বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে চিকিৎসা ও নিবিড় পরিচর্যা শেষে আটটি শকুন মুক্ত আকাশে অবমুক্ত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার সিংড়া জাতীয় উদ্যানে এসব শকুন অবমুক্ত করা হয়।
এ সময় বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বশিরুল আল-মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) সিনিয়র প্রোগ্রাম অ্যাসিস্ট্যান্ট কাজী জেনিফার আজমিরি, সাকিব আহম্মেদ, ধর্মপুর বিট কর্মকর্তা মহসিন আলী, সিংড়া বিট কর্মকর্তা গোয়া প্রসাদ পাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তীব্র শীত থেকে রক্ষা পেতে ও খাবারের খোঁজে এসব শকুন হিমালয়ের পাদদেশে আসে। সেখানেও খাবারের ঘাটতি হলে তারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের লোকালয়ে বিচরণ করে। একপর্যায়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে এসে শকুনগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ে।
২০১৪ সালে বন বিভাগ ও আইইউসিএনের যৌথ উদ্যোগে সিংড়া জাতীয় উদ্যানে শকুন পরিচর্যা কেন্দ্র তৈরি করা হয়। এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আনা শকুন পরিচর্যা শেষে সুস্থ করে এই কেন্দ্র থেকে প্রায় দেড় শতাধিক অবমুক্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আইইউসিএনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অ্যাসিস্ট্যান্ট কাজী জেনিফার আজমিরি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে সাত প্রজাতির শকুন পাওয়া যায়। যার মধ্যে দুই প্রজাতির আবাসিক শকুন আর বাকিগুলো পরিযায়ী। এর মধ্যে রাজ প্রজাতির শকুন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পরিযায়ী প্রজাতির মধ্যে হিমালয়ান গ্রিফন জাতের শকুন খাবারের খোঁজে সীমান্ত পেরিয়ে আমাদের দেশে আসে।
অসুস্থ হয়ে পড়া এসব শকুন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়ে আসা হয়। খাবারের অভাব ও উপযুক্ত পরিবেশের অভাবে শকুনের সংখ্যা দিনে দিনে কমে যাচ্ছে।’
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বশিরুল আল-মামুন বলেন, ‘বীরগঞ্জ সিংড়া জাতীয় উদ্যানের শকুন উদ্ধার ও পরিচর্যা কেন্দ্রে ২০১৪ সাল থেকে এই কার্যক্রম চলে আসছে। এগুলো হিমালয় গ্রিফন জাতের শকুন। সীমান্ত পেরিয়ে যেসব শকুন বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অসুস্থ হয়ে পড়ে সেগুলো উদ্ধার করে এখানে রাখা হয়। তারপর চিকিৎসা শেষে সেসব শকুন অবমুক্ত করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ (বৃহস্পতিবার) আটটি শকুন অবমুক্ত করা হলো। এক বছরে বিভিন্ন স্থান থেকে আনা আটটি শকুনকে চিকিৎসা শেষে আকাশে অবমুক্ত হলো।’
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে চিকিৎসা ও নিবিড় পরিচর্যা শেষে আটটি শকুন মুক্ত আকাশে অবমুক্ত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার সিংড়া জাতীয় উদ্যানে এসব শকুন অবমুক্ত করা হয়।
এ সময় বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বশিরুল আল-মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) সিনিয়র প্রোগ্রাম অ্যাসিস্ট্যান্ট কাজী জেনিফার আজমিরি, সাকিব আহম্মেদ, ধর্মপুর বিট কর্মকর্তা মহসিন আলী, সিংড়া বিট কর্মকর্তা গোয়া প্রসাদ পাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তীব্র শীত থেকে রক্ষা পেতে ও খাবারের খোঁজে এসব শকুন হিমালয়ের পাদদেশে আসে। সেখানেও খাবারের ঘাটতি হলে তারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের লোকালয়ে বিচরণ করে। একপর্যায়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে এসে শকুনগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ে।
২০১৪ সালে বন বিভাগ ও আইইউসিএনের যৌথ উদ্যোগে সিংড়া জাতীয় উদ্যানে শকুন পরিচর্যা কেন্দ্র তৈরি করা হয়। এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আনা শকুন পরিচর্যা শেষে সুস্থ করে এই কেন্দ্র থেকে প্রায় দেড় শতাধিক অবমুক্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আইইউসিএনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অ্যাসিস্ট্যান্ট কাজী জেনিফার আজমিরি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে সাত প্রজাতির শকুন পাওয়া যায়। যার মধ্যে দুই প্রজাতির আবাসিক শকুন আর বাকিগুলো পরিযায়ী। এর মধ্যে রাজ প্রজাতির শকুন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পরিযায়ী প্রজাতির মধ্যে হিমালয়ান গ্রিফন জাতের শকুন খাবারের খোঁজে সীমান্ত পেরিয়ে আমাদের দেশে আসে।
অসুস্থ হয়ে পড়া এসব শকুন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়ে আসা হয়। খাবারের অভাব ও উপযুক্ত পরিবেশের অভাবে শকুনের সংখ্যা দিনে দিনে কমে যাচ্ছে।’
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বশিরুল আল-মামুন বলেন, ‘বীরগঞ্জ সিংড়া জাতীয় উদ্যানের শকুন উদ্ধার ও পরিচর্যা কেন্দ্রে ২০১৪ সাল থেকে এই কার্যক্রম চলে আসছে। এগুলো হিমালয় গ্রিফন জাতের শকুন। সীমান্ত পেরিয়ে যেসব শকুন বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অসুস্থ হয়ে পড়ে সেগুলো উদ্ধার করে এখানে রাখা হয়। তারপর চিকিৎসা শেষে সেসব শকুন অবমুক্ত করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ (বৃহস্পতিবার) আটটি শকুন অবমুক্ত করা হলো। এক বছরে বিভিন্ন স্থান থেকে আনা আটটি শকুনকে চিকিৎসা শেষে আকাশে অবমুক্ত হলো।’
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
৪ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে