ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে ছেলে নুর ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে জলঢাকা থানার পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জলঢাকা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের তিস্তা নদীর চর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে উত্তর সোনাখুলি মিলনপাড়া গ্রামে বাবা আব্দুল আজিজকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যান ছেলে নুর ইসলাম। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আব্দুল আজিজ মারা যান। ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন। নিহত আব্দুল আজিজ ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের উত্তর সোনাখুলি মিলনপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, আব্দুল আজিজের তিন ছেলে ও তিন মেয়ে। এক বছর আগে আজিজ তাঁর বড় মেয়ে আরজিনাকে ১৬ শতাংশ জমি লিখে দেন। এরপর থেকে আব্দুল আজিজ ও ছেলে নুর ইসলামের মধ্যে বিরোধ চলছিল। মঙ্গলবার সকালে আজিজ বাড়ির সামনে ভুট্টা রোপণের সময় জমির সীমানা নিয়ে ছেলের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে আজিজকে ঘটনাস্থলে আহত করে পালিয়ে যান নুর ইসলাম। পরে স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান আব্দুল আজিজ।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় বলেন, নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে ছেলে নুর ইসলামের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুক্তারুল আলম বলেন, নুর ইসলাম নেকবক্ত এলাকার বুড়িতিস্তার চরে আত্মীয়ের বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন। সেখান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে বিধি মোতাবেক আসামিকে আদালতে পাঠানো হবে।
নীলফামারীর ডিমলায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে ছেলে নুর ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে জলঢাকা থানার পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জলঢাকা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের তিস্তা নদীর চর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে উত্তর সোনাখুলি মিলনপাড়া গ্রামে বাবা আব্দুল আজিজকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যান ছেলে নুর ইসলাম। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আব্দুল আজিজ মারা যান। ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন। নিহত আব্দুল আজিজ ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের উত্তর সোনাখুলি মিলনপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, আব্দুল আজিজের তিন ছেলে ও তিন মেয়ে। এক বছর আগে আজিজ তাঁর বড় মেয়ে আরজিনাকে ১৬ শতাংশ জমি লিখে দেন। এরপর থেকে আব্দুল আজিজ ও ছেলে নুর ইসলামের মধ্যে বিরোধ চলছিল। মঙ্গলবার সকালে আজিজ বাড়ির সামনে ভুট্টা রোপণের সময় জমির সীমানা নিয়ে ছেলের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে আজিজকে ঘটনাস্থলে আহত করে পালিয়ে যান নুর ইসলাম। পরে স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান আব্দুল আজিজ।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় বলেন, নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে ছেলে নুর ইসলামের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুক্তারুল আলম বলেন, নুর ইসলাম নেকবক্ত এলাকার বুড়িতিস্তার চরে আত্মীয়ের বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন। সেখান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে বিধি মোতাবেক আসামিকে আদালতে পাঠানো হবে।
রাত ১০টার দিকে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীর সঙ্গে কপালে টিপ পরে, ঘোমটা দিয়ে হলে প্রবেশ করে ওই যুবক। এ সময় পোশাক ও হাঁটা দেখে আশপাশের শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হয়। পরে তাঁরা হল সুপারকে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করতে বলেন। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে হল সুপারসহ ওই নারী শিক্ষার্থীর কক্ষে যান...
২ মিনিট আগেবরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
১২ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগে