নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে প্রধান শিক্ষককে নিয়ে টিকটক ভিডিও তৈরি করায় সহকারী শিক্ষককে কান ধরে ওঠবস করানোর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার সকালে রাজশাহীর পবা উপজেলার হাড়ুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার সকালে ভুক্তভোগী ওই নারী সহকারী শিক্ষক উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে তিনি বলেছেন, অসাবধানতাবশত একটি টিকটক ভিডিও তাঁর ফেসবুক আইডির মাই ডে’তে চলে যায়। এ কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে বুধবার সকালে স্কুলের প্রধান শিক্ষক নাজমা ফেরদৌসী তাঁকে কান ধরে ওঠবস করিয়েছেন। ঘটনার সময় স্কুলের জমিদাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল আজিজও উপস্থিত ছিলেন। স্কুলের ভেতরে সবার সামনে তাঁকে কান ধরে ওঠবস করানো হয়েছে। এতে তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক নাজমা ফেরদৌসী বলেন, ‘ওই শিক্ষক দীর্ঘ দিন ধরেই আমাকে নিয়ে টিকটক ভিডিও বানায়। অন্য মেয়ের শরীরে আমার মাথা লাগিয়ে দেয়। একাধিকবার সতর্ক করা হলেও শোনেনি। চার দিন আগে সর্বশেষ যে ভিডিওটা ফেসবুকে দেয়, সেটাতে নাচানাচি করা একটা মেয়ের শরীরে আমার মাথা লাগায়। পাশে অন্য পুরুষ দাঁড়িয়ে আছে। এ রকম একটা ভিডিও। আমাকে নিয়েতো সে এসব বানাতে পারে না।’
প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘ওই শিক্ষকের স্বামী মারা গেছেন। তাই সব সময় সমীহ করি। কিন্তু তাঁর অপরাধ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মধ্যে পড়ে। এ কারণে ডেকে একটু বকাবকি করেছি। কান ধরে ওঠবস করানোর অভিযোগ একেবারেই বানোয়াট। নিজে যেহেতু বড় অপরাধে ফেঁসে যাচ্ছে, তাই সেটা থেকে বাঁচতে আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ তুলছে।’
জানতে চাইলে পবা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষক আজই (বুধবার) লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আজই আমি সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠিয়ে তদন্ত করিয়েছি। তিনটার দিকে তদন্ত শেষ হয়েছে। রিপোর্ট এখনো পাইনি। রিপোর্ট পাওয়ার পর বিষয়টা নিয়ে আমি আগামী রোববার বসব। তখন বিস্তারিত বলা যাবে।’
শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, ‘স্কুলটিতে শিক্ষকদের দ্বন্দ্ব আছে। ভুক্তভোগী শিক্ষক অভিযোগে লিখেছেন যে তাঁকে কান ধরে ওঠবস করানো হয়েছে। এটা যদি হয়ে থাকে তাহলে সেটা একেবারেই ঠিক হয়নি। আবার একজন শিক্ষক প্রধান শিক্ষককে নিয়ে টিকটক বানাবেন, এটাও গ্রহণযোগ্য না। আসলেই কী হয়েছে সেটা তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর বলা যাবে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুস সালাম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কেউ আমাকে জানায়নি। আমার কাছে লিখিত কোনো অভিযোগও আসেনি। তাই এ বিষয়ে কিছু জানি না। তবে এ রকম কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে খোঁজখবর নিয়ে অবশ্যই দেখা হবে।’
রাজশাহীতে প্রধান শিক্ষককে নিয়ে টিকটক ভিডিও তৈরি করায় সহকারী শিক্ষককে কান ধরে ওঠবস করানোর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার সকালে রাজশাহীর পবা উপজেলার হাড়ুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার সকালে ভুক্তভোগী ওই নারী সহকারী শিক্ষক উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে তিনি বলেছেন, অসাবধানতাবশত একটি টিকটক ভিডিও তাঁর ফেসবুক আইডির মাই ডে’তে চলে যায়। এ কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে বুধবার সকালে স্কুলের প্রধান শিক্ষক নাজমা ফেরদৌসী তাঁকে কান ধরে ওঠবস করিয়েছেন। ঘটনার সময় স্কুলের জমিদাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল আজিজও উপস্থিত ছিলেন। স্কুলের ভেতরে সবার সামনে তাঁকে কান ধরে ওঠবস করানো হয়েছে। এতে তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক নাজমা ফেরদৌসী বলেন, ‘ওই শিক্ষক দীর্ঘ দিন ধরেই আমাকে নিয়ে টিকটক ভিডিও বানায়। অন্য মেয়ের শরীরে আমার মাথা লাগিয়ে দেয়। একাধিকবার সতর্ক করা হলেও শোনেনি। চার দিন আগে সর্বশেষ যে ভিডিওটা ফেসবুকে দেয়, সেটাতে নাচানাচি করা একটা মেয়ের শরীরে আমার মাথা লাগায়। পাশে অন্য পুরুষ দাঁড়িয়ে আছে। এ রকম একটা ভিডিও। আমাকে নিয়েতো সে এসব বানাতে পারে না।’
প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘ওই শিক্ষকের স্বামী মারা গেছেন। তাই সব সময় সমীহ করি। কিন্তু তাঁর অপরাধ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মধ্যে পড়ে। এ কারণে ডেকে একটু বকাবকি করেছি। কান ধরে ওঠবস করানোর অভিযোগ একেবারেই বানোয়াট। নিজে যেহেতু বড় অপরাধে ফেঁসে যাচ্ছে, তাই সেটা থেকে বাঁচতে আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ তুলছে।’
জানতে চাইলে পবা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষক আজই (বুধবার) লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আজই আমি সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠিয়ে তদন্ত করিয়েছি। তিনটার দিকে তদন্ত শেষ হয়েছে। রিপোর্ট এখনো পাইনি। রিপোর্ট পাওয়ার পর বিষয়টা নিয়ে আমি আগামী রোববার বসব। তখন বিস্তারিত বলা যাবে।’
শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, ‘স্কুলটিতে শিক্ষকদের দ্বন্দ্ব আছে। ভুক্তভোগী শিক্ষক অভিযোগে লিখেছেন যে তাঁকে কান ধরে ওঠবস করানো হয়েছে। এটা যদি হয়ে থাকে তাহলে সেটা একেবারেই ঠিক হয়নি। আবার একজন শিক্ষক প্রধান শিক্ষককে নিয়ে টিকটক বানাবেন, এটাও গ্রহণযোগ্য না। আসলেই কী হয়েছে সেটা তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর বলা যাবে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুস সালাম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কেউ আমাকে জানায়নি। আমার কাছে লিখিত কোনো অভিযোগও আসেনি। তাই এ বিষয়ে কিছু জানি না। তবে এ রকম কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে খোঁজখবর নিয়ে অবশ্যই দেখা হবে।’
ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের গাইনি বিভাগের পেছনে থেকে এক ছেলে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নবজাতকটির আনুমানিক বয়স হবে একদিন।
২ মিনিট আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ (ডিএমআরসি), কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে...
৫ মিনিট আগেবড়াইগ্রামে আ.লীগ কর্মীকে মারধরের মামলায় শ্রমিকদল নেতা গ্রেপ্তার নাটোরের বড়াইগ্রামে বৃদ্ধ মা-বাবা ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর সামনে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জ্বল কুমার মন্ডলকে মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় পৌর শ্রমিকদলের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৮ মিনিট আগেড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
২৭ মিনিট আগে