ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ভরা বর্ষা মৌসুমে খরা ও তীব্র গরমের পর অবশেষে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মিলেছে। দীর্ঘদিন প্রচণ্ড গরমে থাকার পর বৃষ্টির ছোঁয়া পেয়ে মুহূর্তেই মেতে ওঠেন ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষকেরা। বৃষ্টি হওয়ায় পতিত জমিতে আমনের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
জানা গেছে, বর্ষাকালের প্রথম দিকে বৃষ্টি না হওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন এই অঞ্চলের কৃষকেরা। কিন্তু এরই মধ্যে বৃষ্টি হওয়ায় আমন ধানের চারা রোপণের লক্ষ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন তাঁরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সদর উপজেলার নারগুন, খোঁচাবাড়ী, বেগুনবাড়ী, জগন্নাথপুর, দানারহাট, রানীশংকৈল, শিবগঞ্জ, রহিমানপুর, জামালপুর, পীরগঞ্জ, হরিপুর উপজেলাসহ বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে খালবিল পানিতে ভরে উঠেছে। ফলে এত দিন ফেলে রাখা জমিগুলোতে আমনের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। বৃষ্টির কারণে সেচের খরচ বেঁচে যাবে বলে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন তাঁরা।
সদর উপজেলার সালান্দর এলাকার কৃষক বেলাল হোসেন বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার আষাঢ় মাসে বৃষ্টি অনেক দেরিতে হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় টাকা খরচ করে জমিতে সেচ দিয়ে চারা লাগানো হয়েছিল। এখন বৃষ্টি হওয়ায় আমরা খুব খুশি।’
হরিপুর উপজেলার বকুয়া ইউনিয়নের আবুল কাসেম পাঁচ বিঘা জমিতে আমন ধান লাগিয়েছেন। তিনি বলেন, এ সময় বৃষ্টি আমন ধানের জন্য খুবই দরকারি। বৃষ্টি না হলে সেচ দিয়ে আমন ধান আবাদ করা কঠিন। বৃষ্টি হওয়ায় সেচের বাড়তি টাকা খরচ থেকে রেহাই পেয়ে কৃষকেরা সবাই খুশি।
এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু হোসেন বলেন, ‘গত কয়েক দিনে প্রায় ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এতে সংকট কেটে গেছে। দেরিতে হলেও আশানুরূপ বৃষ্টিপাত হওয়ায় কৃষকেরা মাঠে নেমে চারা রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ পর্যন্ত ৯০ শতাংশ জমিতে চারা লাগানো হয়েছে।’
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ২৯ হাজার ৭১৬ টন চাল।
ভরা বর্ষা মৌসুমে খরা ও তীব্র গরমের পর অবশেষে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মিলেছে। দীর্ঘদিন প্রচণ্ড গরমে থাকার পর বৃষ্টির ছোঁয়া পেয়ে মুহূর্তেই মেতে ওঠেন ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষকেরা। বৃষ্টি হওয়ায় পতিত জমিতে আমনের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
জানা গেছে, বর্ষাকালের প্রথম দিকে বৃষ্টি না হওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন এই অঞ্চলের কৃষকেরা। কিন্তু এরই মধ্যে বৃষ্টি হওয়ায় আমন ধানের চারা রোপণের লক্ষ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন তাঁরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সদর উপজেলার নারগুন, খোঁচাবাড়ী, বেগুনবাড়ী, জগন্নাথপুর, দানারহাট, রানীশংকৈল, শিবগঞ্জ, রহিমানপুর, জামালপুর, পীরগঞ্জ, হরিপুর উপজেলাসহ বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে খালবিল পানিতে ভরে উঠেছে। ফলে এত দিন ফেলে রাখা জমিগুলোতে আমনের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। বৃষ্টির কারণে সেচের খরচ বেঁচে যাবে বলে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন তাঁরা।
সদর উপজেলার সালান্দর এলাকার কৃষক বেলাল হোসেন বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার আষাঢ় মাসে বৃষ্টি অনেক দেরিতে হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় টাকা খরচ করে জমিতে সেচ দিয়ে চারা লাগানো হয়েছিল। এখন বৃষ্টি হওয়ায় আমরা খুব খুশি।’
হরিপুর উপজেলার বকুয়া ইউনিয়নের আবুল কাসেম পাঁচ বিঘা জমিতে আমন ধান লাগিয়েছেন। তিনি বলেন, এ সময় বৃষ্টি আমন ধানের জন্য খুবই দরকারি। বৃষ্টি না হলে সেচ দিয়ে আমন ধান আবাদ করা কঠিন। বৃষ্টি হওয়ায় সেচের বাড়তি টাকা খরচ থেকে রেহাই পেয়ে কৃষকেরা সবাই খুশি।
এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু হোসেন বলেন, ‘গত কয়েক দিনে প্রায় ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এতে সংকট কেটে গেছে। দেরিতে হলেও আশানুরূপ বৃষ্টিপাত হওয়ায় কৃষকেরা মাঠে নেমে চারা রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ পর্যন্ত ৯০ শতাংশ জমিতে চারা লাগানো হয়েছে।’
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ২৯ হাজার ৭১৬ টন চাল।
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। মধ্য রাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। এ সময় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে যানবাহন। এমন অবস্থায় ভোগান্তি বেড়েছে অটোরিকশাচালক ও খেটে খাওয়া মানুষের।
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে রাখা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় বেলা পৌনে ১২টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে চালকেরা অবরোধ তুলে নিলে ৩ ঘণ্টা পর বেলা ৩টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২৯ মিনিট আগেপ্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, সংস্কৃতির নতুন রূপ হচ্ছে সিনেমা, যা সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রেখে চলেছে। সিনেমার মাধ্যমে একটি জাতিকে উজ্জীবিত করা যায়। তাই ভালো সিনেমা বিনির্মাণের বিকল্প নেই।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে কক্সবাজারগামী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শাহ আমানত সেতুর টোলবক্সের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে পড়ে। এতে বাসটির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে