঘা প্রতি ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা লোকসান হয়েছে। প্রণোদনা পেঁয়াজ বীজের ফলে ২০০ কৃষকের প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ভুক্তভোগী ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা ক্ষতিপূরণের দাবি করেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ বিষয়টি স্বীকার করে বলছে, বিএডিসির সরবরাহ করা পেঁয়াজ বীজ কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। আর নাটোর বিএডিসি কার্যালয়ের কর্মকর্তারা বলছে, এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।
উপজেলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ২০০ জন প্রান্তিক কৃষকদের উন্নত জাতের বারী-১ ও বারী-৬ জাতের প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ ও ১০ কেজি এমপি ও পটাশ সার বিতরণ করে উপজেলা কৃষি বিভাগ। আর ২০ জন কৃষককে দেওয়া হয় প্রদর্শনী।
এ বিষয়ে নলডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা কৃষি বিভাগে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে কৃষকেরা।
বুড়িরভাগ বিলপাড়া গ্রামের কৃষক ইসমাইল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, আমি এবার উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ১ কেজি উন্নত জাতের বারী-১ জাতের পেঁয়াজ বীজ ও ১০ কেজি পটাশ ও ১০ কেজি ডিএপি সার পেয়ে ১২ কাঠা জমিতে এ পেঁয়াজ রোপণ করি। পেঁয়াজের ফলন পেতে সেচ, সার ও কীটনাশক ঠিকমতো প্রয়োগ করি কিন্তু এখন পেঁয়াজ উত্তোলনের সময় দেখি পেঁয়াজের কোনো ফলন হয়নি।
ইসমাইল হোসেন আরও বলেন, ‘পেঁয়াজ উৎপাদন করতে ১৮-২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এখন আমার এ ক্ষতি কে পূরণ করবে? একই জমিতে ৩ কাঠা জমিতে দেশিও জাতের পেঁয়াজ বীজের চারা রোপণ করে ১৭ মণ পেঁয়াজ পেয়েছি।’
একই এলাকার আরেক কৃষক রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে পেঁয়াজ বীজ ও সার পেয়ে খুশিতে অন্য ফসল চাষ করিনি। প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ ১৬ কাঠা জমিতে রোপণ করে কোনো ফলন হয়নি।’
বুড়িরভাগবিলপাড়া গ্রামের কৃষক ওবাইদুর রহমান বলেন, ‘সরকারি কৃষি কার্যালয়ের পেঁয়াজ বীজ নিয়ে যে ক্ষতির মুখে পড়েছি এতে আর্থিকভাবে ২৮-৩০ হাজার টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।
বিপ্রবেলঘরিয়া ইউনিয়নের বানুরভাগ গ্রামের কৃষক মোকলেছুর রহমান তফান বলেন, ‘প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ নিয়ে দুই বিঘা জমিতে রোপণ করে ১ লাখ ১৩ হাজার টাকা খরচ করে পেঁয়াজ তুলে দেখা যায় পেঁয়াজে কোনো ফলন হয়নি। আমার পেঁয়াজ বীজে তিন রকম জাতের পেঁয়াজ পাওয়া যায়। আমি এ ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইউএনও অফিস ও উপজেলা কৃষি অফিসে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। পরে নাটোর থেকে কয়েকজন বড় অফিসার এসে আমার পেঁয়াজ খেত পরিদর্শন করেন।’
নলডাঙ্গা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফৌজিয়া ফেরদৌস বলেন, ‘নাটোর জেলা বাংলাদের কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিএডিসি থেকে সরবরাহ করা প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। আমরা দুটি ইউনিয়নের ১২-১৫ জনের প্রণোদনা পাওয়া কৃষকদের কাছ থেকে ফলন না হওয়ার অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগগুলো ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ক্ষতিপূরণ দেওয়ার মতো আমাদের কাছে কিছু নেই।’
ইউএনও রোজিনা আক্তার বলেন, উপজেলা কৃষি বিভাগ পেঁয়াজের বীজ কৃষকদের দিয়েছে। তাদের সেই কমিটির আমি সদস্য না। কৃষকদের ক্ষতিপূরণ বিষয়ে ইউএনও বলেন, ‘ক্ষতিপূরণ কীভাবে করব। যদি ক্ষতিপূরণ চেয়ে কোনো ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আবেদন করলে তখন বিবেচনা করা হবে।’
বাংলাদের কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) নাটোর সহকারী কার্যালয়ের সিনিয়ার সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা অভিযোগ পেয়ে নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালককে সঙ্গে নিয়ে নলডাঙ্গার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের খেত পরিদর্শন করেছি। কিছু কৃষকের পেঁয়াজ গাছ হয়েছে কিন্তু পেঁয়াজের গড়ায় বাল্ব হয়নি। আমরা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও মসলা গবেষণা কেন্দ্রে বিষয়টি জানিয়েছি।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, বারী-১ ও বারী-৬ জাতের পেঁয়াজ বীজ চাষ করতে কৃষকেরা জমিতে প্রতি কাঠায় ১ কেজি ইউরিয়া প্রয়োগ করার কথা তা না করে প্রতি কাঠায় ৩ কেজি ইউরিয়া সার প্রয়োগ করেছে। এতে পেঁয়াজের ফলন হয়নি।
নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে কৃষকের খেত পরিদর্শন করেছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজ সরবরাহ করেছে বিএডিসি। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পরবর্তীতে প্রণোদনা দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৯ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৩৪ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৪২ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৪৪ মিনিট আগে