দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) সিভিল বিভাগের চেয়ারম্যানসহ পাঁচ শিক্ষকের ওপর হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত অফিস সহায়ককে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে বরখাস্তের আদেশ কার্যকর করা হয়েছে বলে জানানো হয়।
১৪ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ডের ৫৪তম সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। বরখাস্ত তাজুল ইসলাম (৪২) দীর্ঘ ২০ বছরের অধিক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে অফিস সহায়ক পদে কর্মরত ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. মামুনুর রশীদ অপসারণের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর সকালে সিভিল বিভাগের চেয়ারম্যানের কক্ষে বিভাগের ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা একাডেমিক শিক্ষা সফরের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে সবাই বিভাগে উপস্থিত হওর কথা ছিল। কিন্তু সকাল ৯টা পেরিয়ে গেলেও অফিস সহায়ক তাজুল ইসলাম না আসায় তাঁকে ফোন করা হলে তিনি কেটে দেন।
পরে সোয়া ৯টায় বিভাগে উপস্থিত শিক্ষকেরা তাঁকে দেরি করার কারণ জিজ্ঞেস করেন। এতে তিনি উত্তেজিত হয়ে উল্টো তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় তাজুল পাশের রুমে রাখা পানির গ্লাস দিয়ে শিক্ষকদের এলোপাতাড়ি আঘাত করতে থাকেন। তাঁদের চিৎকার-চেঁচামেচিতে অন্য কর্মচারী ও শিক্ষকেরা এসে তাজুলকে আটক করেন। আহতদের উদ্ধার করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া করা হয়। পরে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
আহত শিক্ষকেরা হলেন সিভিল বিভাগের চেয়ারম্যান রোকনুজ্জামান (৩৫), সহযোগী অধ্যাপক বেলাল হোসেন (৩৫), প্রভাষক হারুন অর রশিদ (৩০), নির্মল চন্দ্র রায় (৩০) ও প্রভাষক মাহাবুব হোসেন (৩০)।
বরখাস্তের চিঠিতে বলা হয়েছে, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ থেকে প্রাপ্ত অভিযোগ, সাময়িক বরখাস্ত, প্রাথমিক তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন, অভিযোগনামা গঠন, প্রথম কারণ দর্শানোর নোটিশ ও জবাব, তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ ও তদন্ত প্রতিবেদন এবং দ্বিতীয়বার কারণ দর্শানোর নোটিশ ও জবাব ১৪ আগস্টের রিজেন্ট বোর্ডের ৫৪তম সভায় আলোচনা ও পর্যালোচনা করা হয়।
অভিযোগপত্রে বর্ণিত ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা পরিপন্থী ও জঘন্যতম অপরাধ মনে করে রিজেন্ট বোর্ড তাঁকে চলতি মাসের ১৪ আগস্ট চাকরি হতে অপসারণ করে।
দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) সিভিল বিভাগের চেয়ারম্যানসহ পাঁচ শিক্ষকের ওপর হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত অফিস সহায়ককে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে বরখাস্তের আদেশ কার্যকর করা হয়েছে বলে জানানো হয়।
১৪ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ডের ৫৪তম সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। বরখাস্ত তাজুল ইসলাম (৪২) দীর্ঘ ২০ বছরের অধিক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে অফিস সহায়ক পদে কর্মরত ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. মামুনুর রশীদ অপসারণের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর সকালে সিভিল বিভাগের চেয়ারম্যানের কক্ষে বিভাগের ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা একাডেমিক শিক্ষা সফরের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে সবাই বিভাগে উপস্থিত হওর কথা ছিল। কিন্তু সকাল ৯টা পেরিয়ে গেলেও অফিস সহায়ক তাজুল ইসলাম না আসায় তাঁকে ফোন করা হলে তিনি কেটে দেন।
পরে সোয়া ৯টায় বিভাগে উপস্থিত শিক্ষকেরা তাঁকে দেরি করার কারণ জিজ্ঞেস করেন। এতে তিনি উত্তেজিত হয়ে উল্টো তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় তাজুল পাশের রুমে রাখা পানির গ্লাস দিয়ে শিক্ষকদের এলোপাতাড়ি আঘাত করতে থাকেন। তাঁদের চিৎকার-চেঁচামেচিতে অন্য কর্মচারী ও শিক্ষকেরা এসে তাজুলকে আটক করেন। আহতদের উদ্ধার করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া করা হয়। পরে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
আহত শিক্ষকেরা হলেন সিভিল বিভাগের চেয়ারম্যান রোকনুজ্জামান (৩৫), সহযোগী অধ্যাপক বেলাল হোসেন (৩৫), প্রভাষক হারুন অর রশিদ (৩০), নির্মল চন্দ্র রায় (৩০) ও প্রভাষক মাহাবুব হোসেন (৩০)।
বরখাস্তের চিঠিতে বলা হয়েছে, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ থেকে প্রাপ্ত অভিযোগ, সাময়িক বরখাস্ত, প্রাথমিক তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন, অভিযোগনামা গঠন, প্রথম কারণ দর্শানোর নোটিশ ও জবাব, তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ ও তদন্ত প্রতিবেদন এবং দ্বিতীয়বার কারণ দর্শানোর নোটিশ ও জবাব ১৪ আগস্টের রিজেন্ট বোর্ডের ৫৪তম সভায় আলোচনা ও পর্যালোচনা করা হয়।
অভিযোগপত্রে বর্ণিত ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা পরিপন্থী ও জঘন্যতম অপরাধ মনে করে রিজেন্ট বোর্ড তাঁকে চলতি মাসের ১৪ আগস্ট চাকরি হতে অপসারণ করে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে