পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ছোড়া ককটেলে রবিউল ইসলাম (৪৫) নামে এক বাংলাদেশি কৃষক আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ধামোর ইউনিয়নের ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা সোনাপাতিলা-ভারিয়াপাড়া এলাকার ৪১৫ নম্বর মেইন পিলারের ৫ নম্বর সাবপিলার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত কৃষক রবিউল ইসলাম সোনাপাতিলা-ভারিয়াপাড়া এলাকার ঝরু মোহাম্মদের ছেলে। তাঁকে প্রথমে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে দুপুরে বিওপি ক্যাম্প পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া আগামীকাল শুক্রবার কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহ্বান করেছে বিজিবি।
জানা গেছে, সোনাপাতিলা-ভারিয়াপাড়া এলাকাটি ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা হওয়ায় স্থানীয় কৃষকেরা প্রায় সেখানে মরিচ শুকান। গতকাল দুপুরে রবিউলসহ এলাকার কয়েকজন কৃষক সেখানে মরিচ শুকাতে দিলে ভারতের ধনিরহাট বিএসএফ ক্যাম্পের কিছু সদস্য কৃষকদের সেই মরিচ নিয়ে যেতে থাকলে কৃষকেরা বাধা দেন।
এ সময় একজন বিএসএফ সদস্য রবিউলকে লক্ষ্য করে ককটেল সদৃশ বস্তু ছুড়লে তিনি চোখে-মুখে গুরুতর আঘাত পান। সঙ্গে থাকা কৃষক ও পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। কর্তব্যরত চিকিৎসক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের পরামর্শ দেন।
হাসপাতালের চিকিৎসক রহিমুল ইসলাম বলেন, দুপুরে চোখে-মুখে আঘাত ও ক্ষত নিয়ে রবিউল নামের ওই ব্যক্তি হাসপাতালে আসেন। গুলিজাতীয় কোনো কিছুর আঘাত দেখা গেছে তাঁর চোখে-মুখে। আঘাত খুব গুরুতর না হলেও চোখের আঘাতের কারণে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বিজিবির মীরগড় কোম্পানির কমান্ডার মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া ককটেলে রবিউল আহত হয়েছেন। ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে দুপুরে বিএসএফের ধনিরহাট ক্যাম্পের সদস্যদের সঙ্গে বিওপি পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। কাল এ ঘটনায় কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে।
পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ছোড়া ককটেলে রবিউল ইসলাম (৪৫) নামে এক বাংলাদেশি কৃষক আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ধামোর ইউনিয়নের ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা সোনাপাতিলা-ভারিয়াপাড়া এলাকার ৪১৫ নম্বর মেইন পিলারের ৫ নম্বর সাবপিলার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত কৃষক রবিউল ইসলাম সোনাপাতিলা-ভারিয়াপাড়া এলাকার ঝরু মোহাম্মদের ছেলে। তাঁকে প্রথমে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে দুপুরে বিওপি ক্যাম্প পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া আগামীকাল শুক্রবার কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহ্বান করেছে বিজিবি।
জানা গেছে, সোনাপাতিলা-ভারিয়াপাড়া এলাকাটি ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা হওয়ায় স্থানীয় কৃষকেরা প্রায় সেখানে মরিচ শুকান। গতকাল দুপুরে রবিউলসহ এলাকার কয়েকজন কৃষক সেখানে মরিচ শুকাতে দিলে ভারতের ধনিরহাট বিএসএফ ক্যাম্পের কিছু সদস্য কৃষকদের সেই মরিচ নিয়ে যেতে থাকলে কৃষকেরা বাধা দেন।
এ সময় একজন বিএসএফ সদস্য রবিউলকে লক্ষ্য করে ককটেল সদৃশ বস্তু ছুড়লে তিনি চোখে-মুখে গুরুতর আঘাত পান। সঙ্গে থাকা কৃষক ও পরিবারের সদস্যরা দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। কর্তব্যরত চিকিৎসক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের পরামর্শ দেন।
হাসপাতালের চিকিৎসক রহিমুল ইসলাম বলেন, দুপুরে চোখে-মুখে আঘাত ও ক্ষত নিয়ে রবিউল নামের ওই ব্যক্তি হাসপাতালে আসেন। গুলিজাতীয় কোনো কিছুর আঘাত দেখা গেছে তাঁর চোখে-মুখে। আঘাত খুব গুরুতর না হলেও চোখের আঘাতের কারণে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বিজিবির মীরগড় কোম্পানির কমান্ডার মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া ককটেলে রবিউল আহত হয়েছেন। ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে দুপুরে বিএসএফের ধনিরহাট ক্যাম্পের সদস্যদের সঙ্গে বিওপি পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। কাল এ ঘটনায় কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে।
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
৪ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে