বোদা (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় একজন ছাত্রকে বিদ্যালয়ে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষার্থী এখন বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। গত রোববার বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন ময়দানদিঘি বিএল উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থা পরিদর্শনে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই ময়দানদিঘি বিএল উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী আইমান এবং অভিযুক্ত আশরাফুল ইসলাম ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
এদিকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিভাবক এ ঘটনার বিচার চেয়ে ইউএনও এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে মৌখিক অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, গত রোববার গণিত ক্লাস শুরুর আগে আইমানসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রস্রাব করতে যায়। এর মধ্যে শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম ক্লাসে প্রবেশ করেন। তাদের অনুপস্থিতি দেখে তিনি রেগে যান। একসঙ্গে ৭-৮ জন শিক্ষার্থী ক্লাসে প্রবেশ করলে তাদের সবাইকে বেত্রাঘাত করেন। বেত্রাঘাতে আইমান তার আরেক বন্ধুকে খারাপ ভাষা ব্যবহার করে গালি দেয়। সেই গালি শিক্ষককে দেওয়া হয়েছে বলে আরেক শিক্ষার্থী শ্রেণিশিক্ষক আশরাফুল ইসলামকে জানান। এ কথা শোনামাত্রই কোনো রকম যাচাই না করেই ওই শিক্ষার্থীকে টেনে বের করে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। তাৎক্ষণিক বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জানায় এক শিক্ষার্থী। প্রধান শিক্ষক তখন আইমানের দুই গালে দুটি থাপ্পড় দেন।
জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থীর বাবা একটি বেসরকারি ফার্মে বগুড়ায় কাজ করেন। অধিকাংশ সময় তার মা-ও সেখানে থাকেন। মা-বাবা দুজন এলাকার বাইরে থাকায় সে নানাবাড়িতে থেকে পড়াশোনা করে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর মা বলেন, ‘আমার ছেলে অত্যন্ত শান্ত প্রকৃতির। আমি তাকে এত বড় হওয়ার পরও কখনো তার গায়ে হাত দিইনি। আমার ছেলেকে এমনভাবে মেরেছে যা দেখে আমি কান্নায় ভেঙে পড়ি। আমি ওই শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লাস চলাকালীন ওই শিক্ষার্থী আমাকে খারাপ ভাষায় গালি দেওয়ায় আমি তাকে বেত দিয়ে কয়েকটি মার দিয়েছি। কিন্তু এমন হবে তা আমি জানি না।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম শাহিন বলেন, ‘বেয়াদবির জন্য আমি তাকে থাপ্পড় দিয়েছিলাম। পরে তার এমন হয়েছে সে বিষয়ে আমাকে কেউ জানায়নি। সে কারণে আমি খোঁজ নিইনি। সেখানে আমার কী করার আছে!’
জানতে চাইলে বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোলেমান আলী বলেন, ‘মৌখিক অভিযোগ পেয়ে মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে ছেলেটিকে দেখে এসেছি। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেন বলেন, তাঁকে কেউ এ বিষয়ে জানায়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় একজন ছাত্রকে বিদ্যালয়ে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষার্থী এখন বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। গত রোববার বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন ময়দানদিঘি বিএল উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থা পরিদর্শনে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই ময়দানদিঘি বিএল উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী আইমান এবং অভিযুক্ত আশরাফুল ইসলাম ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
এদিকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিভাবক এ ঘটনার বিচার চেয়ে ইউএনও এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে মৌখিক অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, গত রোববার গণিত ক্লাস শুরুর আগে আইমানসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রস্রাব করতে যায়। এর মধ্যে শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম ক্লাসে প্রবেশ করেন। তাদের অনুপস্থিতি দেখে তিনি রেগে যান। একসঙ্গে ৭-৮ জন শিক্ষার্থী ক্লাসে প্রবেশ করলে তাদের সবাইকে বেত্রাঘাত করেন। বেত্রাঘাতে আইমান তার আরেক বন্ধুকে খারাপ ভাষা ব্যবহার করে গালি দেয়। সেই গালি শিক্ষককে দেওয়া হয়েছে বলে আরেক শিক্ষার্থী শ্রেণিশিক্ষক আশরাফুল ইসলামকে জানান। এ কথা শোনামাত্রই কোনো রকম যাচাই না করেই ওই শিক্ষার্থীকে টেনে বের করে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। তাৎক্ষণিক বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জানায় এক শিক্ষার্থী। প্রধান শিক্ষক তখন আইমানের দুই গালে দুটি থাপ্পড় দেন।
জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থীর বাবা একটি বেসরকারি ফার্মে বগুড়ায় কাজ করেন। অধিকাংশ সময় তার মা-ও সেখানে থাকেন। মা-বাবা দুজন এলাকার বাইরে থাকায় সে নানাবাড়িতে থেকে পড়াশোনা করে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর মা বলেন, ‘আমার ছেলে অত্যন্ত শান্ত প্রকৃতির। আমি তাকে এত বড় হওয়ার পরও কখনো তার গায়ে হাত দিইনি। আমার ছেলেকে এমনভাবে মেরেছে যা দেখে আমি কান্নায় ভেঙে পড়ি। আমি ওই শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লাস চলাকালীন ওই শিক্ষার্থী আমাকে খারাপ ভাষায় গালি দেওয়ায় আমি তাকে বেত দিয়ে কয়েকটি মার দিয়েছি। কিন্তু এমন হবে তা আমি জানি না।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম শাহিন বলেন, ‘বেয়াদবির জন্য আমি তাকে থাপ্পড় দিয়েছিলাম। পরে তার এমন হয়েছে সে বিষয়ে আমাকে কেউ জানায়নি। সে কারণে আমি খোঁজ নিইনি। সেখানে আমার কী করার আছে!’
জানতে চাইলে বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোলেমান আলী বলেন, ‘মৌখিক অভিযোগ পেয়ে মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে ছেলেটিকে দেখে এসেছি। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেন বলেন, তাঁকে কেউ এ বিষয়ে জানায়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৫ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৬ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে