গঙ্গাচড়া প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের পূর্ব কচুয়া পাইকারপাড়া গ্রামের এক গৃহবধূ ও তিন স্কুলছাত্রী নিখোঁজের ৩ দিন পর উদ্ধার হয়েছে। গতকাল শুক্র ও আজ শনিবার তাঁদের উদ্ধার করে গঙ্গাচড়া থানা-পুলিশ।
নিখোঁজ গৃহবধূ হলেন ওই গ্রামের শাহীনুর রহমানের স্ত্রী ময়না বেগম (২১)। স্কুলছাত্রীরা হলেন তুলশীরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী এবং সিরাজুল ইসলামের মেয়ে তাসলিমা আক্তার (১৩) ও সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী এবং বাবুল মিয়ার মেয়ে ময়ূরি আক্তার (১৪) এবং আলমবিদিতর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী যাদু মিয়া মিয়ার মেয়ে জুঁই আক্তার (১৫)।
এলাকাবাসী জানায়, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় ময়ূরী ও জুঁই ঢাকায় গার্মেন্টসে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে প্রতিবেশী ময়না বেগমের কাছে। ময়ূরী ও জুঁই ১৬ সেপ্টেম্বর সকালে স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। অপর দিকে ময়না তাঁর ননদের মেয়ে তাসলিমাকে নিয়ে বের হয়। পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক সকলে কুতুবের বাজারে একত্রিত হয়। সেখান থেকে ময়নার নেতৃত্বে সকলেই নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা পানাতিপাড়া গ্রামের হেমন্ত কুমারের ছেলে সাগর চন্দ্র ও দিপু চন্দ্রের বাড়িতে রাত্রি যাপন করে। ময়ূরী ও জুঁই স্কুল থেকে না ফেরায় জুঁইয়ের বাবা যাদু মিয়া ওই দিন সন্ধ্যায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
ভোর রাতে ময়না ময়ূরীকে নিয়ে এবং অপর দু’জনকে ঘুমে রেখে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। তাসলিমা ও জুঁই সকালে ময়না ও ময়ুরীকে দেখতে না পেয়ে অস্থির হয়ে বাড়িতে ফোন করে। বিষয়টি ময়ূরী ও জুঁইয়ের অভিভাবকেরা থানায় জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাসলিমা ও জুঁইকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
ময়না বেগম ময়ূরীকে নিয়ে ঢাকার হেমায়েতপুরে এক বাসায় আশ্রয় নেয়। সেখানে অবস্থানরত কয়েকজন পরিচিত লোক ময়না ও ময়ূরীকে দেখতে পেয়ে ময়ূরীর বাবাকে জানায়। সংবাদ পেয়ে গঙ্গাচড়া থানা-পুলিশের এসআই মনোয়ারুল ইসলাম সেখান থেকে ময়না ও ময়ূরীকে শনিবার উদ্ধার করে নিয়ে আসছেন।
সাধারণ ডায়েরির তথ্য অনুযায়ী, বুধবার সকাল ১০টার দিকে ওই তিন ছাত্রী ও গৃহবধূ কাউকে না জানিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। পরে তাঁরা বাড়িতে না ফিরলে আশপাশের এলাকা ও আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে খোঁজ করে অভিভাবকেরা। সেখানে তাঁদের সন্ধান না পেলে গত বৃহস্পতিবার রাতে জুঁই আক্তারের বাবা যাদু মিয়া থানায় ডায়েরি করেন।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুশান্ত কুমার জানান, নিখোঁজদের পরিবারের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার রাতে (১৬ সেপ্টেম্বর) থানায় ডায়েরি করা হয়। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদেরকে উদ্ধার করে। ময়না ও ময়ূরীকে ঢাকা থেকে আনা হচ্ছে। তাঁরা এলেই প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের পূর্ব কচুয়া পাইকারপাড়া গ্রামের এক গৃহবধূ ও তিন স্কুলছাত্রী নিখোঁজের ৩ দিন পর উদ্ধার হয়েছে। গতকাল শুক্র ও আজ শনিবার তাঁদের উদ্ধার করে গঙ্গাচড়া থানা-পুলিশ।
নিখোঁজ গৃহবধূ হলেন ওই গ্রামের শাহীনুর রহমানের স্ত্রী ময়না বেগম (২১)। স্কুলছাত্রীরা হলেন তুলশীরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী এবং সিরাজুল ইসলামের মেয়ে তাসলিমা আক্তার (১৩) ও সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী এবং বাবুল মিয়ার মেয়ে ময়ূরি আক্তার (১৪) এবং আলমবিদিতর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী যাদু মিয়া মিয়ার মেয়ে জুঁই আক্তার (১৫)।
এলাকাবাসী জানায়, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় ময়ূরী ও জুঁই ঢাকায় গার্মেন্টসে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে প্রতিবেশী ময়না বেগমের কাছে। ময়ূরী ও জুঁই ১৬ সেপ্টেম্বর সকালে স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। অপর দিকে ময়না তাঁর ননদের মেয়ে তাসলিমাকে নিয়ে বের হয়। পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক সকলে কুতুবের বাজারে একত্রিত হয়। সেখান থেকে ময়নার নেতৃত্বে সকলেই নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা পানাতিপাড়া গ্রামের হেমন্ত কুমারের ছেলে সাগর চন্দ্র ও দিপু চন্দ্রের বাড়িতে রাত্রি যাপন করে। ময়ূরী ও জুঁই স্কুল থেকে না ফেরায় জুঁইয়ের বাবা যাদু মিয়া ওই দিন সন্ধ্যায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
ভোর রাতে ময়না ময়ূরীকে নিয়ে এবং অপর দু’জনকে ঘুমে রেখে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। তাসলিমা ও জুঁই সকালে ময়না ও ময়ুরীকে দেখতে না পেয়ে অস্থির হয়ে বাড়িতে ফোন করে। বিষয়টি ময়ূরী ও জুঁইয়ের অভিভাবকেরা থানায় জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাসলিমা ও জুঁইকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
ময়না বেগম ময়ূরীকে নিয়ে ঢাকার হেমায়েতপুরে এক বাসায় আশ্রয় নেয়। সেখানে অবস্থানরত কয়েকজন পরিচিত লোক ময়না ও ময়ূরীকে দেখতে পেয়ে ময়ূরীর বাবাকে জানায়। সংবাদ পেয়ে গঙ্গাচড়া থানা-পুলিশের এসআই মনোয়ারুল ইসলাম সেখান থেকে ময়না ও ময়ূরীকে শনিবার উদ্ধার করে নিয়ে আসছেন।
সাধারণ ডায়েরির তথ্য অনুযায়ী, বুধবার সকাল ১০টার দিকে ওই তিন ছাত্রী ও গৃহবধূ কাউকে না জানিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। পরে তাঁরা বাড়িতে না ফিরলে আশপাশের এলাকা ও আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে খোঁজ করে অভিভাবকেরা। সেখানে তাঁদের সন্ধান না পেলে গত বৃহস্পতিবার রাতে জুঁই আক্তারের বাবা যাদু মিয়া থানায় ডায়েরি করেন।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুশান্ত কুমার জানান, নিখোঁজদের পরিবারের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার রাতে (১৬ সেপ্টেম্বর) থানায় ডায়েরি করা হয়। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদেরকে উদ্ধার করে। ময়না ও ময়ূরীকে ঢাকা থেকে আনা হচ্ছে। তাঁরা এলেই প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরল ইসলাম মনি বলেছেন, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও তার নেতাকর্মীরা দীর্ঘসময় ক্ষমতায় থাকাকালীন বিএনপির নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছেন। আমিও অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। অনেক হাজার হাজার কোটি টাকা লুট ও বিদেশে পাচার করেছেন। তাদের আর মাথাচাড়া দিয়
৪ মিনিট আগেহলে আধিপত্য বিস্তার ও ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি সক্রিয় করাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সটাইলের (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের মধ্যে গত রোববার রাতে সংঘর্ষ হয়।
১২ মিনিট আগেবরিশাল আইএইচটিতে সিনিয়র-জুনিয়র সংঘর্ষের ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব স্থগিত, আটজন বহিষ্কার এবং একজনকে সতর্ক করা হয়েছে। শাস্তি নিশ্চিত করতে তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেজেলার খবর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সুবর্ণচর, গৃহবধূ, লাশ উদ্ধার, স্বজন, অভিযোগ, পিটিয়ে হত্যা
১ ঘণ্টা আগে