গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় প্রায়ই বিদ্যুৎবিভ্রাট হচ্ছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার রাত ১২টা থেকে ২২ ঘণ্টা ধরে চলছে বিদ্যুৎবিভ্রাট। গ্রাহকদের অভিযোগ, স্থানীয় পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ঠিকমতো বিদ্যুৎ লাইনের রক্ষণাবেক্ষণ না করায় প্রায়ই এমন বিদ্যুৎবিভ্রাট হচ্ছে।
বিদ্যুৎ বিভ্রান্তির বিষয় কোলকোন্দ ইউনিয়নের গ্রাহক রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে বিদ্যুৎ চলে গেছে। এখন রাত সাড়ে ১০টা বাজে এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎ এর কোনো খবর নাই। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে তারা বলছেন, আজকে ঝড় হয়েছে, লাইনে গাছের ডালপালা ভেঙে পড়েছে। এ জন্য নাকি বিদ্যুতের সমস্যা হচ্ছে। আমার প্রশ্ন, তাঁরা যে লাইন ঠিক রাখার জন্য প্রতিমাসে ৪-৫ দিন বিদ্যুৎ লাইনে থাকা আবর্জনা পরিষ্কার করেন, তারা তাহলে এই কাজগুলো কোথায় করেন।?’
বড়বিল ইউনিয়নের গ্রাহক রুবেল ইসলাম বলেন, ‘কি আর কমো! বিদ্যুৎ অফিস লাইনের পাশে থাকা গাছের ডালপালা কাটিবার আইসলে যদি বলি, ‘‘ভাই ভালো করি ডালগুলো কাটি দেন তো, তাইলে ওমার গরমে বাঁচাই যায় না।’’ হামাকে ফির কয়, ‘‘হামার যদি ডাল কাটা না হয়, তোমরাই কাটি দিবার পান না।’’ পল্লি বিদ্যুৎ অফিসের লোকজনের কথা শুনলে মনে হয়, এরা একেকজন মন্ত্রী-মিনিস্টার। তোমরায় কনতো, বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন যে কয়, আমাদের উপজেলায় নাকি কোনো বিদ্যুৎ কোনো ঘার্তি নাই, তাইলে এতো বিদ্যুৎ যায় কনটে?’
শুধু রুহুল আমিন বা রুবেল ইসলামই নয়। প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন গ্রাহকের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা সবাই জানান, পল্লী বিদ্যুৎ অফিস লোকজন ঠিকমতো বিদ্যুৎ লাইনগুলোর ঠিকমতো কাজ না করায় তাঁদেরকে বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের জোনাল ম্যানেজার (ডিজিএম) আব্দুল জলিলের মোবাইল নম্বরে বেশ কয়েকবার কল দেওয়া হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এমনকি বেলা সাড়ে ৩টার দিকে অফিসে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় প্রায়ই বিদ্যুৎবিভ্রাট হচ্ছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার রাত ১২টা থেকে ২২ ঘণ্টা ধরে চলছে বিদ্যুৎবিভ্রাট। গ্রাহকদের অভিযোগ, স্থানীয় পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ঠিকমতো বিদ্যুৎ লাইনের রক্ষণাবেক্ষণ না করায় প্রায়ই এমন বিদ্যুৎবিভ্রাট হচ্ছে।
বিদ্যুৎ বিভ্রান্তির বিষয় কোলকোন্দ ইউনিয়নের গ্রাহক রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে বিদ্যুৎ চলে গেছে। এখন রাত সাড়ে ১০টা বাজে এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎ এর কোনো খবর নাই। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে তারা বলছেন, আজকে ঝড় হয়েছে, লাইনে গাছের ডালপালা ভেঙে পড়েছে। এ জন্য নাকি বিদ্যুতের সমস্যা হচ্ছে। আমার প্রশ্ন, তাঁরা যে লাইন ঠিক রাখার জন্য প্রতিমাসে ৪-৫ দিন বিদ্যুৎ লাইনে থাকা আবর্জনা পরিষ্কার করেন, তারা তাহলে এই কাজগুলো কোথায় করেন।?’
বড়বিল ইউনিয়নের গ্রাহক রুবেল ইসলাম বলেন, ‘কি আর কমো! বিদ্যুৎ অফিস লাইনের পাশে থাকা গাছের ডালপালা কাটিবার আইসলে যদি বলি, ‘‘ভাই ভালো করি ডালগুলো কাটি দেন তো, তাইলে ওমার গরমে বাঁচাই যায় না।’’ হামাকে ফির কয়, ‘‘হামার যদি ডাল কাটা না হয়, তোমরাই কাটি দিবার পান না।’’ পল্লি বিদ্যুৎ অফিসের লোকজনের কথা শুনলে মনে হয়, এরা একেকজন মন্ত্রী-মিনিস্টার। তোমরায় কনতো, বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন যে কয়, আমাদের উপজেলায় নাকি কোনো বিদ্যুৎ কোনো ঘার্তি নাই, তাইলে এতো বিদ্যুৎ যায় কনটে?’
শুধু রুহুল আমিন বা রুবেল ইসলামই নয়। প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন গ্রাহকের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা সবাই জানান, পল্লী বিদ্যুৎ অফিস লোকজন ঠিকমতো বিদ্যুৎ লাইনগুলোর ঠিকমতো কাজ না করায় তাঁদেরকে বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের জোনাল ম্যানেজার (ডিজিএম) আব্দুল জলিলের মোবাইল নম্বরে বেশ কয়েকবার কল দেওয়া হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এমনকি বেলা সাড়ে ৩টার দিকে অফিসে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে