লালমনিরহাট প্রতিনিধি
গত পাঁচ বছরের তুলনায় এ বছর শুষ্ক মৌসুমেও রেকর্ড পরিমাণ পানি ছিল তিস্তায়। তিস্তা ব্যারাজ এলাকায় নদীর গভীরতা বেশি থাকায় পাঁচ বছর পর আবারও তিস্তা নদীতে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালি ইলিশ। আর তিস্তাপাড়ের জেলেরা তিস্তা নদীতে ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালী ইলিশ পেয়ে খুবই আনন্দিত। আর এই তাজা ইলিশ কিনতে সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে লোকজন।
আজ মঙ্গলবার সকালে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজের ভাটিতে জেলেদের জালে ইলিশ ধরার দৃশ্য নজর কাড়ে। জেলেদের জালে ধরা পড়া ইলিশ দেখতে ভিড় জমান তিস্তাপারের শত শত মানুষ।
জানা গেছে, তিস্তায় ইলিশ পাওয়া জেলেদের কাছে স্বপ্নের সেই আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়ার মতো। এই তিস্তায় ২০১৭ সালে প্রথম ইলিশ মাছ ধরা পড়েছিল। ঠিক ৫ বছর পর গত এক মাস থেকে নদীতে প্রতিদিন ইলিশ মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। ধরা পড়া ইলিশের আকার ৩০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত। মাছ ধরার পর পরই সেখানে প্রতি কেজি ইলিশ ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা দরে মুহূর্তেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া বর্তমানে তিস্তায় ইলিশ মাছ ছাড়াও ধরা পড়ছে বৈরালি, বোয়াল, আইড়, চিতল, গুলশা ট্যাংরা, কালবাউশসহ নানা প্রজাতির মাছ। এসব মাছ তিস্তা নদীর পাড়ে মুহূর্তেই বিক্রি হচ্ছে।
হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য আইনুল হক (৫০) বলেন, ১৯৮৮ সালের বন্যায় তিস্তা নদীতে প্রথম ইলিশ মাছ ধরা দেখেছি। প্রায় ৩৫ বছর পর আবারও তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ ধরা পড়ছে। ইলিশ মাছ পাওয়ায় তিস্তাপারের বাসিন্দারাও খুশি।
তিস্তাপাড়ের জেলে রহমত আলী বলেন, তিস্তায় ইলিশ পেয়ে আমরা খুব খুশি। তিস্তায় ইলিশ পাওয়া আমাদের কাছে ভাগ্যের বিষয়। আমরা আশা করি, প্রতি বছর যেন ইলিশ মাছ পাওয়া যায়।
সীমান্ত বাজার এলাকার লাল মিয়া বলেন, ‘আমার ঠেলা জালে দুটি ইলিশ ধরা পড়েছে। আমি খুবই খুশি। এই ইলিশ মাছ দুটি বিক্রি না করে বাড়িতে খাওয়ার জন্য নিয়ে যাব।’
গত পাঁচ বছরের তুলনায় এ বছর শুষ্ক মৌসুমেও রেকর্ড পরিমাণ পানি ছিল তিস্তায়। তিস্তা ব্যারাজ এলাকায় নদীর গভীরতা বেশি থাকায় পাঁচ বছর পর আবারও তিস্তা নদীতে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালি ইলিশ। আর তিস্তাপাড়ের জেলেরা তিস্তা নদীতে ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালী ইলিশ পেয়ে খুবই আনন্দিত। আর এই তাজা ইলিশ কিনতে সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে লোকজন।
আজ মঙ্গলবার সকালে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজের ভাটিতে জেলেদের জালে ইলিশ ধরার দৃশ্য নজর কাড়ে। জেলেদের জালে ধরা পড়া ইলিশ দেখতে ভিড় জমান তিস্তাপারের শত শত মানুষ।
জানা গেছে, তিস্তায় ইলিশ পাওয়া জেলেদের কাছে স্বপ্নের সেই আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়ার মতো। এই তিস্তায় ২০১৭ সালে প্রথম ইলিশ মাছ ধরা পড়েছিল। ঠিক ৫ বছর পর গত এক মাস থেকে নদীতে প্রতিদিন ইলিশ মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। ধরা পড়া ইলিশের আকার ৩০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত। মাছ ধরার পর পরই সেখানে প্রতি কেজি ইলিশ ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা দরে মুহূর্তেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া বর্তমানে তিস্তায় ইলিশ মাছ ছাড়াও ধরা পড়ছে বৈরালি, বোয়াল, আইড়, চিতল, গুলশা ট্যাংরা, কালবাউশসহ নানা প্রজাতির মাছ। এসব মাছ তিস্তা নদীর পাড়ে মুহূর্তেই বিক্রি হচ্ছে।
হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য আইনুল হক (৫০) বলেন, ১৯৮৮ সালের বন্যায় তিস্তা নদীতে প্রথম ইলিশ মাছ ধরা দেখেছি। প্রায় ৩৫ বছর পর আবারও তিস্তা নদীতে ইলিশ মাছ ধরা পড়ছে। ইলিশ মাছ পাওয়ায় তিস্তাপারের বাসিন্দারাও খুশি।
তিস্তাপাড়ের জেলে রহমত আলী বলেন, তিস্তায় ইলিশ পেয়ে আমরা খুব খুশি। তিস্তায় ইলিশ পাওয়া আমাদের কাছে ভাগ্যের বিষয়। আমরা আশা করি, প্রতি বছর যেন ইলিশ মাছ পাওয়া যায়।
সীমান্ত বাজার এলাকার লাল মিয়া বলেন, ‘আমার ঠেলা জালে দুটি ইলিশ ধরা পড়েছে। আমি খুবই খুশি। এই ইলিশ মাছ দুটি বিক্রি না করে বাড়িতে খাওয়ার জন্য নিয়ে যাব।’
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
৩০ মিনিট আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
৪২ মিনিট আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে