রংপুর প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চলমান অসহযোগ আন্দোলনে রংপুরে সংঘর্ষে আরও একজন নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম মাসুম (৩০)। তিনিও মহানগর যুবলীগের কর্মী। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (সিটিএসবি) আবু বকর সিদ্দিক। এ নিয়ে ৩ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করল প্রশাসন।
এর মধ্যে মাসুম ও খাইরুল ইসলাম সবুজের মরদেহ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং নিহত কাউন্সিলর হারাধনের লাশ এখনো নগর ভবনের সামনের ওভার ব্রিজ এলাকায় পড়ে আছে। সেখানে আরও একটি লাশ পড়ে আছে বলে জানিয়েছে প্রত্যক্ষদর্শীরা। তবে তাঁর নাম জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ রোববার সকাল ১০টা থেকেই পাবলিক লাইব্রেরি থেকে সিটি বাজার কৈলাশরঞ্জন মোড় এলাকা পর্যন্ত দখলে নিয়ে অবস্থান করতে থাকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেন অভিভাবকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এদিকে বেতপট্টিতে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বেলা সোয়া ১২টার দিকে লাঠিসোঁটা, দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সিটি বাজার কৈলাশরঞ্জণ মোড়ে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়ে ধাওয়া দিয়ে নগর ভবনের সামনের দিকে যেতে থাকে।
এ সময় কয়েক হাজার শিক্ষার্থী তাদের ধাওয়া দিলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় সরকারদলীয় লোকজনকে গুলি করতেও দেখা যায়। এতে অনেকেই গুলিবিদ্ধ হন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধের মুখে সরকারদলীয়রা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। কয়েকজনকে বেধড়ক পেটায় আন্দোলনকারীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ অফিসসহ বিভিন্ন স্থানে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এদিকে মিঠাপুকুরের উপজেলা পরিষদ চত্বরের ইউএনও অফিস, নির্বাচন অফিস, বেগম রোকেয়া অডিটোরিয়াম, আনসার ভিডিপি অফিস, সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ এইচএন আশিকুর রহমানের বাসভবনসহ বিভিন্ন দপ্তরে হামলা ও অগ্নিসংযোগ দুর্বৃত্তদের আগুন। থানা গেট ভাঙচুর ও ট্রাকে আগুন দিলে রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। এ সময় ১০ জন আহত হয়।
এ ছাড়া, বদরগঞ্জের এমপি আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক, উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলে রাব্বী সুইট, পৌরসভা মেয়র টুটুল চৌধুরী, যুবলীগের সভাপতি পলিন চৌধুরীর বাড়ি ও গাড়িতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মীমের বাড়িতেও আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এদিকে পীরগঞ্জে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। প্রেসক্লাবের সামনে থাকা সাংবাদিক ও অন্যান্যদের ১১টি মোটরবাইকেও আগুন দেয় তারা। এখন পীরগঞ্জে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা।
অন্যদিকে গঙ্গাচড়ায় শিক্ষার্থী ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। দুর্বৃত্তরা ইউএনও অফিস ও আওয়ামী লীগ অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে থাকা বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চলমান অসহযোগ আন্দোলনে রংপুরে সংঘর্ষে আরও একজন নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম মাসুম (৩০)। তিনিও মহানগর যুবলীগের কর্মী। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (সিটিএসবি) আবু বকর সিদ্দিক। এ নিয়ে ৩ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করল প্রশাসন।
এর মধ্যে মাসুম ও খাইরুল ইসলাম সবুজের মরদেহ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং নিহত কাউন্সিলর হারাধনের লাশ এখনো নগর ভবনের সামনের ওভার ব্রিজ এলাকায় পড়ে আছে। সেখানে আরও একটি লাশ পড়ে আছে বলে জানিয়েছে প্রত্যক্ষদর্শীরা। তবে তাঁর নাম জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ রোববার সকাল ১০টা থেকেই পাবলিক লাইব্রেরি থেকে সিটি বাজার কৈলাশরঞ্জন মোড় এলাকা পর্যন্ত দখলে নিয়ে অবস্থান করতে থাকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেন অভিভাবকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এদিকে বেতপট্টিতে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বেলা সোয়া ১২টার দিকে লাঠিসোঁটা, দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সিটি বাজার কৈলাশরঞ্জণ মোড়ে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়ে ধাওয়া দিয়ে নগর ভবনের সামনের দিকে যেতে থাকে।
এ সময় কয়েক হাজার শিক্ষার্থী তাদের ধাওয়া দিলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় সরকারদলীয় লোকজনকে গুলি করতেও দেখা যায়। এতে অনেকেই গুলিবিদ্ধ হন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধের মুখে সরকারদলীয়রা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। কয়েকজনকে বেধড়ক পেটায় আন্দোলনকারীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ অফিসসহ বিভিন্ন স্থানে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এদিকে মিঠাপুকুরের উপজেলা পরিষদ চত্বরের ইউএনও অফিস, নির্বাচন অফিস, বেগম রোকেয়া অডিটোরিয়াম, আনসার ভিডিপি অফিস, সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ এইচএন আশিকুর রহমানের বাসভবনসহ বিভিন্ন দপ্তরে হামলা ও অগ্নিসংযোগ দুর্বৃত্তদের আগুন। থানা গেট ভাঙচুর ও ট্রাকে আগুন দিলে রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। এ সময় ১০ জন আহত হয়।
এ ছাড়া, বদরগঞ্জের এমপি আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক, উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলে রাব্বী সুইট, পৌরসভা মেয়র টুটুল চৌধুরী, যুবলীগের সভাপতি পলিন চৌধুরীর বাড়ি ও গাড়িতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মীমের বাড়িতেও আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এদিকে পীরগঞ্জে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। প্রেসক্লাবের সামনে থাকা সাংবাদিক ও অন্যান্যদের ১১টি মোটরবাইকেও আগুন দেয় তারা। এখন পীরগঞ্জে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা।
অন্যদিকে গঙ্গাচড়ায় শিক্ষার্থী ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। দুর্বৃত্তরা ইউএনও অফিস ও আওয়ামী লীগ অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে থাকা বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
সিলেটে ১ কোটি ২১ লাখ টাকার চোরাই পণ্য আটক করেছে বিজিবি। গতকাল বৃহস্পতি ও আজ শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব আটক করা হয়।
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরে আত্মীয়ের বাসা থেকে সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুল ইসলাম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর মনছুরাবাদ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডাবলমুরিং থানা-পুলিশ।
২০ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসক পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে ছোট ভাইকে পারিবারিক বাসাবাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার শহরের গৌরাঙ্গবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলেন ছোট ভাই আ. করিম মোল্লা।
৩৩ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৪ মিনিট আগে