কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে বেড়েছে চুরির ঘটনা। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গরুসহ মূল্যবান সামগ্রী প্রায় দিন চুরি হয়ে যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা। থানায় অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাচ্ছেন না বলে দাবি ভুক্তভোগীদের। পুলিশ বলছে, চুরি ঠেকাতে বিট পুলিশিং, চেকপোস্ট বসানো ও নিয়মিত তদারকি জোরদার করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত মাসের শেষ সপ্তাহে ৩টি গরু এবং চলতি সপ্তাহে দুই এলাকায় ১০টি গরু চুরি হয়েছে। এ ছাড়া গত ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে দিনে-রাতে মিলিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ৮-১০টি স্থানে চুরি হয়েছে।
গতকাল রোববার ভোররাতে উপজেলার ভায়ারচর এলাকার কৃষক আব্দুল হান্নানের খামার থেকে ৮টি গরু চুরি হয়েছে। ওই রাতেই টেংরাইল এলাকার শফিকুল ইসলামের বাড়ি থেকে দুটি গরু চুরি হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত কয়েক মাসে গরু, অটো ভ্যানের ব্যাটারি ও অটো ভ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান জিনিস চুরি হয়েছে। এসব চুরির ঘটনায় খোয়া যাওয়া কোনো মালামাল উদ্ধার হচ্ছে না। বর্তমানে চুরি আরও বেড়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, থানায় অভিযোগ দিলেও প্রতিকার মেলে না। পুলিশের দায়িত্বে অবহেলার কারণেই চুরি বেড়েছে। পুলিশ যদি তাঁদের দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করে তাহলে এলাকায় চুরি হবে না, আবার চোরও ধরা পড়বে।
উপজেলার ভায়ারচর এলাকার কৃষক আব্দুল হান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল ভোররাতে গোয়ালঘরে গিয়ে দেখি আমার গোয়ালে থাকা ৮টি গরু নেই। গরুগুলোর দাম প্রায় ৬ লাখ টাকা। এক রাতে আমার সব শেষ হয়ে গেল। এখন পথের ফকির হয়ে গেছি।’ তিনি আরও বলেন, থানায় গিয়ে জানানোর পর চারজন পুলিশ এসে দেখে গেছে।
রায়দৌলতপুর ইউনিয়নের কাজীপুরা গ্রামের তিন ভাই হলেন হান্নান, হোসাইন ও হাসান সরকার। ডিসেম্বর মাসে তাঁদের বাড়ি থেকে সাতটি গরু চুরি করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৯ লাখ টাকা। তাঁরা কামারখন্দ থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার পাননি বলে জানান।
হাসান সরকারের সঙ্গে আজ সোমবার মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। কয়েক দিন পর থানা-পুলিশের সঙ্গে গরুর বিষয়ে খোঁজ চাইলে পুলিশ বিভিন্ন বিষয় বুঝিয়ে সরিয়ে দেয়, এরপর আর খোঁজ নেওয়া হয়নি।’
কামারখন্দ থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মানিক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে গিয়ে চুরির সত্যতা পেয়েছি। গরু উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।’
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. রেজাউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুরির ঘটনায় গতকাল দুপুরে আব্দুল হান্নান কামারখন্দ থানায় মামলা করেছেন। চুরি ঠেকাতে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ২২ জায়গায় বিট পুলিশিং করা হয়েছে। নিয়মিত টহল দেওয়া হচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।’
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে বেড়েছে চুরির ঘটনা। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গরুসহ মূল্যবান সামগ্রী প্রায় দিন চুরি হয়ে যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা। থানায় অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাচ্ছেন না বলে দাবি ভুক্তভোগীদের। পুলিশ বলছে, চুরি ঠেকাতে বিট পুলিশিং, চেকপোস্ট বসানো ও নিয়মিত তদারকি জোরদার করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত মাসের শেষ সপ্তাহে ৩টি গরু এবং চলতি সপ্তাহে দুই এলাকায় ১০টি গরু চুরি হয়েছে। এ ছাড়া গত ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে দিনে-রাতে মিলিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ৮-১০টি স্থানে চুরি হয়েছে।
গতকাল রোববার ভোররাতে উপজেলার ভায়ারচর এলাকার কৃষক আব্দুল হান্নানের খামার থেকে ৮টি গরু চুরি হয়েছে। ওই রাতেই টেংরাইল এলাকার শফিকুল ইসলামের বাড়ি থেকে দুটি গরু চুরি হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত কয়েক মাসে গরু, অটো ভ্যানের ব্যাটারি ও অটো ভ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান জিনিস চুরি হয়েছে। এসব চুরির ঘটনায় খোয়া যাওয়া কোনো মালামাল উদ্ধার হচ্ছে না। বর্তমানে চুরি আরও বেড়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, থানায় অভিযোগ দিলেও প্রতিকার মেলে না। পুলিশের দায়িত্বে অবহেলার কারণেই চুরি বেড়েছে। পুলিশ যদি তাঁদের দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করে তাহলে এলাকায় চুরি হবে না, আবার চোরও ধরা পড়বে।
উপজেলার ভায়ারচর এলাকার কৃষক আব্দুল হান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল ভোররাতে গোয়ালঘরে গিয়ে দেখি আমার গোয়ালে থাকা ৮টি গরু নেই। গরুগুলোর দাম প্রায় ৬ লাখ টাকা। এক রাতে আমার সব শেষ হয়ে গেল। এখন পথের ফকির হয়ে গেছি।’ তিনি আরও বলেন, থানায় গিয়ে জানানোর পর চারজন পুলিশ এসে দেখে গেছে।
রায়দৌলতপুর ইউনিয়নের কাজীপুরা গ্রামের তিন ভাই হলেন হান্নান, হোসাইন ও হাসান সরকার। ডিসেম্বর মাসে তাঁদের বাড়ি থেকে সাতটি গরু চুরি করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৯ লাখ টাকা। তাঁরা কামারখন্দ থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার পাননি বলে জানান।
হাসান সরকারের সঙ্গে আজ সোমবার মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। কয়েক দিন পর থানা-পুলিশের সঙ্গে গরুর বিষয়ে খোঁজ চাইলে পুলিশ বিভিন্ন বিষয় বুঝিয়ে সরিয়ে দেয়, এরপর আর খোঁজ নেওয়া হয়নি।’
কামারখন্দ থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মানিক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে গিয়ে চুরির সত্যতা পেয়েছি। গরু উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।’
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. রেজাউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুরির ঘটনায় গতকাল দুপুরে আব্দুল হান্নান কামারখন্দ থানায় মামলা করেছেন। চুরি ঠেকাতে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ২২ জায়গায় বিট পুলিশিং করা হয়েছে। নিয়মিত টহল দেওয়া হচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।’
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মালিকানায় থাকা এক প্লটের ২৮ একর জমি মিলেমিশে দখলে রেখেছে ৩৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। এদিকে বিমানবন্দরের মালিকানাধীন তিনটি ক্যানটিনের ভাড়া পরিশোধ না করে ১৭-১৮ বছর দখলে রেখেছে একটি মহল। তা ছাড়া বিজয়নগর আবাসিক এলাকায় বিমানবন্দরেরই সরকারি জায়গা দখল
৬ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ নগরীর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত বিভিন্ন খালের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৯ কিলোমিটার। বর্ষা মৌসুমে এসব খাল হয়েই নগরীর পানিনিষ্কাশন হয় পাশের নদীতে। খালগুলো খননে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা ব্যয়ও হয় ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের। কিন্তু এ খননেও কাজ হচ্ছে না। সামান্য বৃষ্টি হলেই নগরীর অধিকাংশ এলাকায় হাঁটুপানি জমে
৭ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছেই। ড্রেজার মেশিন ব্যবহার করে প্রকাশ্যে তোলা হচ্ছে বালু। এতে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে চা-বাগান, পাহাড়ি ছড়া, সংরক্ষিত বন ও ফসলি জমি, তেমনি ক্ষতি হচ্ছে রাস্তাঘাটেরও। স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা প্রশাসন মাঝেমধ্যে বালু উত্তোলন বন্ধে
৭ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের কালকিনির ভাটবালী আব্দুর রহমান মোল্লা বিদ্যাপীঠ নামের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে শতাধিক কলাগাছ রোপণের অভিযোগ উঠেছে। ঈদুল ফিতরের ছুটির মধ্যে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার সুযোগে এই গাছগুলো লাগানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কালকিনি থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে