নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের জনসভায় পৌঁছেছেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বেলা ৩টা ১৫ মিনিটে তিনি রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছান। এ সময় মুহুর্মুহু স্লোগান দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান মাঠে থাকা হাজার হাজার নেতা-কর্মী।
মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ হাজার ৩১৭ কোটি টাকার ২৫টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া তিনি ৩৭৬ কোটি টাকার আরও ছয়টি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
প্রধানমন্ত্রী যেসব প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন, এগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল। নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে ৫ কোটি ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে ম্যুরালটি নির্মাণ করেছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন। ম্যুরালের উচ্চতা ৫৮ ফুট (মূল অংশ ৫০ ফুট) এবং ৪০ ফুট চওড়া বঙ্গবন্ধুর ছবি রয়েছে। এটিই দেশে বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে উঁচু ম্যুরাল।
প্রধানমন্ত্রী আরও যেসব প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন, সেগুলো হলো নগরীর ছোট বনগ্রাম এলাকায় নির্মিত শেখ রাসেল শিশুপার্ক, মোহনপুর রেলক্রসিংয়ের ওপর ফ্লাইওভার, চার লেনের সড়ক ও ভদ্রা রেলক্রসিং থেকে নওদাপাড়া বাস টার্মিনাল পর্যন্ত ধীরগতির যানবাহনের জন্য পৃথক লেনসহ রোড ডিভাইডার।
এ ছাড়া উদ্বোধন করা হয়েছে শহরের বিলসিমলা রেলক্রসিং থেকে সিটি হাট পর্যন্ত ধীরগতির যানবাহনের জন্য আলাদা লেন এবং প্রশস্ত সড়ক, কল্পনা সিনেমা হল থেকে তালাইমারী ক্রসিং সড়কের উন্নয়ন, হাই-টেক পার্ক হয়ে রেন্টুর খারির আড়ত থেকে ধলুর মোড় পর্যন্ত নর্দমা, ফুটপাত নির্মাণ ও কার্পেটিং এবং কোর্ট থেকে শহরতলি ক্লাব পর্যন্ত রাস্তা।
উদ্বোধনের তালিকায় রয়েছে প্রায় ১১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের পুঠিয়া থেকে বাগমারা পর্যন্ত মহাসড়ক, প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের (রাকাব) প্রধান কার্যালয়ের ষষ্ঠ থেকে দশম তলা পর্যন্ত সম্প্রসারিত ভবন, প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) সদর দপ্তর ভবন, সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকায় নির্মিত রাজশাহী ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে মোহনপুর উপজেলায় নির্মিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, প্রায় ২৩ কোটি ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী শিশু হাসপাতাল, ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ভবন, পৌনে ১৩ কোটি ব্যয়ে নগরীতে নির্মিত বহুতল সমাজসেবা ভবন, রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে হোস্টেল ভবন সম্প্রসারণ, চারঘাট উপজেলায় ১৭ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচতলা একাডেমিক ভবন, সোয়া ৪ কোটি ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী সিভিল সার্জন অফিস, ৬৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্মিত চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় পদ্মার ভাঙন থেকে বাঁ তীর রক্ষায় দুই প্রকল্প, প্রায় ৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নির্মিত গ্রামীণ দুটি সড়ক, রাজশাহী পিটিআইতে প্রায় ৯ কোটি ব্যয়ে নির্মিত অডিটরিয়াম এবং মহানগরীতে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন।
প্রধানমন্ত্রী যেসব প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন, সেগুলো হলো কমপ্লেক্স ভবন, আঞ্চলিক জনপ্রশাসন অফিস ভবন, শহীদজননী জাহানারা ইমাম বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান বালক উচ্চবিদ্যালয়, বিকেএসপির আঞ্চলিক প্রশিক্ষণকেন্দ্র ও রাজশাহী ওয়াসা ভবন।
জনসভায় এখন দলীয় নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন। শেষে বক্তব্য দেবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
এর আগে ২০১৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি এই মাদ্রাসা মাঠে এক জনসভায় অংশ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন।
রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের জনসভায় পৌঁছেছেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বেলা ৩টা ১৫ মিনিটে তিনি রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছান। এ সময় মুহুর্মুহু স্লোগান দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান মাঠে থাকা হাজার হাজার নেতা-কর্মী।
মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ হাজার ৩১৭ কোটি টাকার ২৫টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া তিনি ৩৭৬ কোটি টাকার আরও ছয়টি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
প্রধানমন্ত্রী যেসব প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন, এগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল। নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে ৫ কোটি ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে ম্যুরালটি নির্মাণ করেছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন। ম্যুরালের উচ্চতা ৫৮ ফুট (মূল অংশ ৫০ ফুট) এবং ৪০ ফুট চওড়া বঙ্গবন্ধুর ছবি রয়েছে। এটিই দেশে বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে উঁচু ম্যুরাল।
প্রধানমন্ত্রী আরও যেসব প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন, সেগুলো হলো নগরীর ছোট বনগ্রাম এলাকায় নির্মিত শেখ রাসেল শিশুপার্ক, মোহনপুর রেলক্রসিংয়ের ওপর ফ্লাইওভার, চার লেনের সড়ক ও ভদ্রা রেলক্রসিং থেকে নওদাপাড়া বাস টার্মিনাল পর্যন্ত ধীরগতির যানবাহনের জন্য পৃথক লেনসহ রোড ডিভাইডার।
এ ছাড়া উদ্বোধন করা হয়েছে শহরের বিলসিমলা রেলক্রসিং থেকে সিটি হাট পর্যন্ত ধীরগতির যানবাহনের জন্য আলাদা লেন এবং প্রশস্ত সড়ক, কল্পনা সিনেমা হল থেকে তালাইমারী ক্রসিং সড়কের উন্নয়ন, হাই-টেক পার্ক হয়ে রেন্টুর খারির আড়ত থেকে ধলুর মোড় পর্যন্ত নর্দমা, ফুটপাত নির্মাণ ও কার্পেটিং এবং কোর্ট থেকে শহরতলি ক্লাব পর্যন্ত রাস্তা।
উদ্বোধনের তালিকায় রয়েছে প্রায় ১১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের পুঠিয়া থেকে বাগমারা পর্যন্ত মহাসড়ক, প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের (রাকাব) প্রধান কার্যালয়ের ষষ্ঠ থেকে দশম তলা পর্যন্ত সম্প্রসারিত ভবন, প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) সদর দপ্তর ভবন, সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকায় নির্মিত রাজশাহী ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে মোহনপুর উপজেলায় নির্মিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, প্রায় ২৩ কোটি ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী শিশু হাসপাতাল, ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ভবন, পৌনে ১৩ কোটি ব্যয়ে নগরীতে নির্মিত বহুতল সমাজসেবা ভবন, রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে হোস্টেল ভবন সম্প্রসারণ, চারঘাট উপজেলায় ১৭ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচতলা একাডেমিক ভবন, সোয়া ৪ কোটি ব্যয়ে নির্মিত রাজশাহী সিভিল সার্জন অফিস, ৬৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্মিত চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় পদ্মার ভাঙন থেকে বাঁ তীর রক্ষায় দুই প্রকল্প, প্রায় ৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নির্মিত গ্রামীণ দুটি সড়ক, রাজশাহী পিটিআইতে প্রায় ৯ কোটি ব্যয়ে নির্মিত অডিটরিয়াম এবং মহানগরীতে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন।
প্রধানমন্ত্রী যেসব প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন, সেগুলো হলো কমপ্লেক্স ভবন, আঞ্চলিক জনপ্রশাসন অফিস ভবন, শহীদজননী জাহানারা ইমাম বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান বালক উচ্চবিদ্যালয়, বিকেএসপির আঞ্চলিক প্রশিক্ষণকেন্দ্র ও রাজশাহী ওয়াসা ভবন।
জনসভায় এখন দলীয় নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন। শেষে বক্তব্য দেবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
এর আগে ২০১৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি এই মাদ্রাসা মাঠে এক জনসভায় অংশ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন।
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
২ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
৬ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৯ ঘণ্টা আগে